ওয়েন লার্কিন্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১০৬ নং লাইন: ১০৬ নং লাইন:


== টেস্ট ক্রিকেট ==
== টেস্ট ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তেরো টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে ওয়েন লার্কিন্সের। তিনটি অর্ধ-শতকের ইনিংস রয়েছে তাঁর। এছাড়াও, পঁচিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন। সবগুলো খেলাতেই ব্যাটিং উদ্বোধনে মাঠে নামতেন তিনি। অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন ও [[গ্রাহাম গুচ|গ্রাহাম গুচের]] সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তেরো টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে ওয়েন লার্কিন্সের। তিনটি অর্ধ-শতকের ইনিংস রয়েছে তার। এছাড়াও, পঁচিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন। সবগুলো খেলাতেই ব্যাটিং উদ্বোধনে মাঠে নামতেন তিনি। অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন ও [[গ্রাহাম গুচ|গ্রাহাম গুচের]] সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন।


== ক্রিকেট বিশ্বকাপ, ১৯৭৯ ==
== ক্রিকেট বিশ্বকাপ, ১৯৭৯ ==
ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত [[১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৭৯]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বের সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওডিআইয়ে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তাঁর। ২০ জুন তারিখে ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় ৩৭ বল মোকাবেলান্তে ৭ রান তুলে [[ব্রায়ান ম্যাককেচনি|ব্রায়ান ম্যাককেচনি’র]] বলে [[জেরেমি কোনি|জেরেমি কোনির]] হাতে ধরা পড়েন। তাসত্ত্বেও, স্বাগতিক দল ৯ রানে জয় পেয়ে চূড়ান্ত খেলায় পূর্বতন শিরোপাধারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের]] মুখোমুখি হয়। ২৩ জুন লর্ডসে তিনি [[জোয়েল গার্নার|জোয়েল গার্নারের]] প্রথম বলেই [[শূন্য রান|শূন্য রানে]] বোল্ড হন। এ খেলায় অবশ্য ইংল্যান্ড দল ৯২ রানে পরাজয়বরণ করেছিল।
ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত [[১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৭৯]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বের সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওডিআইয়ে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। ২০ জুন তারিখে ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় ৩৭ বল মোকাবেলান্তে ৭ রান তুলে [[ব্রায়ান ম্যাককেচনি|ব্রায়ান ম্যাককেচনি’র]] বলে [[জেরেমি কোনি|জেরেমি কোনির]] হাতে ধরা পড়েন। তাসত্ত্বেও, স্বাগতিক দল ৯ রানে জয় পেয়ে চূড়ান্ত খেলায় পূর্বতন শিরোপাধারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের]] মুখোমুখি হয়। ২৩ জুন লর্ডসে তিনি [[জোয়েল গার্নার|জোয়েল গার্নারের]] প্রথম বলেই [[শূন্য রান|শূন্য রানে]] বোল্ড হন। এ খেলায় অবশ্য ইংল্যান্ড দল ৯২ রানে পরাজয়বরণ করেছিল।


== মূল্যায়ন ==
== মূল্যায়ন ==
প্রতিশ্রুতিশীল খেলোয়াড় হিসেবে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন। কিন্তু, উচ্চ স্তরের ক্রিকেটে ঐ লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হয়নি তাঁর। ক্রিকেট সংবাদদাতা কলিন বেটম্যান তাঁর সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন যে, মনোনয়নের প্রত্যাশা থাকলেও প্রায়শঃই উপেক্ষিত হতেন এবং মনোনয়ন পেলেও আক্ষেপ ভরা মন নিয়ে তিনি তা অস্বীকার করেছিলেন। বিধ্বংসী উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে যে-কোন ধরনের বোলিং আক্রমণকে রুখে দিতে পারঙ্গমতা প্রদর্শন করেছেন। ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্য ক্রমাগত অপেক্ষা করে গেছেন। অবশেষে ১৯৮২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহী দলের সাথে সফর করেন।
প্রতিশ্রুতিশীল খেলোয়াড় হিসেবে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন। কিন্তু, উচ্চ স্তরের ক্রিকেটে ঐ লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হয়নি তার। ক্রিকেট সংবাদদাতা কলিন বেটম্যান তার সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন যে, মনোনয়নের প্রত্যাশা থাকলেও প্রায়শঃই উপেক্ষিত হতেন এবং মনোনয়ন পেলেও আক্ষেপ ভরা মন নিয়ে তিনি তা অস্বীকার করেছিলেন। বিধ্বংসী উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে যে-কোন ধরনের বোলিং আক্রমণকে রুখে দিতে পারঙ্গমতা প্রদর্শন করেছেন। ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্য ক্রমাগত অপেক্ষা করে গেছেন। অবশেষে ১৯৮২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহী দলের সাথে সফর করেন।


