লিভ টাইলার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৪ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
}}
}}


'''লিভ রান্ডগ্রেন টাইলার''' ({{lang-en|Liv Rundgren Tyler}}) (জন্ম: ১ জুলাই, ১৯৭৭) একজন [[যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন]] অভিনেত্রী ও মডেল। তিনি ১৪ বছর বয়সে মডেলিং দিয়ে গণমাধ্যমে পদার্পণ করেন, কিন্তু এক বছর পূর্ণ হবার আগেই তিনি মডেলিংয়ের পরিবর্তে অভিনয়ের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হওয়া শুরু করেন। ১৯৯৪ সালে ''সাইলেন্ট ফল'' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রাভিনয়ে তাঁর অভিষেক ঘটে। এরপর তিনি ''[[এম্পায়ার রেকর্ডস'' (১৯৯৫), ''[[হিভি (চলচ্চিত্র)|হিভি]]'' (১৯৯৬), ও ''[[দ্যাট থিং ইউ ডু!]]'' (১৯৯৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৬ সালে তাঁর অভিনীত ''[[স্টিলিং বিউটি]]'' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এছাড়াও ''[[ইনভেন্টিং দ্য অ্যাবটস]]'' (১৯৯৭) ও ''[[কুকি’স ফরচুন]]'' (১৯৯৯) চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয়ও সমালোচকদের দৃষ্টি কাড়তে সমর্থ হয়।
'''লিভ রান্ডগ্রেন টাইলার''' ({{lang-en|Liv Rundgren Tyler}}) (জন্ম: ১ জুলাই, ১৯৭৭) একজন [[যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন]] অভিনেত্রী ও মডেল। তিনি ১৪ বছর বয়সে মডেলিং দিয়ে গণমাধ্যমে পদার্পণ করেন, কিন্তু এক বছর পূর্ণ হবার আগেই তিনি মডেলিংয়ের পরিবর্তে অভিনয়ের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হওয়া শুরু করেন। ১৯৯৪ সালে ''সাইলেন্ট ফল'' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রাভিনয়ে তার অভিষেক ঘটে। এরপর তিনি ''[[এম্পায়ার রেকর্ডস'' (১৯৯৫), ''[[হিভি (চলচ্চিত্র)|হিভি]]'' (১৯৯৬), ও ''[[দ্যাট থিং ইউ ডু!]]'' (১৯৯৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৬ সালে তাঁর অভিনীত ''[[স্টিলিং বিউটি]]'' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এছাড়াও ''[[ইনভেন্টিং দ্য অ্যাবটস]]'' (১৯৯৭) ও ''[[কুকি’স ফরচুন]]'' (১৯৯৯) চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয়ও সমালোচকদের দৃষ্টি কাড়তে সমর্থ হয়।


আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে টাইলারের পরিচিতি শুরু ''[[দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস ত্রয়ী|দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস]]'' চলচ্চিত্রে এল্‌ফ মেইডেন আরওয়েনের ভূমিকায় অভিনয় করার মাধ্যমে। এরপর তিনি ''জার্সি গার্ল'' (২০০৪), [[স্বাধীন চলচ্চিত্র]] ''লোনসাম জিম'' (২০০৫), নাট্য চলচ্চিত্র ''রাইন ওভার মি'' (২০০৭) সহ বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি বড় বাজেটের ছবি, যেমন: ''আরমাগেদন'' (১৯৯৮), ''দ্য স্ট্রেঞ্জার্স'' (২০০৮), ''দ্য ইনক্রেডিবল হাক'' (২০০৮) চলচ্চিত্রেও বিভিন্ন ভূমিকায় অভিনয় করেন।
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে টাইলারের পরিচিতি শুরু ''[[দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস ত্রয়ী|দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস]]'' চলচ্চিত্রে এল্‌ফ মেইডেন আরওয়েনের ভূমিকায় অভিনয় করার মাধ্যমে। এরপর তিনি ''জার্সি গার্ল'' (২০০৪), [[স্বাধীন চলচ্চিত্র]] ''লোনসাম জিম'' (২০০৫), নাট্য চলচ্চিত্র ''রাইন ওভার মি'' (২০০৭) সহ বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি বড় বাজেটের ছবি, যেমন: ''আরমাগেদন'' (১৯৯৮), ''দ্য স্ট্রেঞ্জার্স'' (২০০৮), ''দ্য ইনক্রেডিবল হাক'' (২০০৮) চলচ্চিত্রেও বিভিন্ন ভূমিকায় অভিনয় করেন।
২১ নং লাইন: ২১ নং লাইন:


