অজগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
৪৩ নং লাইন: | ৪৩ নং লাইন: | ||
== প্রজনন == |
== প্রজনন == |
||
পাইথন একটু দেরিতে প্রজনন শুরু করে। সাধারনত একটি সাপ ৫ থেকে ৬ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। একটি স্ত্রী পাইথন প্রচুর |
পাইথন একটু দেরিতে প্রজনন শুরু করে। সাধারনত একটি সাপ ৫ থেকে ৬ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। একটি স্ত্রী পাইথন প্রচুর খাদ্যগ্রহণ করে যথেষ্ট শক্তি অর্জন করার পর একসাথে প্রচুর ডিম পারে। <ref>http://www.pythonsnake.org/</ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০২:৩৪, ১৯ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অজগর pythons | |
---|---|
ভারতীয় অজগর Python molurus | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
উপপর্ব: | Vertebrata |
শ্রেণী: | Reptilia |
বর্গ: | Squamata |
উপবর্গ: | Serpentes |
অধোবর্গ: | Alethinophidia |
পরিবার: | Pythonidae Fitzinger, 1826 |
প্রতিশব্দ | |
|
অজগর বা পাইথন (ইংরেজি: pythons) হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম সাপ। অজগরকে ময়াল নামেও ডাকা হয়। এরা বিষহীন আদিম সাপ। এদের পিছনের পা-এর চিহ্ন পুরো বিলুপ্ত হয়নি।[২]
এরা শিকারকে জোরে পেঁচিয়ে/পরিবেষ্টন (constrict) করে এরা তার দম বন্ধ করে। এরা শীকারকে সাধারনত মাথার দিক থেকে আস্ত গিলে খাওয়া শুরু করে। কারণ, এতে শীকারের বাধা দেয়ার ক্ষমতা কমে যায়। শীকার হজম করতে তাদের কয়েকদিন সময় লাগে।মৃত প্রাণী খায়না।
এদের অবলোহিত(তাপ) রশ্মি দেখার বিশেষ তাপদৃষ্টি(infrared vision) ইন্দ্রিয় আছে (যে ক্ষমতা কিছু বোড়াদেরও আছে কিন্তু গঠন ও বিবর্তন ভিন্ন পথের)। অজগরের উপরের ঠোঁট বরাবর এই ইন্দ্রিয় অবস্থিত।
প্রাপ্তিস্থান
আফ্রিকা মহাদেশের বিষুবীয় সাহারা অঞ্চলে পাইথন পাওয়া যায়। তবে এই মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকা যেমন, ওয়েষ্টার্ণ কেপ ও মাদাগাস্কারে এই প্রজাতির সাপ পাওয়া যায় না। এশিয়া মহাদেশে ভারত, বাংলাদেশ,নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার, নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এই সাপের বসতি আছে। এছাড়া দক্ষিণ চীন, ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ ও ইন্দোনেশিয়ায় পাইথন দেখতে পাওয়া যায়। [১]
প্রজনন
পাইথন একটু দেরিতে প্রজনন শুরু করে। সাধারনত একটি সাপ ৫ থেকে ৬ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। একটি স্ত্রী পাইথন প্রচুর খাদ্যগ্রহণ করে যথেষ্ট শক্তি অর্জন করার পর একসাথে প্রচুর ডিম পারে। [৩]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ McDiarmid RW, Campbell JA, Touré T. 1999. Snake Species of the World: A Taxonomic and Geographic Reference, vol. 1. Herpetologists' League. 511 pp. আইএসবিএন ১-৮৯৩৭৭৭-০০-৬ (series). আইএসবিএন ১-৮৯৩৭৭৭-০১-৪ (volume).
- ↑ "Python"। ইন্টিগ্রেটেড ট্যাক্সোনোমিক ইনফরমেশন সিস্টেম। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৭।
- ↑ http://www.pythonsnake.org/
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |