আলী ইবনুল মাদীনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
* হাদীস ও রিজাল শাস্ত্রের সুপন্ডিত আবদুর রহমান ইবনে মাহদী হলেন ইমাম আলী ইবনুল মাদীনীর শিক্ষক । তিনি তার সম্পর্কে বলতেন-
* হাদীস ও রিজাল শাস্ত্রের সুপন্ডিত আবদুর রহমান ইবনে মাহদী হলেন ইমাম আলী ইবনুল মাদীনীর শিক্ষক । তিনি তার সম্পর্কে বলতেন-
নবীজীর হাদীসের সবচেয়ে বড় আলেম ।<ref>সিয়ারু আলামিন নুবালা, খন্ড ৯ পৃষ্ঠা ৪৫ । [[ইমাম আয-যাহাবি]] ।</ref>
নবীজীর হাদীসের সবচেয়ে বড় আলেম ।<ref>সিয়ারু আলামিন নুবালা, খন্ড ৯ পৃষ্ঠা ৪৫ । [[ইমাম আয-যাহাবি]] ।</ref>
*


অর্থাৎ আমি আলী ইবনুল মাদিনীর সামনে নিজেকে যত তুচ্ছ মনে করতাম তা অন্য কারো নিকট করতাম না।<ref>[[ইমাম যাহাবী]], ''সিয়ারু আলামিন নুবালা'', ১১ খন্ড,
৪৬ পৃষ্ঠা।</ref>


==তথ্যসূত্র ==
==তথ্যসূত্র ==

০৪:১৬, ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলী ইবনুল মাদীনী(আরবি : علی ابن المدینی ; ইংরেজি : Ali Ibn Al-Madini) (জন্ম : ১৬১/৭৭৮ - মৃত্যু : ২৩৪/৮৪৯) এর পুরো নাম আলী ইবন্ আবদিল্লাহ ইবনৃ জা'ফর আস-সা'দী আল-মাদীনী আল-বসরী । সংক্ষেপে ইবনুল মাদীনী নামেই তিনি পরিচিত । তার কুনিয়াত হল 'আবুল হাসান' । তিনি একজন মর্যাদাশীল বিখ্যাত ইসলামি সুন্নী পন্ডিত ছিলেন । একজন সুবিজ্ঞ হাদিসবেত্তা । তিনি রিজাল শাস্ত্র-এর একজন বিখ্যাত ইমাম ছিলেন । সহিহ বুখারীর প্রণেতা ইমাম বুখারী -এর তিনি ওস্তাদ ছিলেন । যুগের শ্রেষ্ঠ হাফিজে হাদিস ছিলেন তিনি ।[১]

তার সম্পর্কে ইসলামি পন্ডিতদের উক্তি

  • আলী ইবনুল মাদিনীর উস্তাদ ইয়াহইয়া বিন সাঈদ আল কাত্তান রহ. বলেন,- আলী ইবনুল মাদীনী আমাদের ইলম থেকে যতটুকু উপকৃত হয়। আমরা তার ইলম থেকে তার চেয়ে বেশী উপকৃত হই ।[২]
  • হাদীস ও রিজাল শাস্ত্রের সুপন্ডিত আবদুর রহমান ইবনে মাহদী হলেন ইমাম আলী ইবনুল মাদীনীর শিক্ষক । তিনি তার সম্পর্কে বলতেন-

নবীজীর হাদীসের সবচেয়ে বড় আলেম ।[৩]


অর্থাৎ আমি আলী ইবনুল মাদিনীর সামনে নিজেকে যত তুচ্ছ মনে করতাম তা অন্য কারো নিকট করতাম না।[৪]

তথ্যসূত্র

  1. মুহাম্মাদ আবু যাহু : আল-হাদীস ওয়াল মুহাদ্দিসুন, পৃষ্ঠা - ৩৪৪ । বৈরুত : দারুল কুতুবিল আরাবী ।
  2. ইমাম আয-যাহাবি, সিয়ারু আলামিন নুবালা, ১১ খন্ড ৪৫ পৃষ্ঠা ।
  3. সিয়ারু আলামিন নুবালা, খন্ড ৯ পৃষ্ঠা ৪৫ । ইমাম আয-যাহাবি
  4. ইমাম যাহাবী, সিয়ারু আলামিন নুবালা, ১১ খন্ড, ৪৬ পৃষ্ঠা।