প্রতিফলন (পদার্থবিজ্ঞান): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
==[[বোকা চোদা]]==
==[[বোকা চোদা]]==


==[[দূদু চুদী]]==
== আলোর প্রতিফলনের সূত্র ==
[[চিত্র:Fényvisszaverődés.jpg|আলোর প্রতিফলনের সূত্রগুলোর প্রামাণস্বরূপ উদাহরণ|220px|thumb|right]]
প্রতিফলক পৃষ্ঠ মসৃণ হলে আলোর প্রতিফলন প্রধানত তিনটি সূত্র মেনে চলে, যথা-
* আপতিত রশ্মি, আপতন বিন্দুতে প্রতিফলকের উপর অভিলম্ব এবং প্রতিফলিত রশ্মি একই সমতলে থাকে।<ref name=Text-book-of-Bangladesh/><ref name="This-is-a-Book">{{বই উদ্ধৃতি | শেষাংশ১ = M. Nelkon | শিরোনাম = Principles of Physics | অধ্যায় = Light | সংস্করণ = 10th | প্রকাশক = SHING LEE PUBLISHERS PTE LTD. | বছর = 1993 | অবস্থান = Singapore | পাতাসমূহ = 260 | সংগ্রহের-তারিখ = 2012-04-25 | আইএসবিএন = 9971616688}}</ref>
* আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণ সর্বদা সমান হয়।<ref name=Text-book-of-Bangladesh/><ref name="This-is-a-Book"/>
* আপতিত রশ্মি ও প্রতিফলিত রশ্মি সর্বদা অভিলম্বের বিপরীত পার্শ্বে অবস্থান করে।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৮:৪০, ২৬ জুলাই ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

খানকীর ছেলে

আলোর প্রতিফলন

আলো কোন স্বচ্ছ মাধ্যমের ভিতর দিয়ে যাওয়ার সময় অন্য কোন মাধ্যমে বাধা পেলে দুই মাধ্যমের বিভেদতল থেকে কিছু পরিমাণ আলো আগের মাধ্যমে ফিরে আসে, এ ঘটনাকে আলোর প্রতিফলন বলে।[১] আলোর প্রতিফলনর একটি অন্যতম উদাহরণ হল- সমতল দর্পণ বা আয়নার সামনে যখন আমরা দাঁড়াই তখন আমরা আমাদের প্রতিবিম্ব দেখতে পাই। দর্পণে আলোর প্রতিফলনের জন্যেই বিম্বের সৃষ্টি হয়। আলোর প্রতিফলন সাধারণত দুটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করেঃ আলোর আপতন কোণ ও মাধ্যমগুলোর প্রকৃতি। আপতিত রশ্মি যত বেশি কোণে আপতিত হবে এবং প্রতিফলক যত বেশি মসৃণ হবে আলোর প্রতিফলন তত বেশি হবে। পক্ষান্তরে, আমসৃণ কিংবা স্বচ্ছ প্রতিফলক থেকে আলোর প্রতিফলন কম হয়।

গুদির ভাই

বোকা চোদা

দূদু চুদী

তথ্যসূত্র

  1. মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান বই (অধ্যায়-১৪; পৃষ্ঠা-১৮৪ থেকে ১৮৬)|রচনা:ড. শাহাজাহান তপন,মুহাম্মদ আজিজ হাসান,ড. রানা চৌধুরী|সম্পাদনা: ড. আলী আচসগল|প্রকাশক: জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড,ঢাকা|সংস্করণ: ডিসেম্বর, ২০০৮