থারাঙ্গা পারানাভিতানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - নতুন অনুচ্ছেদ!
৯৭ নং লাইন: ৯৭ নং লাইন:
২০০১-০২ মৌসুম থেকে থারাঙ্গা পারানাভিতানা’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রয়েছে। দীর্ঘদেহের অধিকারী থারাঙ্গা পারানাভিতানা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলে থাকেন। ২০০৩ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ইমার্জিং টিম ট্রফিতে তার উত্থান ঘটে। পরবর্তীতে ঘরোয়া ক্রিকেটে ক্রমাগত রানের ফুলঝুরি ছোটাতে থাকেন।
২০০১-০২ মৌসুম থেকে থারাঙ্গা পারানাভিতানা’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রয়েছে। দীর্ঘদেহের অধিকারী থারাঙ্গা পারানাভিতানা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলে থাকেন। ২০০৩ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ইমার্জিং টিম ট্রফিতে তার উত্থান ঘটে। পরবর্তীতে ঘরোয়া ক্রিকেটে ক্রমাগত রানের ফুলঝুরি ছোটাতে থাকেন।


২০০৭-০৮ মৌসুমের প্রিমিয়ার লীগে টায়ার এ প্রতিযোগিতায় ৩৯২ বলে ২৩৬ রানের ব্যক্তিগত সেরা ইনিংসে খেলে সিংহলীজ এসসিকে শিরোপা জয়ে ভূমিকা রাখেন। এরফলে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তার খেলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এ প্রতিযোগিতায় ৭৪.৪১ গড়ে ৮৯৩ রান তুলে শীর্ষ রান সংগ্রাহকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকায় অনানুষ্ঠানিক টেস্টে এক শতক ও দুইটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন। কোচ [[চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা]] তাকে শ্রীলঙ্কার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
২০০৭-০৮ মৌসুমের প্রিমিয়ার লীগে টায়ার এ প্রতিযোগিতায় ৩৯২ বলে ২৩৬ রানের ব্যক্তিগত সেরা ইনিংসে খেলে সিংহলীজ এসসিকে শিরোপা জয়ে ভূমিকা রাখেন। এরফলে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তার খেলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এ প্রতিযোগিতায় ৭৪.৪১ গড়ে ৮৯৩ রান তুলে শীর্ষ রান সংগ্রাহকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকায় অনানুষ্ঠানিক টেস্টে এক শতক ও দুইটি অর্ধ-শতরানের [[ইনিংস]] খেলেন। কোচ [[চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা]] তাকে শ্রীলঙ্কার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় হিসেবে আখ্যায়িত করেন।


