ফারজানা ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
| image_size = 200px
| image_size = 200px
| office = [[জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দের নামের তালিকা|জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য]]
| office = [[জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দের নামের তালিকা|জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য]]
| term_start = [[২ মার্চ]] [[২০১৪]]
| term_start = [ মার্চ]] [[২০১৪]]
| term_end = চলমান
| term_end = চলমান
| primeminister =
| primeminister =

১০:৪৫, ২৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ফারজানা ইসলাম
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
কাজের মেয়াদ
[৩ মার্চ]] ২০১৪ – চলমান
পূর্বসূরীঅধ্যাপক মোঃ আনোয়ার হোসেন
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৯৫৮
ভেদরগঞ্জ, শরীয়তপুর, ফরিদপুর
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
বাসস্থানঢাকা
পেশাবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা
জীবিকাঅধ্যাপনা
ধর্মমুসলিম

অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলাম (জন্ম: ১৯৫৮) একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে ২ মার্চ, ২০১৪ তারিখে নিয়োগ পেয়েছেন। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী উপাচার্য।[১][২][৩] চার বছরের জন্য এ দায়িত্ব পাওয়া ফারজানা ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম উপাচার্য।[৪][৫][৬] উপাচার্যের দায়িত্ব নেয়ার পূর্বে তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

জন্ম ও পারিবারিক জীবন

ফারজানা ইসলামের জন্ম ঢাকায়। তার পৈতৃক বাড়ি শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলায়। চার ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি হলেন সবার ছোট। বাবা আব্দুল কাদের ঢাকা হাইকোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার এবং মা ফাতেমা খাতুন ছিলেন গৃহিনী।

শিক্ষাজীবন

ফারজানা ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৮০ সালে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।[৭]

কর্মজীবন

১৯৮২ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগে যোগ দিয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন ফারজানা ইসলাম। তিনি ১৯৮৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন এবং ২০০১ সালে সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি পান। নৃবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি হিসাবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ‘নাগরিক উদ্যোগ’ এর চেয়ারপারসন হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।[৪]

গবেষনা

প্রকাশনা

পুরস্কার ও সম্মাননা

1.Anannya Top Ten Awards (2014)

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহি:সংযোগ