পানিশূন্যতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:
শরীরে পানিশূন্যতা বা পানির স্বল্পতাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ডিহাইড্রেশন।<ref>[http://www.susastho24.com/ডিহাইড্রেশন-বা-পানিশূন্য-2016-03 পানিশূন্যতা কে ডাক্তারি ভাষায় কি বলে? ]</ref>
শরীরে পানিশূন্যতা বা পানির স্বল্পতাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ডিহাইড্রেশন।<ref>[http://www.susastho24.com/ডিহাইড্রেশন-বা-পানিশূন্য-2016-03 পানিশূন্যতা কে ডাক্তারি ভাষায় কি বলে? ]</ref>
==প্রভাব==
==প্রভাব==
বেশিরভাগ লোকেরা দেহের পানিশূন্যতা তিন থেকে চার ভাগ পর্যন্ত সয্য করতে পারে। পাঁচ থেকে আট শতাংশ পানি হ্রাস পেলে ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরতে পারে। শরীরের মোট পানির দশ শতাংশেরও বেশি ক্ষতি হলে তীব্র তৃষ্ণার সাথে শারীরিক ও মানসিক অবনতি ঘটতে পারে। দেহের পানি হ্রাস থেকে পঁচিশ শতাংশ লোকের মৃত্যু ঘটে। <ref> Ashcroft F, Life Without Water in Life at the Extremes. Berkeley and Los Angeles, 2000, 134-138.</ref>
বেশিরভাগ লোকেরা দেহের পানিশূন্যতা তিন থেকে চার ভাগ পর্যন্ত সয্য করতে পারে। পাঁচ থেকে আট শতাংশ পানি হ্রাস পেলে ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরতে পারে। শরীরের মোট পানির দশ শতাংশেরও বেশি হ্রাস হলে তীব্র তৃষ্ণার সাথে শারীরিক ও মানসিক অবনতি ঘটতে পারে। দেহের পানি হ্রাস থেকে পঁচিশ শতাংশ লোকের মৃত্যু ঘটে। <ref> Ashcroft F, Life Without Water in Life at the Extremes. Berkeley and Los Angeles, 2000, 134-138.</ref>


==লক্ষণ==
==লক্ষণ==

১৪:৫১, ১৫ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ


শরীরে পানিশূন্যতা বা পানির স্বল্পতাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ডিহাইড্রেশন।[১]

প্রভাব

বেশিরভাগ লোকেরা দেহের পানিশূন্যতা তিন থেকে চার ভাগ পর্যন্ত সয্য করতে পারে। পাঁচ থেকে আট শতাংশ পানি হ্রাস পেলে ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরতে পারে। শরীরের মোট পানির দশ শতাংশেরও বেশি হ্রাস হলে তীব্র তৃষ্ণার সাথে শারীরিক ও মানসিক অবনতি ঘটতে পারে। দেহের পানি হ্রাস থেকে পঁচিশ শতাংশ লোকের মৃত্যু ঘটে। [২]

লক্ষণ

১) প্রচণ্ড পানির তেষ্টা পাওয়া। ২) মুখ শুকিয়ে যাওয়া। ৩) মাথা যন্ত্রণা। ৪) মেজাজ খারাপ হওয়া। ৫) দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া। ৬) পেশিতে টান ধরা। ৭) চামড়া শক্ত হয়ে যাওয়া। ৮) বারবার মিষ্টি খেতে চাওয়া। [৩]

প্রতিরোধে করণীয়

  • বাইরে বের হওয়ার সময় পানির

বোতল সঙ্গে রাখুন৷ যত বেশি ঘাম হবে তত বেশি পানি পান করুন৷

  • তাপমাত্রা বেশি থাকলে

শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের পরিমাণ কমিয়ে আনুন৷

  • বাইরে বের হওয়ার সময়ে হালকা

রঙের ঢিলেঢালা পোশাক পড়ুন।

  • একটানা বেশি সময় গরম

এলাকায় থাকবেন না। মাঝে মধ্যে ছায়ায়, ফ্যান বা এসির নীচে অবস্থান নিন৷

  • গরমের সময় নিয়মিত মৌসুমি ফল

খাওয়ার চেষ্টা করুন।

  • বেশি গরম অনুভূত হলে শরীরে

ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দেওয়া উচিত৷ সম্ভব হলে শরীরে একটু ভেজা তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখলে ভালো হয়৷

[৪]

সূত্র সমূহ