চাঁপাইনবাবগঞ্জ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ Kayser Ahmad চাঁপাইনবাবগঞ্জ কে চাপাইনবাবগঞ্জ শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন |
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ Kayser Ahmad চাপাইনবাবগঞ্জ পাতাটিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শিরোনামে পুনির্নির্দেশনার মাধ্যমে স্থানান্তর করেছেন |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
০৮:০৫, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চাপাইনবাবগঞ্জ | |
---|---|
শহর | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | চাপাইনবাবগঞ্জ জেলা |
সরকার | |
• ধরন | পৌরসভা |
• শাসক | চাপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা |
আয়তন | |
• মোট | ৩২.৯০ বর্গকিমি (১২.৭০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ১,৮০,৭৩১ |
• জনঘনত্ব | ৫,৫০০/বর্গকিমি (১৪,০০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বাংলাদেশ সময় (ইউটিসি+৬) |
চাঁপাইনবাবগঞ্জ হল পশ্চিম বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার একটি শহর। এটি মহানন্দা নদীর তীরে অবস্থিত এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ও সদর উপজেলার প্রশাসনিক সদরদপ্তর। এর মোট আয়তন ৩২.৯০ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ১৮০,৭৩১ জন, যা চাঁপাইনবাবগঞ্জকে বাংলাদেশের ২১তম জনবহুল শহরে পরিনত করেছে।[১] জেলায় প্রচুর আম পাওয়া যায় বলে এবং এখানে দেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার বসে বলে একে আমের শহর বলা হয়ে থাকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক ও রেলপথে রাজশাহী, ঢাকাসহ অন্যান্য শহরের সাথে সংযুক্ত।
ইতিহাস
২০০১ সালের ১লা আগস্ট সরকারিভাবে নবাবগঞ্জের নাম পরিবর্তন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ করা। পূর্বে এই এলাকা নবাবগঞ্জ নামে পরিচিত ছিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামকরণ সম্পর্কে জানা যায়, প্রাক-ব্রিটিশ আমলে এ অঞ্চল ছিল মুর্শিদাবাদের নবাবদের বিহারভূমি এবং এর অবস্থান ছিল বর্তমান সদর উপজেলার দাউদপুর মৌজায়। নবাবরা (বিশেষ করে নবাব আলী বর্দি খানের নাম পাওয়া যায়) তাঁদের পাত্র-মিত্র ও পরিষদ নিয়ে এখানে শিকার করতে আসতেন বলে এ স্থানের নাম হয় নবাবগঞ্জ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামের ইতিবৃত্ত নবাব আমলে মহেশপুর গ্রামে চম্পাবতী মতান্তরে ‘চম্পারানী বা চম্পাবাঈ’ নামে এক সুন্দরী বাঈজী বাস করতেন। তাঁর নৃত্যের খ্যাতি আশেপাশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এবং তিনি নবাবের প্রিয়পাত্রী হয়ে ওঠেন। তাঁর নামানুসারে এই জায়গার নাম ‘চাঁপাই”। এ অঞ্চলে রাজা লখিন্দরের বাসভূমি ছিল। লখিন্দরের রাজধানীর নাম ছিল চম্পক। চম্পক নাম থেকেই চাঁপাই। ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর (১৮৮৫-১৯৬৯ খ্রি) বাঙলা সাহিত্যের কথা গ্রন্থের প্রথম খন্ডে বর্ণিত লাউসেনের শত্রুরা জামুতিনগর দিয়ে গৌড়ে প্রবেশ করে। বর্তমান ভোলাহাট উপজেলার জামবাড়িয়া পূর্বে জামুতিনগর নামে পরিচিত ছিল। এসবের ওপর ভিত্তি করে কোনো কোনো গবেষক চাঁপাইকে বেহুলার শ্বশুরবাড়ি চম্পকনগর বলে স্থির করেছেন এবং মত দিয়েছেন যে, চম্পক নাম থেকেই চাঁপাই নামের উৎপত্তি হয়েছে ।
জনসংখ্যা
তথ্যসূত্র
- ↑ "23: Area, Household, Population and Literacy Rate of the Cities, 2011"। Population & Housing Census-2011 [আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১] (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। জাতীয় প্রতিবেদন (ইংরেজি ভাষায়)। ভলিউম ৩: Urban Area Rport, 2011। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। মার্চ ২০১৪। পৃষ্ঠা XI। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।