লে কাত্র্ সঁ কু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ফরাসি নামের বানান সম্পাদনা ও আরও কিছু টুকিটাকি সম্পাদনা |
অ রোবট পরিবর্তন সাধন করছে: pt:Les quatre cents coups |
||
৬৪ নং লাইন: | ৬৪ নং লাইন: | ||
[[ja:大人は判ってくれない]] |
[[ja:大人は判ってくれない]] |
||
[[no:På vei mot livet]] |
[[no:På vei mot livet]] |
||
[[pt:Les |
[[pt:Les quatre cents coups]] |
||
[[ru:Четыреста ударов (фильм)]] |
[[ru:Четыреста ударов (фильм)]] |
||
[[sv:De 400 slagen]] |
[[sv:De 400 slagen]] |
০৭:৪৭, ১২ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লে কাত্র্ সঁ কু | |
---|---|
চিত্র:450px-Quatre coups2.jpg | |
পরিচালক | ফ্রঁসোয়া ত্রুফো |
প্রযোজক | ফ্রঁসোয়া ত্রুফো |
রচয়িতা | ফ্রঁসোয়া ত্রুফো মার্সেল মুসি |
শ্রেষ্ঠাংশে | জঁ-পিয়ের লেও ক্লের মোরিয়ে আলবের রেমি গি দ্যকোঁব্ল |
সুরকার | জঁ কোঁস্তঁতাঁ |
চিত্রগ্রাহক | অঁরি দেকায়ে |
পরিবেশক | ককিনর |
মুক্তি | ৪ঠা মে, ১৯৫৯ ১৬ই নভেম্বর, ১৯৫৯ |
স্থিতিকাল | ৯৯ মিনিট |
ভাষা | ফরাসি |
লে কাত্র্ সঁ কু (ফরাসি ভাষায়: Les Quatre Cents Coups; ইংরেজি শিরোনাম: The 400 Blows) ১৯৫৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ফরাসি চলচ্চিত্র। ফ্রঁসোয়া ত্রুফো পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি নুভেল ভাগ তথা ফরাসি চলচ্চিত্রের নবতরঙ্গ আন্দোলনের সংজ্ঞা নির্ধারণকারী হিসেবে পরিচিত। এই আন্দোলনের বৈশিষ্ট্যময় অনেক কিছুই এতে পাওয়া যায়। অঁতোয়ান দোয়ানেল নামের প্যারিসের এক কিশোরকে কেন্দ্র করে এর কাহিনী আবর্তিত হয়েছে। অঁতোয়ানের শিক্ষক ও অভিভাবক তাকে ঝামেলা সৃষ্টিকারক বলে মনে করে। ফ্রঁসোয়া ত্রুফোর নিজের জীবনের অনুকরণে এটি নির্মিত হয়েছে যদিও জীবনীর সাথে কিছু কাল্পনিক উপাদানও ছিল। উল্লেখ্য, এটি ত্রুফোর প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।
ত্রুফো ও তাঁর এক বন্ধুর জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা এই চলচ্চিত্রে উঠে এসেছে। ফরাসি চলচ্চিত্রের ইতিহাস সম্বন্ধে ত্রুফোর ব্যক্তিগত অনুভূতিও এতে প্রকাশিত হয়েছে। ছবিটির একটি দৃশ্য জঁ ভিগো-র জেরো দ্য কোঁদুইত (Zéro de conduite) ছবি থেকে হুবহু অনুকরণ করা হয়েছে। ত্রুফো ছবিটি অঁদ্রে বাজাঁ-কে উৎসর্গ করেছেন। বাজাঁ ছিলেন ত্রুফোর আদর্শিক পিতা। ছবির দৃশ্যায়ন শুরু হওয়ার কিছুদিন আগে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
চরিত্র নিয়ে নিবিড় অধ্যয়নের পাশাপাশি এতে ফ্রান্সে কিশোরদের প্রতি অবিচারের চিত্রটিও ফুটে উঠেছে। এর অনেকটা জুড়ে আছে কিশোর অপরাধীদের বিচার।
চরিত্রসমূহ
- জঁ-পিয়ের লেও: আতোয়ান দোয়ানেল
- ক্লের মোরিয়ে: জিল্বের্ত দোয়ানেল, মা
- আলবের রেমি: জুলিয়াঁ দোয়ানেল, বাবা
- গি দ্যকোঁব্ল: স্কুল শিক্ষক
- পাত্রিক ওফে: রনে বিজে
- জর্জ ফ্লামঁ: জনাব বিজে
- পিয়ের রেপ: ইংরেজির শিক্ষক
পুরস্কার
চলচ্চিত্রটি বিপুল প্রশংসিত হয়েছিল এবং অনেকগুলো পুরস্কার অর্জন করেছিল। এর মধ্য উল্লেখযোগ্য হচ্ছে:
- কান চলচ্চিত্র উৎসব, ১৯৫৯ - সেরা পরিচালক (ফ্রঁসোয়া ত্রুফো)
- ক্রিটিক্স অ্যাওয়ার্ড, ১৯৫৯ - নিউ ইয়র্ক ফিল্ম ক্রিটিক্স সার্ক্ল
- বোডিল অ্যাওয়ার্ড, ১৯৬০ - সেরা ইউরোপীয় চলচ্চিত্র
- ৩২তম একাডেমি পুরস্কার মনোনয়ন - সেরা মৌলিক চিত্রনাট্য
সিকুয়েল ছবি
ত্রুফো অঁতোয়ান দোয়ানেলের জীবন নিয়ে আরও চারটি ছবি নির্মাণ করেছেন যার সবগুলোতেই অঁতোয়ান চরিত্রে অভিনয় করেছেন লেও। এগুলো অঁতোয়ানের পরবর্তী জীবনের বিভিন্ন ধাপ নিয়ে করা। যেমন, অঁতোয়ান এ কোলেত ছবিতে অঁতোয়ান কোলেত নামের এক মেয়ের প্রেমে পড়ে, যা ছিল তার প্রথম প্রেম। ১৯৬২ সালের "লাভ অ্যাট টুয়েন্টি" নামক চলচ্চিত্র সংগ্রহে ত্রুফোর এই ছবিটি স্থান পেয়েছিল। বেজে ভোলে ছবিতে অঁতোয়ান ক্রিস্তিন দার্বোঁ-র প্রেমে পড়ে। দোমিসিল কোঁজুগাল ছবিতে অঁতোয়ান ক্রিস্তিন-কে বিয়ে করে। কিন্তু লামুর অঁ ফুইত ছবিতে আবার তাদের বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়ে যায়।