২০১৫-১৬ মৌসুমের প্রিমিয়ার লীগ প্রতিযোগিতায় সর্বাধিকসংখ্যক রান সংগ্রহের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন। ১০ খেলায় অংশ নিয়ে ১৭ ইনিংসে ৯৩৫ রান তুলেছিলেন।<ref name="Prem">{{Cite web|url=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/batting/most_runs_career.html?id=10717;type=tournament |title=Records: Premier League Tournament, 2015/16: Most runs |accessdate=19 March 2017 |work=ESPN Cricinfo}}</ref> মার্চ, ২০১৮ সালে ২০১৭-১৮ মৌসুমের সুপার ফোর প্রভিন্সিয়াল প্রতিযোগিতাকে ঘিরে ক্যান্ডি দলের সদস্যরূপে মনোনীত হন।<ref name="STimes">{{cite news |url=http://www.sundaytimes.lk/article/1041112/cricket-mixed-opinions-on-provincial-tournament |title=Cricket: Mixed opinions on Provincial tournament |publisher=Sunday Times (Sri Lanka) |date=26 March 2018 |accessdate=27 March 2018}}</ref><ref name="DailyS">{{cite news |url=https://dailysports.lk/all-you-need-to-know-about-the-sl-super-provincial-tournament/ |title=All you need to know about the SL Super Provincial Tournament |publisher=Daily Sports |date=26 March 2018 |accessdate=27 March 2018}}</ref> পরের মাসে সুপার প্রভিন্সিয়াল ওয়ান ডে প্রতিযোগিতায়ও ক্যান্ডি দলের সদস্যরূপে তাকে রাখা হয়।<ref name="2018ODT">{{cite news |url=http://www.thepapare.com/slc-super-provincial-50-tournament-squads-fixtures/ |title=SLC Super Provincial 50 over tournament squads and fixtures |work=The Papare |accessdate=27 April 2018}}</ref>
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩২টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করেছেন থারাঙ্গা পারানাভিতানা। ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ তারিখে করাচীতে স্বাগতিক পাকিস্তান দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৫ নভেম্বর, ২০১২ তারিখে কলম্বোয় সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩২টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করেছেন থারাঙ্গা পারানাভিতানা। ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ তারিখে করাচীতে স্বাগতিক [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান দলের]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৫ নভেম্বর, ২০১২ তারিখে কলম্বোয় সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকে পর্ব সম্পন্ন হয় থারাঙ্গা পারানাভিতানা’র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট চলাকালীন তৃতীয় দিন খেলা শুরুর পূর্বে লাহোরে তাদের বাসকে লক্ষ্যে করে [[২০০৯ শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের উপর আক্রমণ|সন্ত্রাসীদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে]] পরিণত হয়। এ আক্রমণে তিনিও জখমপ্রাপ্ত হন।<ref>[http://www.theage.com.au/world/sri-lanka-cricketers-wounded-in-shooting-20090303-8n34.html The Age |''Sri Lanka cricketers wounded in shooting''] retrieved 3 March 2009</ref> হামলায় গুরুতর আহত হবার ছয় মাস পর টেস্ট দলে ফিরে আসেন। ১৮ জুলাই, ২০১০ তারিখে গলেতে সফরকারী [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বিপক্ষে নিজস্ব প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকান।

২০১১ সালের শেষদিকে টেস্ট দলের বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হন। [[Sri Lankan cricket team in South Africa in 2011–12|২০১১-১২]] মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে [[লাহিরু থিরিমানে]] তার স্থলাভিষিক্ত হন।<ref>{{cite news|url=http://www.sundaytimes.lk/index.php?option=com_content&view=article&id=14367:cricket-sri-lanka-wins-toss-invites-south-africa-to-bat&catid=58:news&Itemid=626|title=Cricket: Sri Lanka wins toss, invites South Africa to bat|date=3 January 2012|work=[[The Sunday Times (Sri Lanka)]]|accessdate=6 January 2012}}</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৬:৫৭, ২৬ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

থারাঙ্গা পারানাভিতানা
තරංග පරණවිතාන
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামনিশাদ থারাঙ্গা পারানাভিতানা
জন্ম (1982-04-15) ১৫ এপ্রিল ১৯৮২ (বয়স ৪২)
কিগল, শ্রীলঙ্কা
ডাকনামমোরা
উচ্চতা৬ ফুট ১ ইঞ্চি (১.৮৫ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি অফ ব্রেক
ভূমিকাউদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১১১)
২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ বনাম পাকিস্তান
শেষ টেস্ট২৫ নভেম্বর ২০১২ বনাম নিউজিল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০১/০২ - বর্তমানসিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি এলএ টি২০
ম্যাচ সংখ্যা ৩২ ১৭৪ ১০৭ ২৯
রানের সংখ্যা ১,৭৯২ ১১,৩৯৮ ৩,৭৬৫ ৬৪২
ব্যাটিং গড় ৩২.৫৮ ৪৪.১৭ ৪১.৩৭ ২৩.৭৭
১০০/৫০ ২/১১ ৩০/৫০ ৬/২৬ ০/৫
সর্বোচ্চ রান ১১১ ২৩৬ ১১৬* ৬৭*
বল করেছে ১০২ ২,৫৬২ ১,১৩০ ৯৬
উইকেট ৩৩ ২০
বোলিং গড় ৮৬.০০ ৪০.৬৬ ৪৪.৬০ ২৯.২৫
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ১/২৬ ৪/৩৯ ৪/২৫ ১/৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২৭/– ১৭৬/– ৬০/– ১২/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৭ নভেম্বর ২০১৬