ক্রিকেটের বাইরে ফুটবলার হিসেবেও সুনাম ছিল তাঁর। তরুণ বয়সে নটস কাউন্টির পক্ষে খেলেছেন। এছাড়াও, লীগবিহীন ফুটবলে ওলভারটন টাউন, ওয়েলিংবোরা টাউন<ref>Arnold F.C. programme, 1978</ref> ও বাকিংহাম টাউনের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তবে, পায়ের চোটের কারণে ১৯৮৫ সালের অধিকাংশ সময় মাঠের বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হন।
ক্রিকেটের বাইরে ফুটবলার হিসেবেও সুনাম ছিল তার। তরুণ বয়সে নটস কাউন্টির পক্ষে খেলেছেন। এছাড়াও, লীগবিহীন ফুটবলে ওলভারটন টাউন, ওয়েলিংবোরা টাউন<ref>Arnold F.C. programme, 1978</ref> ও বাকিংহাম টাউনের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তবে, পায়ের চোটের কারণে ১৯৮৫ সালের অধিকাংশ সময় মাঠের বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হন।


== বিতর্ক ==
== বিতর্ক ==

২১:৪৯, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ওয়েন লার্কিন্স
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামওয়েন লার্কিন্স
জন্ম (1953-11-22) ২২ নভেম্বর ১৯৫৩ (বয়স ৭০)
রক্সটন, বেডফোর্ডশায়ার, ইংল্যান্ড
ডাকনামনেড
উচ্চতা৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (১.৮০ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০১হান্টিংডনশায়ার
১৯৯৭মাইনর কাউন্টিজ
১৯৯৬–২০০০বেডফোর্ডশায়ার
১৯৯২–১৯৯৫ডারহাম
১৯৮২/৮৩–১৯৮৩/৮৪ইস্টার্ন প্রভিন্স
১৯৭৮–১৯৮৯মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব
১৯৭২–১৯৯১নর্দাম্পটনশায়ার
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১৩ ২৫ ৪৮২ ৪৮৫
রানের সংখ্যা ৪৯৩ ৫৯১ ২৭১৪২ ১৩৫৯৪
ব্যাটিং গড় ২০.৫৪ ২৪.৬২ ৩৪.৪৪ ৩০.৭৫
১০০/৫০ –/৩ ১/– ৫৯/১১৬ ২৬/৬৬
সর্বোচ্চ রান ৬৪ ১২৪ ২৫২ ১৭২*
বল করেছে ১৫ ৩৫১৭ ৩২০২
উইকেট ৪২ ৭৭
বোলিং গড় ৪৫.৫৯ ৩১.৬২
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৫/৫৯ ৫/৩২
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৮/– ৮/– ৩০৬/– ১৬০/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮

ওয়েন লার্কিন্স (ইংরেজি: Wayne Larkins; জন্ম: ২২ নভেম্বর, ১৯৫৩) বেডফোর্ডশায়ারের রক্সটন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[১] ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ১৯৭৯ থেকে ১৯৯১ সময়কালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে নর্দাম্পটনশায়ার, ডারহাম ও বেডফোর্ডশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতি মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ‘নেড’ ডাকনামে পরিচিত ওয়েন লার্কিন্স।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

বেডফোর্ডশায়ারের রক্সটনে জন্মগ্রহণকারী ওয়েন লার্কিন্স ১৯৭২ থেকে ১৯৯১ সময়কাল পর্যন্ত নর্দাম্পটনশায়ারের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছেন। ১৯৯২ সালে নবাগতদের নিয়ে গঠিত ডারহামে চলে যান। ১৯৯৫ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন তিনি।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৪৮২টি খেলায় অংশ নিয়ে ৫৯ সেঞ্চুরি সহযোগে ২৭,১৪২ রান তুলেছেন। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান করেছেন ২৫২। এছাড়াও, মিডিয়াম পেস বোলিংয়ে ৪২ উইকেট পেয়েছেন তিনি। ঘরোয়া একদিনের ক্রিকেটে দূর্দাণ্ড প্রতাপ দেখিয়েছেন। ৪৮৫ খেলায় অংশ নিয়ে ২৬ সেঞ্চুরি সহযোগে ১৩,৫৯৪ রান তুলেছেন।[২]

