জিম্বাবুয়ে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ১৯° দক্ষিণ ৩০° পূর্ব / ১৯° দক্ষিণ ৩০° পূর্ব / -19; 30
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৮৯ নং লাইন: ৮৯ নং লাইন:
১৯৬৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত স্বাধীন জিম্বাবুয়ের দাবীতে রোডেশিয়ান বুশ যুদ্ধ বা জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়। ১৯৮০ সালে ল্যাংকাস্টার হাউস এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়।
১৯৬৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত স্বাধীন জিম্বাবুয়ের দাবীতে রোডেশিয়ান বুশ যুদ্ধ বা জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়। ১৯৮০ সালে ল্যাংকাস্টার হাউস এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়।


১৯৮০ সালের পর থেকে ৩৭ বছর ধরে ক্ষমতাসীন রবার্ট মুগাবে। আশির দশকের শুরুতে যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীন হয় আফ্রিকার এ দেশটি। তখন থেকেই ক্ষমতায় আছেন রবার্ট মুগাবে। বেশ কয়েক বছর ধরে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়তে নারাজ ছিলেন তিনি।
১৯৮০ সালের পর থেকে ৩৭ বছর ধরে ক্ষমতাসীন রবার্ট মুগাবে। আশির দশকের শুরুতে যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীন হয় আফ্রিকার এ দেশটি। তখন থেকেই ক্ষমতায় আছেন রবার্ট মুগাবে। বেশ কয়েক বছর ধরে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়তে নারাজ ছিলেন তিনি।


৬ নভেম্বর ২০১৭, ভাইস প্রেসিডেন্ট এমারসন নানগাগওয়াকে বরখাস্ত এবং ক্ষমতাসীন দল জিম্বাবুয়ে আফ্রিকান ন্যাশনাল ইউনিয়ন-প্যাট্রিওটিক ফ্রন্ট (জেডএএনইউ-পিএফ) থেকে বহিষ্কার করেন মুগাবে। এর ফলে সামরিক অভ্যুত্থানের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। জিম্বাবুয়ের নিয়ন্ত্রণ এখন দেশটির সেনাবাহিনীর হাতে।
৬ নভেম্বর ২০১৭, ভাইস প্রেসিডেন্ট এমারসন নানগাগওয়াকে বরখাস্ত এবং ক্ষমতাসীন দল জিম্বাবুয়ে আফ্রিকান ন্যাশনাল ইউনিয়ন-প্যাট্রিওটিক ফ্রন্ট (জেডএএনইউ-পিএফ) থেকে বহিষ্কার করেন মুগাবে। এর ফলে সামরিক অভ্যুত্থানের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। জিম্বাবুয়ের নিয়ন্ত্রণ এখন দেশটির সেনাবাহিনীর হাতে।

১৩:১৭, ১৭ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জিম্বাবোয়ে প্রজাতন্ত্র

জিম্বাবুয়ে
জিম্বাবুয়ের জাতীয় পতাকা
পতাকা
জিম্বাবুয়ের জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
জাতীয় মর্যাদাবাহী নকশা
নীতিবাক্য: "Unity, Freedom, Work"
"একতা, স্বাধীনতা, কাজ"[১]
জিম্বাবুয়ের অবস্থান
রাজধানী
ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি
হারারে
সরকারি ভাষাইংরেজি
স্বীকৃত আঞ্চলিক ভাষাশোনা, ন্ডেবেলে
জাতীয়তাসূচক বিশেষণজিম্বাবুয়ান[৩]
সরকাররাষ্ট্রপতি শাসন
এমারাসন নানগাওয়া
খালি
স্বাধীনতা 
১৯০১
১১ই নভেম্বর ১৯৬৫
• পরিচিত
১৮ই এপ্রিল ১৯৮০
• বর্তমান সংবিধান
১৫ মে ২০১৩
• পানি (%)
জনসংখ্যা
• ২০১৬ আনুমানিক
১৬,১৫০,৩৬২ (৭৩ তম)
• ২০১২ আদমশুমারি
১২,৯৭৩,৮০৮[৪]
• ঘনত্ব
২৬/কিমি (৬৭.৩/বর্গমাইল) (১৭০ তম)
জিডিপি (পিপিপি)2017 আনুমানিক
• মোট
$৩৩.৮৭২ বিলিয়ন [৫]
• মাথাপিছু
$২,২৭৬ [৫]
জিডিপি (মনোনীত)২০১৭ আনুমানিক
• মোট
$১৭.১০৫ billion[৫]
• মাথাপিছু
$১,১৪৯[৫]
জিনি (১৯৯৫)৫৯.১[৬]
উচ্চ
মানব উন্নয়ন সূচক (2015)বৃদ্ধি ০.৫১৬[৭]
নিম্ন · ১৫৪ তম
মুদ্রাজিম্বাবুয়ান ডলার a (ZWD)
সময় অঞ্চলকেন্দ্রীয় আফ্রিকার সময়
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি)
পর্যবেক্ষণ করা হয়নি
গাড়ী চালনার দিকleft
কলিং কোড+২৬৩
ইন্টারনেট টিএলডি.zw (বর্তমানে সক্রিয় না)
^a No longer in active use after it was officially suspended by the government due to hyperinflation. The United States dollar, South African rand, Botswanan pula, Pound sterling, and Euro are now used instead. The US dollar has been adopted as the official currency for all government transactions with the new power-sharing regime.

