বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র
সংশোধন
১৭ নং লাইন: ১৭ নং লাইন:
|language=বাংলা
|language=বাংলা
|leader_title=চেয়ারম্যান
|leader_title=চেয়ারম্যান
|leader_name= মোঃ নূর-উর-রহমান
|leader_name= মোঃ নূর-উর-রহমান (সচিব)
|main_organ=
|main_organ=
|parent_organization=
|parent_organization=

০৪:৫৭, ২৫ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন
সংক্ষেপেবিটিসি
গঠিত২৮ জুলাই ১৯৭৩
সদরদপ্তরঢাকা, বাংলাদেশ
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা
চেয়ারম্যান
মোঃ নূর-উর-রহমান (সচিব)
ওয়েবসাইটwww.btc.gov.bd

বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের (বিটিসি) [১] স্বায়ত্ত্বশাসিত জাতীয় সংবিধিবদ্ধ কাঠামো যা আমদানির উপর শুল্ক স্থাপন, গার্হস্থ্য শিল্পের সুরক্ষা, এবং বাংলাদেশ বিদেশি পণ্যের ডাম্পিং নিয়ন্ত্রণ করে। ঢাকা, বাংলাদেশে অবস্থিত। [২][৩] বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান হলেন মোঃ নূর-উর-রহমান।[৪]

ইতিহাস

বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন পূর্ব নাম পাকিস্তান ট্যারিফ কমিশন। এটি পূর্ব পাকিস্তান আমলে আবিষ্কার করা হয়। কমিশনটি ১৯৭৩ সালের ২ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কমিশন দেশীয় শিল্প সুরক্ষা এবং আমদানি নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়বদ্ধ। [২][৫] কমিশন তার নিজস্ব কমিশনার অনুযায়ী দুর্বল। [৬] ২০০৭ সালে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল যে ভারতীয় চিনি রফতানিকারীদের ডাম্পিং বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছে। [৭]

কার্যক্রম

বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের প্রধান কাজ দেশীয় শিল্পের স্বার্থ সংরক্ষণ। সংস্থাটি আন্তর্জাতিক , দ্বি-পাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পর্কে আলোচনা এবং বাস্তবায়নে সরকারকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিওটিও)’র শর্তাবলীর আলোকে কমিশন স্থানীয় শিল্প রক্ষা, উন্নয়ন এবং সম্প্রসারণে কাজ করে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার ও অবাধে মানব সম্পদ প্রবেশাধিকারের লক্ষ্যে কর্মপন্থা প্রণয়নে সরকারকে সহায়তা করে। শিল্প প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের আবেদন অনুযায়ী পণ্যের উৎপাদন খরচ, কাঁচামালের আমদানি ব্যয়, সম্পূর্ণায়িত পণ্যের আমদানি ব্যয়, জনবল, উৎপাদন ক্ষমতা, মূল্য সংযোজন, উৎপাদিত পণ্যের গুনগতমান ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে কমিশন সুপারিশ প্রণয়ন করে। তথ্য বিশ্লেষণের কাজে কমিশন কতগুলি অর্থনৈতিক নির্দেশক ব্যবহার করে থাকে।

মনিটরিং সেল

বিটিসি বাজার অর্থনীতি, অর্থনৈতিক পরিবেশ, দ্বি-পাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ও শুল্ক চুক্তি বিবেচনায় এনে সুপারিশ প্রদান করে থাকে। প্রয়োজনে কমিশন গণশুনাণির আয়োজন করে থাকে। বাজারের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে কমিশনের ‘মনিটরিং সেল’ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন প্রেরণ করে। ট্যারিফ কমিশনের "মনিটরিং সেল" বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। এ পদ্ধতির সাথে চিনি ও ভোজ্যতেল প্রাথমিকভাবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ১৫ জুলাই ২০১২ তারিখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় পিঁয়াজ, রসুন, মশুর ডাল, ছোলা, সব ধরণের মশলা এবং খাবার লবণ কে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য হিসেবে ঘোষণা করে। এসব পণ্যেরও আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় মূল্য পর্যালোচনা করে মতামত প্রণয়ন করে।

তথ্যসূত্র

  1. "Transit fee too low"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৭ 
  2. Bala, Swapan Kumar। "Tariff Commission"en.banglapedia.org (ইংরেজি ভাষায়)। Banglapedia। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৭ 
  3. "Sugar should retail at Tk 55-56 a kg: official"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৭ 
  4. "বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন"ট্যারিফ কমিশন ওয়েবসাইট। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১২ 
  5. "Transit gets operational"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৭ 
  6. "Unfair trade goes unchecked"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ নভেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৭ 
  7. "Indian exporters dump sugar: BSFIC official"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৭ 

বহিঃংসযোগ