জি নিউজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ →বিতর্ক: সম্প্রসারণ |
|||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''''জি নিউজ''''' হল ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল। এটি ১৯৯৯ সালের ৬ই জুলাই চালু হয়। এটি [[জি মিডিয়া]]র আওতাধীন সম্পত্তি ও এসেল গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। চ্যানেলটির মালিক হলেন রাজ্য সভার সদস্য সুভাষ চন্দ্র।<ref>{{ |
'''''জি নিউজ''''' হল ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল। এটি ১৯৯৯ সালের ৬ই জুলাই চালু হয়। এটি [[জি মিডিয়া]]র আওতাধীন সম্পত্তি ও এসেল গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। চ্যানেলটির মালিক হলেন রাজ্য সভার সদস্য সুভাষ চন্দ্র।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.afaqs.com/news/story/38204_Zee-News-takes-punch-line | শিরোনাম=Zee News takes punch line | প্রকাশক=আফাকস | কর্ম=আফাকস নিউজ ব্যুরো | তারিখ=24 July 2013 | সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |ভাষা=en}}</ref> |
||
==বিতর্ক== |
==বিতর্ক== |
||
===জিন্দল গ্রুপের ঘটনা=== |
===জিন্দল গ্রুপের ঘটনা=== |
||
এটি স্ট্রিং অপারেশনের প্রতিবেদনে প্রকাশ হয়েছিল এই চ্যানেলটি জিন্দল গ্রুপের নিকট থেকে ₹১০০ কোটি নিতে চেয়েছিল।<ref name="The Hindu">{{ |
এটি স্ট্রিং অপারেশনের প্রতিবেদনে প্রকাশ হয়েছিল এই চ্যানেলটি জিন্দল গ্রুপের নিকট থেকে ₹১০০ কোটি নিতে চেয়েছিল।<ref name="The Hindu">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Jindal plays CD, claemsss Zee editors demanded Rs. 100 crore|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/news/national/jindal-plays-cd-claims-zee-editors-demanded-rs-100-crore/article4031340.ece|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |ভাষা=en|সংবাদপত্র=[[দ্য হিন্দু]]}}</ref> এই ঘটনায় দুজন অভিজ্ঞ সাংবাদিক সুধীর চৌধুরী ও সমীর আহলুওয়ালিয়া<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.timesofindia.com/india/Two-Zee-editors-arrested-for-Rs-100-crore-extortion-bid/articleshow/17391903.cms|শিরোনাম=Two Zee editors arrested for 'Rs 100-crore extortion bid' |কর্ম=[[দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া]] |সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |ভাষা=en}}</ref> গ্রেফতার হন।<ref name="NDTV India">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Naveen Jindal vs Zee: Senior journalists arrested over alleged extortion|ইউআরএল=http://www.ndtv.com/article/india/naveen-jindal-vs-zee-senior-journalists-arrested-over-alleged-extortion-298095|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |ভাষা=en |প্রকাশক=এনডিটিভি ইন্ডিয়া}}</ref><ref name="The Australian">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Jindal Group and Zee television in extortion scandal|ইউআরএল=http://www.theaustralian.com.au/news/world/jindal-group-and-zee-television-in-extortion-scandal/story-e6frg6so-1226527713986?nk=e835e32ddf2956600de185626015a1b1|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |ভাষা=en |প্রকাশক=দি অস্ট্রেলিয়ান}}</ref> নবীন জিন্দাল ''জি নিউজ''-কে তার কাছ থেকে কয়লা কেলেঙ্কারির খবর না প্রকাশ করার শর্তে ১০০ কোটি রুপী হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করে। ''জি নিউজ'' এই অভিযোগ অমূলক বলে দাবী করে এবং জিন্দালকে তাদের জিন্দাল স্টিলের কয়লা কেলেঙ্কারি তদন্ত বন্ধের জন্য ২৫ কোটি রুপীর প্রস্তাব দেওয়ার জন্য পাল্টা অভিযুক্ত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://timesofindia.indiatimes.com/business/india-business/Naveen-Jindal-accuses-Zee-News-of-extortion-channel-hits-back/articleshow/16956098.cms |শিরোনাম=Naveen Jindal accuses Zee News of extortion, channel hits back |প্রকাশক=[[দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া]] |তারিখ=2012-10-25 |সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ |ভাষা=en}}</ref> |
||
===হুমকি=== |
===হুমকি=== |
||