== প্রাথমিক জীবন ==
== প্রাথমিক জীবন ==
[[নিউ ইয়র্ক সিটি|নিউ ইয়র্ক সিটির]] মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে লিভ টাইলারের জন্ম।<ref name=dob>{{Harv|Buell|Bockris|2002|pp=164}}</ref> তিনি ছিলেন তাঁর বাবা-মায়ের প্রথম কন্যা। টাইলারের মা বেবে বিউয়েল পেশায় ছিলেন একজন মডেল, কণ্ঠশিল্পী। এছাড়া তিনি ছিলেন একজন প্রাক্তন প্লেমেট, এবং টাইলারের বাবা স্টিভ টাইলার ছিলেন অ্যারোস্মিথ ব্যান্ডের একজন সঙ্গীতশিল্পী।<ref name="news au">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.news.com.au/dailytelegraph/story/0,22049,23789004-5009160,00.html|title=Tyler Liv's life to the full|last=Reinhart|first=Ernst|coauthors=Gillian Cumming|date=2008-06-01|work=[[The Daily Telegraph (Australia)]]|accessdate=2009-01-07}}</ref> মায়ের ইচ্ছায় নরওয়েজীয় অভিনেত্রী লিভ উলম্যানের নাম অনুসারে তাঁর নাম লিভ টাইলার রাখা হয়। ৫ মার্চ, ১৯৭৭ সালে এক ''টিভি গাইড''-এর সংখ্যায় তাঁর মা লিভ উলম্যানের ছবি দেখতে পান।<ref name="dob"/><ref name="Hello - Bio">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.hellomagazine.com/profiles/livtyler/?|title=Hello Magazine Profile&nbsp;— Liv Tyler|accessdate=2008-06-23|publisher=Hello! Ltd|work=[[Hello!]]}}</ref> লিভ টাইলারের তিন জন সৎ ভাই-বোন আছে। তাঁরা হচ্ছে মিয়া টাইলার (জন্ম: ১৯৭৮),<ref name="tyler wedding">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.foxnews.com/story/0,2933,85696,00.html|title=Liv Tyler's Wedding Makes Her Lady of the Rings|last=Freidman|first=Roger|date=2003-05-01|publisher=[[Fox News Channel|Fox News]]|accessdate=2009-01-09|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20081204215908/http://www.foxnews.com/story/0,2933,85696,00.html|আর্কাইভের-তারিখ=২০০৮-১২-০৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> চেলসি অ্যানা ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৮৯), এবং ট্যাজ মনরো ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৯২)।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.people.com/people/article/0,,1029919,00.html|title=Steven Tyler and Wife Split After 17 Years|last=Silverman|first=Stephen M.|date=2005-02-21|work=[[People (magazine)|People]]|accessdate=2009-01-09}}</ref> টাইলারের নানী ডরোথি জনসন প্রটোকল স্কুল অফ ওয়াশিংটনের গোড়াপত্তন করেছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | url = http://www.nytimes.com/2004/11/21/fashion/21AGE.html | title = Manners in the Time of Flu | work = [[The New York Times]] | date = 2004-11-21 | first = Bob | last = Morris | accessdate = 2009-01-13}}</ref>
[[নিউ ইয়র্ক সিটি|নিউ ইয়র্ক সিটির]] মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে লিভ টাইলারের জন্ম।<ref name=dob>{{Harv|Buell|Bockris|2002|pp=164}}</ref> তিনি ছিলেন তাঁর বাবা-মায়ের প্রথম কন্যা। টাইলারের মা বেবে বিউয়েল পেশায় ছিলেন একজন মডেল, কণ্ঠশিল্পী। এছাড়া তিনি ছিলেন একজন প্রাক্তন প্লেমেট, এবং টাইলারের বাবা স্টিভ টাইলার ছিলেন অ্যারোস্মিথ ব্যান্ডের একজন সঙ্গীতশিল্পী।<ref name="news au">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.news.com.au/dailytelegraph/story/0,22049,23789004-5009160,00.html|শিরোনাম=Tyler Liv's life to the full|শেষাংশ=Reinhart|প্রথমাংশ=Ernst|coauthors=Gillian Cumming|তারিখ=2008-06-01|কর্ম=[[The Daily Telegraph (Australia)]]|সংগ্রহের-তারিখ=2009-01-07}}</ref> মায়ের ইচ্ছায় নরওয়েজীয় অভিনেত্রী লিভ উলম্যানের নাম অনুসারে তাঁর নাম লিভ টাইলার রাখা হয়। ৫ মার্চ, ১৯৭৭ সালে এক ''টিভি গাইড''-এর সংখ্যায় তাঁর মা লিভ উলম্যানের ছবি দেখতে পান।<ref name="dob"/><ref name="Hello - Bio">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hellomagazine.com/profiles/livtyler/?|শিরোনাম=Hello Magazine Profile&nbsp;— Liv Tyler|সংগ্রহের-তারিখ=2008-06-23|প্রকাশক=Hello! Ltd|কর্ম=[[Hello!]]}}</ref> লিভ টাইলারের তিন জন সৎ ভাই-বোন আছে। তাঁরা হচ্ছে মিয়া টাইলার (জন্ম: ১৯৭৮),<ref name="tyler wedding">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.foxnews.com/story/0,2933,85696,00.html|শিরোনাম=Liv Tyler's Wedding Makes Her Lady of the Rings|শেষাংশ=Freidman|প্রথমাংশ=Roger|তারিখ=2003-05-01|প্রকাশক=[[Fox News Channel|Fox News]]|সংগ্রহের-তারিখ=2009-01-09|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20081204215908/http://www.foxnews.com/story/0,2933,85696,00.html|আর্কাইভের-তারিখ=২০০৮-১২-০৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> চেলসি অ্যানা ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৮৯), এবং ট্যাজ মনরো ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৯২)।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.people.com/people/article/0,,1029919,00.html|শিরোনাম=Steven Tyler and Wife Split After 17 Years|শেষাংশ=Silverman|প্রথমাংশ=Stephen M.|তারিখ=2005-02-21|কর্ম=[[People (magazine)|People]]|সংগ্রহের-তারিখ=2009-01-09}}</ref> টাইলারের নানী ডরোথি জনসন প্রটোকল স্কুল অফ ওয়াশিংটনের গোড়াপত্তন করেছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | ইউআরএল = http://www.nytimes.com/2004/11/21/fashion/21AGE.html | শিরোনাম = Manners in the Time of Flu | কর্ম = [[The New York Times]] | তারিখ = 2004-11-21 | প্রথমাংশ = Bob | শেষাংশ = Morris | সংগ্রহের-তারিখ = 2009-01-13}}</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

