ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী ঠিককরণ |
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সরানো হয়েছে |
||
৪৩ নং লাইন: | ৪৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:খুলনা বিভাগের পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট]] |
[[বিষয়শ্রেণী:খুলনা বিভাগের পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৪-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২০০৪-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ঝিনাইদহ জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ঝিনাইদহ জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
০৪:০৮, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট |
---|---|
স্থাপিত | ২০০৪ |
শিক্ষার্থী | ২০০০ |
অবস্থান | ২৩°৩২′৩২″ উত্তর ৮৯°১১′৫৭″ পূর্ব / ২৩.৫৪২১২৬° উত্তর ৮৯.১৯৯০৫৫° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহরে [রূপান্তর: একটি সংখ্যা প্রয়োজন] |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ড |
ওয়েবসাইট | www |
ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।[১] ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিভিন্ন টেকনোলজিতে ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা হয়। টেকনোলজিগুলো-(ক) কম্পিউটার (খ) সিভিল (গ) ইলেকট্রনিক্স (ঘ) এনভায়রনমেন্টাল প্রত্যেক (ঙ) ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজিতে প্রতি সেশনে ৫০ জন করে ভর্তি করা হয়।
অবস্থান
ঝিনাইদহ-মাগুরা মহাসড়কের পাশে প্রতিষ্ঠানটি অবিস্থত। ঝিনাইদহ শহর হতে প্রায় ৩ কিলোমিটার দুরে এর অবস্থান।
ইতিহাস
সুযোগ-সুবিধা
প্রতিষ্ঠানটিতে একটি সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার রয়েছে যাতে প্রায় ৩০০০ বিজ্ঞান এবং টেকনোলজি বিষয়ক বিভিন্ন বই রয়েছে। নিজস্ব জেনারেটর সহ আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার, ফ্রি ওয়াই-ফাই, বিশুদ্ধ পানি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, মসজিদ, গ্যারেজ, নিজস্ব ম্যাগাজিন, মাল্টি-মিডিয়া নেটওয়ার্ক ক্লাস রুম ও ল্যাব রয়েছে। একজন ছাত্র-ছাত্রী হিসেবে প্রতি সেমিস্টার বৃত্তি, বিশ্বব্যাংক বৃত্তি, রোভার স্কাউট, রোভার গার্লস, সামাজিক সংগঠন সহ আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রায় ৮০০ জন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি আধুনিক অডিটোরিয়াম রয়েছে।শিক্ষকদের জন্য ৮০ জন ধারণ ক্ষমতা বিশিষ্ট একটি সেমিনার কক্ষ রয়েছে। দৃষ্টি নন্দিত প্রধান গেটের উত্তর পার্শ্বে খেলাধুলার জন্য একটি প্রশস্ত মাঠ রয়েছে। দ্বিতীয় গেটের পর প্রতিষ্ঠানটির সম্মুখভাগে একটি শহীদ মিনার রয়েছে।