চীন–সোভিয়েত বিভক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
চীন-সোভিয়েত বিভক্তি (১৯৬০-১৯৮৯) হয় যখন [[চীন]] প্রজাতন্ত্র ও [[সোভিয়েত ইউনিয়নের]] মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। চীনের নেতা, [[মাও জেডং]], সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন। এ বিভক্তি [[স্নায়ুযুদ্ধ]] চলাকালে সৃষ্টি হয়।
'''চীন-সোভিয়েত বিভক্তি''' (১৯৬০-১৯৮৯) হয় যখন [[চীন]] প্রজাতন্ত্র ও [[সোভিয়েত ইউনিয়নের]] মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। চীনের নেতা, [[মাও জেডং]], সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন। এ বিভক্তি [[স্নায়ুযুদ্ধ]] চলাকালে সৃষ্টি হয়।


[[File:Mao Tsé-toung, portrait en buste, assis, faisant face à Nikita Khrouchtchev, pendant la visite du chef russe 1958 à Pékin.jpg|300px|middle|জেডং ও নিকিতা খুরশেভ]]
[[File:Mao Tsé-toung, portrait en buste, assis, faisant face à Nikita Khrouchtchev, pendant la visite du chef russe 1958 à Pékin.jpg|300px|middle|জেডং ও নিকিতা খুরশেভ]]

১৬:৫৬, ১৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চীন-সোভিয়েত বিভক্তি (১৯৬০-১৯৮৯) হয় যখন চীন প্রজাতন্ত্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দুর্বল হয়ে পড়ে। চীনের নেতা, মাও জেডং, সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে জোট ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেন। এ বিভক্তি স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালে সৃষ্টি হয়।

জেডং ও নিকিতা খুরশেভ

সোভিয়েত নেতা, স্ট্যালিন, চীনের সহ কমিউনিজম ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তাই দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধে তিনি চীনকে অস্ত্র সরবরাহ করে সাহায্য করেন। যুদ্ধে চীন জিতে যায়। হঠাৎ করে, ১৯৭৩ সালে স্ট্যালিন মারা যান। নতুন সোভিয়েত নেতা, নিকিতা খুরশেভ, স্ট্যালিনের মতো আদর্শের ছিলেন না। তিনি স্ট্যালিনের মতো ধনতন্ত্র বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক নীতি অবলম্বন করছিলেন না। মাও জেডং এরকম কূটনীতির বিরুদ্ধে ছিলেন।তিনি নিকিতা খ্রুশেভকে সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য চেয়েছিলেন। খুরশেভ এর বিরুদ্ধে ছিলেন, এবং তারপর মাও সিদ্ধান্ত নেন যেহেতু খরুশভব সহযোগিতা করতে যাচ্ছেন না, তারা একে অপরের সাথে কাজ করবেন না। যদিও পরে, ইউএসএসআর ও চীনের মধ্যে শান্তি ছিল, কিন্তু তারা আর সহযোগী ছিল না।

আরও পড়ুন