২১:৫৪, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লিভ টাইলার
২০০৮ সালের জুনে চলচ্চিত্র দি ইনক্রেডিবল হাক
মুক্তি পাবার দিন লিভ টাইলার
জন্ম
লিভ রান্ডগ্রেন
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৯৪–বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীরয়স্টোন ল্যাংডন
(২০০৩–২০০৮)

লিভ রান্ডগ্রেন টাইলার (ইংরেজি: Liv Rundgren Tyler) (জন্ম: ১ জুলাই, ১৯৭৭) একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও মডেল। তিনি ১৪ বছর বয়সে মডেলিং দিয়ে গণমাধ্যমে পদার্পণ করেন, কিন্তু এক বছর পূর্ণ হবার আগেই তিনি মডেলিংয়ের পরিবর্তে অভিনয়ের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হওয়া শুরু করেন। ১৯৯৪ সালে সাইলেন্ট ফল চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রাভিনয়ে তার অভিষেক ঘটে। এরপর তিনি [[এম্পায়ার রেকর্ডস (১৯৯৫), হিভি (১৯৯৬), ও দ্যাট থিং ইউ ডু! (১৯৯৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৬ সালে তাঁর অভিনীত স্টিলিং বিউটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এছাড়াও ইনভেন্টিং দ্য অ্যাবটস (১৯৯৭) ও কুকি’স ফরচুন (১৯৯৯) চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয়ও সমালোচকদের দৃষ্টি কাড়তে সমর্থ হয়।