নিশাদ থারাঙ্গা পারানাভিতানা (সিংহলি: තරංග පරණවිතාන; জন্ম: ১৫ এপ্রিল, ১৯৮২) কিগল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। ২০০৯ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলছেন। এছাড়াও, অফ ব্রেক বোলার হিসেবে কার্যকরী বোলিংশৈলী প্রদর্শন করে চলেছেন ‘মোরা’ ডাকনামে পরিচিত থারাঙ্গা পারানাভিতানা

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

২০০১-০২ মৌসুম থেকে থারাঙ্গা পারানাভিতানা’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রয়েছে। দীর্ঘদেহের অধিকারী থারাঙ্গা পারানাভিতানা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলে থাকেন। ২০০৩ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ইমার্জিং টিম ট্রফিতে তার উত্থান ঘটে। পরবর্তীতে ঘরোয়া ক্রিকেটে ক্রমাগত রানের ফুলঝুরি ছোটাতে থাকেন।

২০০৭-০৮ মৌসুমের প্রিমিয়ার লীগে টায়ার এ প্রতিযোগিতায় ৩৯২ বলে ২৩৬ রানের ব্যক্তিগত সেরা ইনিংসে খেলে সিংহলীজ এসসিকে শিরোপা জয়ে ভূমিকা রাখেন। এরফলে আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তার খেলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এ প্রতিযোগিতায় ৭৪.৪১ গড়ে ৮৯৩ রান তুলে শীর্ষ রান সংগ্রাহকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকায় অনানুষ্ঠানিক টেস্টে এক শতক ও দুইটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন। কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা তাকে শ্রীলঙ্কার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

২০১৫-১৬ মৌসুমের প্রিমিয়ার লীগ প্রতিযোগিতায় সর্বাধিকসংখ্যক রান সংগ্রহের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন। ১০ খেলায় অংশ নিয়ে ১৭ ইনিংসে ৯৩৫ রান তুলেছিলেন।[১] মার্চ, ২০১৮ সালে ২০১৭-১৮ মৌসুমের সুপার ফোর প্রভিন্সিয়াল প্রতিযোগিতাকে ঘিরে ক্যান্ডি দলের সদস্যরূপে মনোনীত হন।[২][৩] পরের মাসে সুপার প্রভিন্সিয়াল ওয়ান ডে প্রতিযোগিতায়ও ক্যান্ডি দলের সদস্যরূপে তাকে রাখা হয়।[৪]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩২টি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন থারাঙ্গা পারানাভিতানা। ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ তারিখে করাচীতে স্বাগতিক পাকিস্তান দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৫ নভেম্বর, ২০১২ তারিখে কলম্বোয় সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকে পর্ব সম্পন্ন হয় থারাঙ্গা পারানাভিতানা’র। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট চলাকালীন তৃতীয় দিন খেলা শুরুর পূর্বে লাহোরে তাদের বাসকে লক্ষ্যে করে সন্ত্রাসীদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। এ আক্রমণে তিনিও জখমপ্রাপ্ত হন।[৫] হামলায় গুরুতর আহত হবার ছয় মাস পর টেস্ট দলে ফিরে আসেন। ১৮ জুলাই, ২০১০ তারিখে গলেতে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে নিজস্ব প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকান।

২০১১ সালের শেষদিকে টেস্ট দলের বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হন। ২০১১-১২ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে লাহিরু থিরিমানে তার স্থলাভিষিক্ত হন।[৬]

তথ্যসূত্র

  1. "Records: Premier League Tournament, 2015/16: Most runs"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৭ 
  2. "Cricket: Mixed opinions on Provincial tournament"। Sunday Times (Sri Lanka)। ২৬ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৮ 
  3. "All you need to know about the SL Super Provincial Tournament"। Daily Sports। ২৬ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৮ 
  4. "SLC Super Provincial 50 over tournament squads and fixtures"The Papare। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৮ 
  5. The Age |Sri Lanka cricketers wounded in shooting retrieved 3 March 2009
  6. "Cricket: Sri Lanka wins toss, invites South Africa to bat"The Sunday Times (Sri Lanka)। ৩ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১২ 

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