জিম্বাবুয়ে (ইংরেজি ভাষায়; Republic of Zimbabwe) আফ্রিকার দক্ষিণ অংশে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র। দেশটি এর দক্ষিণ-পূর্ব অংশে অবস্থিত ১৪শ শতকে পাথরে নির্মিত মহান জিম্বাবুয়ে শহরের নামে নামকরণ করা হয়েছে। জাম্বেজি নদীর উপর অবস্থিত ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত এবং বন্য জীবজন্তুর জন্য দেশটি বিখ্যাত। জিম্বাবুয়ের জনগণকে দুইটি প্রধান জাতিগত ও ভাষাগত দলে ভাগ করা যায় --- ন্‌দেবেলে ও শোনা ভাষা। ন্‌দেবেলেরা প্রধানত দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে বাস করে। জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারে। শহরটি একটি বাণিজ্যিক খামারপ্রধান জেলার কেন্দ্রে অবস্থিত।

জিম্বাবুয়েতে ২০০০ বছর ধরে মানুষের বাস। বর্তমান জিম্বাবুয়ে এলাকাটি অতীতে একাধিক বৃহত্তর আফ্রিকান রাজত্বের কেন্দ্র ছিল, যাদের মধ্যে আছে মহান জিম্বাবুয়ে, মুতাপা ও রোজওয়ি সাম্রাজ্য। ১৮০০-এর দশক থেকে ১৯৬৫ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে ব্রিটিশ উপনিবেশ দক্ষিণ রোডেশিয়া নামে পরিচিত ছিল। ১৯৬৫ সালে এখানকার শ্বেতাঙ্গ অধিবাসীরা রোডেশিয়াকে আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করলেও যুক্তরাজ্য এটিকে স্বীকৃতি দেয়নি। ১৯৮০ সালে দেশের সংখ্যাগুরু কৃষ্ণাঙ্গ জনগণ জিম্বাবুয়ে নামে দেশটিকে স্বাধীন করে।

ইতিহাস

রাজনীতি

১৯৬৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত স্বাধীন জিম্বাবুয়ের দাবীতে রোডেশিয়ান বুশ যুদ্ধ বা জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়। ১৯৮০ সালে ল্যাংকাস্টার হাউস এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়।

১৯৮০ সালের পর থেকে ৩৭ বছর ধরে ক্ষমতাসীন রবার্ট মুগাবে। আশির দশকের শুরুতে যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীন হয় আফ্রিকার এ দেশটি। তখন থেকেই ক্ষমতায় আছেন রবার্ট মুগাবে। বেশ কয়েক বছর ধরে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়তে নারাজ ছিলেন তিনি।

৬ নভেম্বর ২০১৭, ভাইস প্রেসিডেন্ট এমারসন নানগাগওয়াকে বরখাস্ত এবং ক্ষমতাসীন দল জিম্বাবুয়ে আফ্রিকান ন্যাশনাল ইউনিয়ন-প্যাট্রিওটিক ফ্রন্ট (জেডএএনইউ-পিএফ) থেকে বহিষ্কার করেন মুগাবে। এর ফলে সামরিক অভ্যুত্থানের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। জিম্বাবুয়ের নিয়ন্ত্রণ এখন দেশটির সেনাবাহিনীর হাতে।

প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ

ভূগোল

অর্থনীতি

জিম্বাবুয়ে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম প্লাটিনাম উৎপাদক দেশ (দক্ষিণ আফ্রিকা ও রাশিয়ার পর) ।

জনসংখ্যা উপাত্ত

২০০৯ সাল পর্যন্ত লোকসংখ্যা ১২,৫২৩,০০০ জন । জিম্বাবুয়েতে খৃষ্টধর্মাবলম্বীরা সংখ্যাগরিষ্ট ।

সংস্কৃতি

খেলাধুলা

হারারে শহরে অবস্থিত ৬০,০০০ আসনবিশিষ্ট জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রীড়া স্টেডিয়াম দেশের প্রধান স্টেডিয়াম। ফুটবল খেলার জন্য এই স্টেডিয়ামটি ব্যবহৃত হয়। হারারে শহরে হারারে স্পোর্টস ক্লাব এর নিজস্ব ক্রিকেট মাঠ রয়েছে , যেখানে আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।

এছাড়া বুলাওয়ে শহরে কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব এর নিজস্ব ক্রিকেট মাঠ আন্তর্জাতিক আন্তর্জাতিক স্তরে ব্যবহৃত হয়।

তথ্যসূত্র

  1. "Zimbabwe"The Beaver County Times। ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৮১। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১১ 
  2. "The World Factbook – Zimbabwe"। Central Intelligence Agency। 
  3. "Developments in English"International Association of University Professors of English Conference। Cambridge University Press। ৩১ অক্টোবর ২০১৪ – Google Books-এর মাধ্যমে। 
  4. "Census Results in Brief" (পিডিএফ)। Zimbabwe National Statistical Agency। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৩ 
  5. "Zimbabwe"। International Monetary Fund। 
  6. "GINI Index"। World Bank। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৩ 
  7. "2016 Human Development Report" (PDF)। United Nations Development Programme। ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

সরকারি
সাধারণ তথ্য
সংবাদ
পর্যটন, পরিবেশ, এবং সংস্কৃতি