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে টাইলারের পরিচিতি শুরু দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস চলচ্চিত্রে এল্‌ফ মেইডেন আরওয়েনের ভূমিকায় অভিনয় করার মাধ্যমে। এরপর তিনি জার্সি গার্ল (২০০৪), স্বাধীন চলচ্চিত্র লোনসাম জিম (২০০৫), নাট্য চলচ্চিত্র রাইন ওভার মি (২০০৭) সহ বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি বড় বাজেটের ছবি, যেমন: আরমাগেদন (১৯৯৮), দ্য স্ট্রেঞ্জার্স (২০০৮), দ্য ইনক্রেডিবল হাক (২০০৮) চলচ্চিত্রেও বিভিন্ন ভূমিকায় অভিনয় করেন।

২০০৩ সালে টাইলার জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ)-এর একজন শুভেচ্ছাদূত। এছাড়াও তিনি গিভেঞ্চি সুগন্ধী ও প্রসাধনীর একজন মুখপাত্র। ২০০৩ সালে তিনি স্পেসহগ ব্যান্ডের সঙ্গীতশিল্পী রয়স্টোন ল্যাংডনকে বিয়ে করেন। ২০০৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর তাঁদের একমাত্র সন্তান মিলোর জন্ম হয়। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের মে মাসে এই দম্পতি তাঁদের আলাদা হয়ে যাবার কথা ঘোষণা করেন।

প্রাথমিক জীবন

নিউ ইয়র্ক সিটির মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে লিভ টাইলারের জন্ম।[১] তিনি ছিলেন তাঁর বাবা-মায়ের প্রথম কন্যা। টাইলারের মা বেবে বিউয়েল পেশায় ছিলেন একজন মডেল, কণ্ঠশিল্পী। এছাড়া তিনি ছিলেন একজন প্রাক্তন প্লেমেট, এবং টাইলারের বাবা স্টিভ টাইলার ছিলেন অ্যারোস্মিথ ব্যান্ডের একজন সঙ্গীতশিল্পী।[২] মায়ের ইচ্ছায় নরওয়েজীয় অভিনেত্রী লিভ উলম্যানের নাম অনুসারে তাঁর নাম লিভ টাইলার রাখা হয়। ৫ মার্চ, ১৯৭৭ সালে এক টিভি গাইড-এর সংখ্যায় তাঁর মা লিভ উলম্যানের ছবি দেখতে পান।[১][৩] লিভ টাইলারের তিন জন সৎ ভাই-বোন আছে। তাঁরা হচ্ছে মিয়া টাইলার (জন্ম: ১৯৭৮),[৪] চেলসি অ্যানা ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৮৯), এবং ট্যাজ মনরো ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৯২)।[৫] টাইলারের নানী ডরোথি জনসন প্রটোকল স্কুল অফ ওয়াশিংটনের গোড়াপত্তন করেছিলেন।[৬]

তথ্যসূত্র

  1. (Buell ও Bockris 2002, পৃ. 164)
  2. Reinhart, Ernst (২০০৮-০৬-০১)। "Tyler Liv's life to the full"The Daily Telegraph (Australia)। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৭  অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)
  3. "Hello Magazine Profile — Liv Tyler"Hello!। Hello! Ltd। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৩ 
  4. Freidman, Roger (২০০৩-০৫-০১)। "Liv Tyler's Wedding Makes Her Lady of the Rings"Fox News। ২০০৮-১২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৯ 
  5. Silverman, Stephen M. (২০০৫-০২-২১)। "Steven Tyler and Wife Split After 17 Years"People। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৯ 
  6. Morris, Bob (২০০৪-১১-২১)। "Manners in the Time of Flu"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-১৩ 

আরো পড়ুন

বহিঃসংযোগ

, U.S. |DATE OF DEATH= |PLACE OF DEATH= }}