টেস্ট ক্রিকেট

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তেরো টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে ওয়েন লার্কিন্সের। তিনটি অর্ধ-শতকের ইনিংস রয়েছে তার। এছাড়াও, পঁচিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন। সবগুলো খেলাতেই ব্যাটিং উদ্বোধনে মাঠে নামতেন তিনি। অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন ও গ্রাহাম গুচের সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন।

ক্রিকেট বিশ্বকাপ, ১৯৭৯

ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বের সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওডিআইয়ে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। ২০ জুন তারিখে ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় ৩৭ বল মোকাবেলান্তে ৭ রান তুলে ব্রায়ান ম্যাককেচনি’র বলে জেরেমি কোনির হাতে ধরা পড়েন। তাসত্ত্বেও, স্বাগতিক দল ৯ রানে জয় পেয়ে চূড়ান্ত খেলায় পূর্বতন শিরোপাধারী ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের মুখোমুখি হয়। ২৩ জুন লর্ডসে তিনি জোয়েল গার্নারের প্রথম বলেই শূন্য রানে বোল্ড হন। এ খেলায় অবশ্য ইংল্যান্ড দল ৯২ রানে পরাজয়বরণ করেছিল।

মূল্যায়ন

প্রতিশ্রুতিশীল খেলোয়াড় হিসেবে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন। কিন্তু, উচ্চ স্তরের ক্রিকেটে ঐ লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব হয়নি তার। ক্রিকেট সংবাদদাতা কলিন বেটম্যান তার সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন যে, মনোনয়নের প্রত্যাশা থাকলেও প্রায়শঃই উপেক্ষিত হতেন এবং মনোনয়ন পেলেও আক্ষেপ ভরা মন নিয়ে তিনি তা অস্বীকার করেছিলেন। বিধ্বংসী উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে যে-কোন ধরনের বোলিং আক্রমণকে রুখে দিতে পারঙ্গমতা প্রদর্শন করেছেন। ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্য ক্রমাগত অপেক্ষা করে গেছেন। অবশেষে ১৯৮২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহী দলের সাথে সফর করেন।

ক্রিকেটের বাইরে ফুটবলার হিসেবেও সুনাম ছিল তার। তরুণ বয়সে নটস কাউন্টির পক্ষে খেলেছেন। এছাড়াও, লীগবিহীন ফুটবলে ওলভারটন টাউন, ওয়েলিংবোরা টাউন[৩] ও বাকিংহাম টাউনের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তবে, পায়ের চোটের কারণে ১৯৮৫ সালের অধিকাংশ সময় মাঠের বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হন।

বিতর্ক

অক্টোবর, ২০০৬ সালে মেয়েবন্ধুর অসুস্থ পিতার বাড়ী অবৈধভাবে বন্ধক রাখার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। ডেবরা লাইন্স নাম্নী ঐ মেয়েবন্ধুকে ফ্রান্সে বাড়ী কিনে দেন।[৪] ২০ এপ্রিল, ২০০৭ তারিখে ১২ মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন ও সম্পত্তি বিক্রয় করে অর্থ ফেরত দেয়ার কথা বলা হয়।[৫]

পরিসংখ্যান

ওডিআই সেঞ্চুরি

ওয়েন লার্কিন্সের ওডিআই সেঞ্চুরি
নং রান খেলা প্রতিপক্ষ শহর/দেশ মাঠ শুরুর তারিখ ফলাফল
[১] ১২৪  অস্ট্রেলিয়া ভারত হায়দ্রাবাদ, ভারত লাল বাহাদুর শাস্ত্রী স্টেডিয়াম ১৯ অক্টোবর, ১৯৮৯ জয়

ওডিআই ম্যান অব দ্য ম্যাচ

# প্রতিপক্ষ মাঠ তারিখ অবদান ফলাফল
অস্ট্রেলিয়া লাল বাহাদুর শাস্ত্রী স্টেডিয়াম, হায়দ্রাবাদ ১৯ অক্টোবর, ১৯৮৯ ১২৪ (১২৬ বল, ১৮x৪, ২x৬)  ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে বিজয়ী[৬]

তথ্যসূত্র

  1. Bateman, Colin (১৯৯৩)। If The Cap Fits। Tony Williams Publications। পৃষ্ঠা 108। আইএসবিএন 1-869833-21-X 
  2. "Wayne Larkins - Cricket Archive Statistics"। ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০০৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. Arnold F.C. programme, 1978
  4. "Larkins pleads guilty to deception"। ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০০৬ 
  5. "Loan scam cricketer spared jail"BBC News। ২০ এপ্রিল ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০০৭ 
  6. "1989-1990 MRF World Series (Nehru) Cup - 2nd Match - Australia v England - Hyderabad (Deccan)"HowStat। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৬ 

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