''জি নিউজ'' লাইন অব কনট্রোলে ভারতীয় সেনাদের অবরোধ নিয়ে সম্প্রচারের জন্য লস্কর-ই-তাইবার জঙ্গী হাফিজ মুহাম্মদ সাঈদের নিকট থেকে উন্মুক্ত হুমকি পায়।<ref>{{ |
''জি নিউজ'' লাইন অব কনট্রোলে ভারতীয় সেনাদের অবরোধ নিয়ে সম্প্রচারের জন্য লস্কর-ই-তাইবার জঙ্গী হাফিজ মুহাম্মদ সাঈদের নিকট থেকে উন্মুক্ত হুমকি পায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.adgully.com/let-terrorist-hafiz-saeed-threatens-zee-news-in-pak-gathering-69073.html|শিরোনাম=LeT terrorist Hafiz Saeed threatens Zee News in Pak gathering|ওয়েবসাইট=www.adgully.com|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.exchange4media.com/industry-briefing-news/zee-news-resolves-to-show-fearless-news-coverage-despite-threat-videos-from-let-terrorist-hafiz-saeed-66183.html|শিরোনাম=Zee News resolves to show fearless news coverage despite threat videos from LeT terrorist Hafiz Saeed |ওয়েবসাইট=Indian Advertising Media & Marketing News – exchange4media|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯}}</ref> |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
২০:৪১, ১০ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জি নিউজ | |
---|---|
উদ্বোধন | ৬ জুলাই ১৯৯৯ |
মালিকানা | জি মিডিয়া |
চিত্রের বিন্যাস | 1080i এইচডিটিভি (এসডিটিভি ফিডের জন্য 4:3 576i পর্যন্ত ডাউনস্কেল) |
অংশীদারের ভাগ | ১৪৫,১৫৫ (আগস্ট ২০১৯, BARC India) |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
প্রচারের স্থান | আন্তর্জাতিক |
প্রধান কার্যালয় | নয়ডা, ভারত |
ওয়েবসাইট | zeenews |
স্ট্রিমিং মিডিয়া | |
সরাসরি সম্প্রচার (আন্তর্জাতিক) | live Web stream at Zee News |
জি নিউজ হল ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল। এটি ১৯৯৯ সালের ৬ই জুলাই চালু হয়। এটি জি মিডিয়ার আওতাধীন সম্পত্তি ও এসেল গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। চ্যানেলটির মালিক হলেন রাজ্য সভার সদস্য সুভাষ চন্দ্র।[১]
বিতর্ক
জিন্দল গ্রুপের ঘটনা
এটি স্ট্রিং অপারেশনের প্রতিবেদনে প্রকাশ হয়েছিল এই চ্যানেলটি জিন্দল গ্রুপের নিকট থেকে ₹১০০ কোটি নিতে চেয়েছিল।[২] এই ঘটনায় দুজন অভিজ্ঞ সাংবাদিক সুধীর চৌধুরী ও সমীর আহলুওয়ালিয়া[৩] গ্রেফতার হন।[৪][৫] নবীন জিন্দাল জি নিউজ-কে তার কাছ থেকে কয়লা কেলেঙ্কারির খবর না প্রকাশ করার শর্তে ১০০ কোটি রুপী হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করে। জি নিউজ এই অভিযোগ অমূলক বলে দাবী করে এবং জিন্দালকে তাদের জিন্দাল স্টিলের কয়লা কেলেঙ্কারি তদন্ত বন্ধের জন্য ২৫ কোটি রুপীর প্রস্তাব দেওয়ার জন্য পাল্টা অভিযুক্ত করে।[৬]
হুমকি
জি নিউজ লাইন অব কনট্রোলে ভারতীয় সেনাদের অবরোধ নিয়ে সম্প্রচারের জন্য লস্কর-ই-তাইবার জঙ্গী হাফিজ মুহাম্মদ সাঈদের নিকট থেকে উন্মুক্ত হুমকি পায়।[৭][৮]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Zee News takes punch line"। আফাকস নিউজ ব্যুরো (ইংরেজি ভাষায়)। আফাকস। ২৪ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Jindal plays CD, claemsss Zee editors demanded Rs. 100 crore"। দ্য হিন্দু (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Two Zee editors arrested for 'Rs 100-crore extortion bid'"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Naveen Jindal vs Zee: Senior journalists arrested over alleged extortion" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি ইন্ডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Jindal Group and Zee television in extortion scandal" (ইংরেজি ভাষায়)। দি অস্ট্রেলিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Naveen Jindal accuses Zee News of extortion, channel hits back" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ২০১২-১০-২৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "LeT terrorist Hafiz Saeed threatens Zee News in Pak gathering"। www.adgully.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Zee News resolves to show fearless news coverage despite threat videos from LeT terrorist Hafiz Saeed"। Indian Advertising Media & Marketing News – exchange4media (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।