গণদেবতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
== আখ্যানভাগ ==
== আখ্যানভাগ ==
== সমালোচনা ==
== সমালোচনা ==
তারাশংকরের "গণদেবতা" উপন্যাসটিকে কালোত্তীর্ণ বিচেনা করা হয়। একজন সমালোচক বলেছেন, "গণদেবতা-পঞ্চগ্রাম উপন্যাসে দ্বারক চৌধুরীর ট্রাজিক পরিণতিতে কিংবা হিরু পালের শ্রীহরি ঘোষরূপে অবিশ্বাস্য গোত্রান্তরে তারাশঙ্কর এ সত্যই প্রকাশ করেছেন। সংগৃহীত অগাধ বিত্ত এবং সে সূত্রে অর্জিত অমিত প্রতাপই বর্ণগত শ্রেণীভেদের মূলে আঘাত হানতে হিরু পালকে প্ররোচিত করেছে। তারাশঙ্কর বোঝাতে চেয়েছেন অবক্ষয়-উন্মুখ সমাজে যে নবপ্রেরণা ক্রমশঃ সঞ্চারিত হচ্ছে, তার নিয়ামক অর্থ বা বিত্ত। সামন্ত-সমাজের রূপান্তর-প্রক্রিয়ায় অর্থ ও অর্থনীতির ভূমিকা এভাবেই গণদেবতা- পঞ্চগ্রামে শিল্পের অবয়ব সন্ধান করেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কালোত্তীর্ণ শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় |ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |সংগ্রহের-তারিখ=৩ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305105120/http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
তারাশংকরের "গণদেবতা" উপন্যাসটিকে কালোত্তীর্ণ বিচেনা করা হয়। একজন সমালোচক বলেছেন, "গণদেবতা-পঞ্চগ্রাম উপন্যাসে দ্বারক চৌধুরীর ট্রাজিক পরিণতিতে কিংবা হিরু পালের শ্রীহরি ঘোষরূপে অবিশ্বাস্য গোত্রান্তরে তারাশঙ্কর এ সত্যই প্রকাশ করেছেন। সংগৃহীত অগাধ বিত্ত এবং সে সূত্রে অর্জিত অমিত প্রতাপই বর্ণগত শ্রেণীভেদের মূলে আঘাত হানতে ছিরু পালকে প্ররোচিত করেছে। তারাশঙ্কর বোঝাতে চেয়েছেন অবক্ষয়-উন্মুখ সমাজে যে নবপ্রেরণা ক্রমশঃ সঞ্চারিত হচ্ছে, তার নিয়ামক অর্থ বা বিত্ত। সামন্ত-সমাজের রূপান্তর-প্রক্রিয়ায় অর্থ ও অর্থনীতির ভূমিকা এভাবেই গণদেবতা- পঞ্চগ্রামে শিল্পের অবয়ব সন্ধান করেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কালোত্তীর্ণ শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় |ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |সংগ্রহের-তারিখ=৩ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305105120/http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=58792 |আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>

== বিবিধ তথ্য ==
== বিবিধ তথ্য ==



০৩:৪০, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গণদেবতা বাংলা ভাষার অন্যতম কথাসাহিত্যিক তারাশংকর বন্দোপাধ্যায় রচিত একটি বিখ্যাত ও জনপ্রিয় উপন্যাস ।[১] ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত মহাকাব্যিক পটভূমির এই উপন্যাসের বিষয়বন্তু বিভাগোত্তর ভারতবর্ষের সমাজ ব্যবস্থা এবং স্বাধীনতা আন্দোলন ও শিল্পায়নের পরিপ্রেক্ষিত গ্রামীণ সমাজের বিবর্তন। বিংশ শতাব্দীর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বাংলা উপন্যাসের একটি বলে বিবেচিত এই উপন্যাসটি বহুভাষায় অনূদিত হয়েছে।[২] ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে এই উপন্যাসটিকে ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার জ্ঞানপীঠ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।[৩] ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে তরুণ মজুমদার এই উপন্যাসের কাহিনী উপজীব্য করে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।[৪] উল্লেখ্য যে, ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত পঞ্চগ্রাম উপন্যাসটিকে পরবর্তীকালে গণদেবতা'র অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

আখ্যানভাগ

সমালোচনা

তারাশংকরের "গণদেবতা" উপন্যাসটিকে কালোত্তীর্ণ বিচেনা করা হয়। একজন সমালোচক বলেছেন, "গণদেবতা-পঞ্চগ্রাম উপন্যাসে দ্বারক চৌধুরীর ট্রাজিক পরিণতিতে কিংবা হিরু পালের শ্রীহরি ঘোষরূপে অবিশ্বাস্য গোত্রান্তরে তারাশঙ্কর এ সত্যই প্রকাশ করেছেন। সংগৃহীত অগাধ বিত্ত এবং সে সূত্রে অর্জিত অমিত প্রতাপই বর্ণগত শ্রেণীভেদের মূলে আঘাত হানতে ছিরু পালকে প্ররোচিত করেছে। তারাশঙ্কর বোঝাতে চেয়েছেন অবক্ষয়-উন্মুখ সমাজে যে নবপ্রেরণা ক্রমশঃ সঞ্চারিত হচ্ছে, তার নিয়ামক অর্থ বা বিত্ত। সামন্ত-সমাজের রূপান্তর-প্রক্রিয়ায় অর্থ ও অর্থনীতির ভূমিকা এভাবেই গণদেবতা- পঞ্চগ্রামে শিল্পের অবয়ব সন্ধান করেছে।[৫]

বিবিধ তথ্য

তথ্যসূত্র

  1. Amaresh Datta: Encyclopaedia of Indian Literature, Sahitya Akademi, 1987.
  2. Sisir Kumjar Das: History of Indian Literature - 1911-56, Sahitya Akademi, India
  3. Jnanpith Award Winners
  4. IMDB তথ্যতীর্থ
  5. "কালোত্তীর্ণ শিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়"। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৪ 

বহি:সংযোগ