লেটুস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
FR30799386 (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:Iceberg lettuce in SB.jpg|thumb]] |
[[চিত্র:Iceberg lettuce in SB.jpg|thumb]] |
||
'''লেটুস''' (Lactuca sativa) ডেজি (daisy) পরিবারের এস্টেরাসি গোত্রের একটি বার্ষিক উদ্ভিদ লেটুস গাছের পাতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তরকারি হিসেবে জন্মানো হয়, তবে মাঝে মাঝে এর ডাটা এবং বীজও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। [ |
'''লেটুস''' (Lactuca sativa) ডেজি (daisy) পরিবারের এস্টেরাসি গোত্রের একটি বার্ষিক উদ্ভিদ লেটুস গাছের পাতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তরকারি হিসেবে জন্মানো হয়, তবে মাঝে মাঝে এর ডাটা এবং বীজও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। [[প্রাচীন মিশর|প্রাচীন মিশরীয়রা]] [[আগাছা]] থেকে সর্বপ্রথম লেটুস আবিষ্কার করে যার বীজ ব্যবহার করে তেল তৈরী করা হয় এবং এর সরস পাতাগুলো খাবার উদ্ভিজ্জে পরিণত হয়। তেলসমৃদ্ধ বীজের কারণে এই উদ্ভিজ্জ গ্রিক এবং রোমানদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। যারা পরবর্তীতে এর নামকরণ করেন ল্যাকটুকা, যার ইংরেজী আধুনিক নামকরণ 'লেটুস'। |
||
খ্রিষ্টাব্দ ৫০ এর দিকে লেটুসের বিভিন্ন প্রকারের বর্ণনা পাওয়া যায় এবং এই উদ্ভিদটি বনৌষধি সহ প্রায়ই মধ্যযুগীয় লেখায় উপস্থিত। ইউরোপে ১৬শ থেকে ১৮শ শতাব্দীতে এর বিভিন্ন প্রাজাতির ক্রম্ববিকাশ লক্ষণীয়। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে যেসব প্রজাতি বর্ণিত হয়েছিল তা আজও বাগানে পাওয়া যাবে। মূলত [[ইউরোপ]] এবং [[উত্তর আমেরিকা]] লেটুসের বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে তবে বিংশ শতাব্দীর শেষদিকে লেটুসের ব্যবহার বিশ্বব্যাপী বিস্তৃতি লাভ করে। |
খ্রিষ্টাব্দ ৫০ এর দিকে লেটুসের বিভিন্ন প্রকারের বর্ণনা পাওয়া যায় এবং এই উদ্ভিদটি বনৌষধি সহ প্রায়ই মধ্যযুগীয় লেখায় উপস্থিত। ইউরোপে ১৬শ থেকে ১৮শ শতাব্দীতে এর বিভিন্ন প্রাজাতির ক্রম্ববিকাশ লক্ষণীয়। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে যেসব প্রজাতি বর্ণিত হয়েছিল তা আজও বাগানে পাওয়া যাবে। মূলত [[ইউরোপ]] এবং [[উত্তর আমেরিকা]] লেটুসের বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে তবে বিংশ শতাব্দীর শেষদিকে লেটুসের ব্যবহার বিশ্বব্যাপী বিস্তৃতি লাভ করে। |
||
[[বিষয়শ্রেণী:শস্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:শস্য]] |
১৩:০৯, ১৩ জুলাই ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লেটুস (Lactuca sativa) ডেজি (daisy) পরিবারের এস্টেরাসি গোত্রের একটি বার্ষিক উদ্ভিদ লেটুস গাছের পাতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তরকারি হিসেবে জন্মানো হয়, তবে মাঝে মাঝে এর ডাটা এবং বীজও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। প্রাচীন মিশরীয়রা আগাছা থেকে সর্বপ্রথম লেটুস আবিষ্কার করে যার বীজ ব্যবহার করে তেল তৈরী করা হয় এবং এর সরস পাতাগুলো খাবার উদ্ভিজ্জে পরিণত হয়। তেলসমৃদ্ধ বীজের কারণে এই উদ্ভিজ্জ গ্রিক এবং রোমানদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। যারা পরবর্তীতে এর নামকরণ করেন ল্যাকটুকা, যার ইংরেজী আধুনিক নামকরণ 'লেটুস'। খ্রিষ্টাব্দ ৫০ এর দিকে লেটুসের বিভিন্ন প্রকারের বর্ণনা পাওয়া যায় এবং এই উদ্ভিদটি বনৌষধি সহ প্রায়ই মধ্যযুগীয় লেখায় উপস্থিত। ইউরোপে ১৬শ থেকে ১৮শ শতাব্দীতে এর বিভিন্ন প্রাজাতির ক্রম্ববিকাশ লক্ষণীয়। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে যেসব প্রজাতি বর্ণিত হয়েছিল তা আজও বাগানে পাওয়া যাবে। মূলত ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকা লেটুসের বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে তবে বিংশ শতাব্দীর শেষদিকে লেটুসের ব্যবহার বিশ্বব্যাপী বিস্তৃতি লাভ করে।