তাওবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Tanay barisha (আলোচনা | অবদান) →শীর্ষ: একীকরণ ট্যাগ |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{একীকরণ|চৈনিক ধর্ম}} |
|||
{{Infobox Chinese |
{{Infobox Chinese |
||
|pic=[[File:青羊宫法事.jpg|300px]] |
|pic=[[File:青羊宫法事.jpg|300px]] |
০৩:৫৫, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
তাও ধর্ম | |||||||||||||||||||||||||||||
চীনা নাম | |||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
চীনা | 道教, 道家思想 | ||||||||||||||||||||||||||||
আক্ষরিক অর্থ | "পথের অনুশাসন" | ||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||
ভিয়েতনামীয় নাম | |||||||||||||||||||||||||||||
ভিয়েতনামী বর্ণমালা | Đạo giáo | ||||||||||||||||||||||||||||
Chữ Hán | 道教 | ||||||||||||||||||||||||||||
কোরীয় নাম | |||||||||||||||||||||||||||||
হাঙ্গুল | 도교 | ||||||||||||||||||||||||||||
হাঞ্জা | 道教 | ||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||
জাপানি নাম | |||||||||||||||||||||||||||||
কাঞ্জি | 道教 | ||||||||||||||||||||||||||||
হিরাগানা | どうきょう | ||||||||||||||||||||||||||||
|
তাওবাদ (/ˈdaʊɪzəm/, /ˈtaʊ-/) বা দাওবাদ (/ˈdaʊ-/), একটি ঐতিহ্যবাহী চীনা ধর্ম। ঘটনার স্বাভাবিক গতি, নিয়মিত বিবর্তন ও স্বাভাবিক পরিণতি তাওবাদের মূল বিষয়। তাও শব্দের অর্থ "জগতের প্রাকৃতিক উপায়", "পথ" বা "নীতি"। তাও দর্শনের উদ্ভবের কয়েকশত বছর পরে প্রাচীন চৈনিক ধর্মগুলো এই ধর্মের মতবাদগুলো গ্রহণ করেছিল। এই মতবাদ মনে করে জগতে অস্তিত্ব আছে এমন সব কিছুর পিছনেই একটি শক্তি বিদ্যমান থাকে। তাওবাদের মহাজাগতিক ধারনাটি এসেছে "ইন-ইয়াং" বা তাইচির মতবাদ থেকে।[১]
তাও হচ্ছে প্রাচীন চীনের দর্শনের একটি মৌলিক সূত্র। 'তাও' বলতে স্বভাব, প্রকৃতি এবং পরবর্তীকালে প্রাকৃতিক বিধান বুঝাত। একে নীতির সূত্র বা আদর্শ হিসেবেও ব্যবহার করা হতো। চীনের দর্শনের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে 'তাও' সূত্রের অর্থেরও বিকাশ ঘটেছে। চীনের ভাববাদী দার্শনিকগণ তাওকে একটি ভাববাদী সূত্র হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন, আবার লাওজু, সুনজু, ওয়াংচাং প্রমুখ বস্তুবাদী দার্শনিক তাওকে বস্তুর প্রকৃতি এবং বস্তুর পরিবর্তনের নিয়ম বা বিধান বলে ব্যাখ্যা করেছেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাভাষার প্রথম ধর্ম অভিধান রহমান মুহাম্মাদ হাবিবুর রচিত 'যার যার ধর্ম' পৃ ১৭৯ আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৮৭৬৫৮০৭