পলিনেশিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
শুরু |
|||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[File:Map OC-Polynesia.PNG|thumb|upright=1.35|সাধারণত [[পলিনেশিয়া ত্রিভুজ|পলিনেশিয়া ত্রিভুজের]] অন্তর্গত দ্বীপগুলিকে একত্রে পলিনেশিয়া ডাকা হয়।]] |
[[File:Map OC-Polynesia.PNG|thumb|upright=1.35|সাধারণত [[পলিনেশিয়া ত্রিভুজ|পলিনেশিয়া ত্রিভুজের]] অন্তর্গত দ্বীপগুলিকে একত্রে পলিনেশিয়া ডাকা হয়।]] |
||
[[File:Pacific Culture Areas.png|thumb|upright=1.35|প্রশান্ত মহাসাগরের তিনটি প্রধান সাংস্কৃতিক অঞ্চল : [[মেলানেশিয়া]], [[মাইক্রোনেশিয়া]] ও |
[[File:Pacific Culture Areas.png|thumb|upright=1.35|প্রশান্ত মহাসাগরের তিনটি প্রধান সাংস্কৃতিক অঞ্চল : [[মেলানেশিয়া]], [[মাইক্রোনেশিয়া]] ও পলিনেশিয়া]] |
||
'''পলিনেশিয়া''' মধ্য ও দক্ষিণ [[প্রশান্ত মহাসাগর|প্রশান্ত মহাসাগরে]] বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ১০০০টিরও বেশি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি অঞ্চল। এটিকে বৃহত্তর [[ওশেনিয়া]] অঞ্চলের একটি উপ-অঞ্চল হিসেবে গণ্য করা হয়। পলিনেশিয়ার আদি অধিবাসীদেরকে "পলিনেশীয়" বলা হয়। পলিনেশীয়দের মধ্যে অনেক সাধারণ বৈশিষ্ট্য আছে, যেমন [[পলিনেশীয় ভাষাপরিবার]], [[পলিনেশীয় সংস্কৃতি]] ও [[পলিনেশীয় বিশ্বাস|বিশ্বাস]], ইত্যাদি।<ref name=trh>{{ |
'''পলিনেশিয়া''' মধ্য ও দক্ষিণ [[প্রশান্ত মহাসাগর|প্রশান্ত মহাসাগরে]] বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ১০০০টিরও বেশি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি অঞ্চল। এটিকে বৃহত্তর [[ওশেনিয়া]] অঞ্চলের একটি উপ-অঞ্চল হিসেবে গণ্য করা হয়। পলিনেশিয়ার আদি অধিবাসীদেরকে "পলিনেশীয়" বলা হয়। পলিনেশীয়দের মধ্যে অনেক সাধারণ বৈশিষ্ট্য আছে, যেমন [[পলিনেশীয় ভাষাপরিবার]], [[পলিনেশীয় সংস্কৃতি]] ও [[পলিনেশীয় বিশ্বাস|বিশ্বাস]], ইত্যাদি।<ref name=trh>{{বই উদ্ধৃতি |
||
| |
|ইউআরএল=http://www.nzetc.org/tm/scholarly/tei-BucViki-t1-body-d1-d7.html |
||
| |
|কর্ম=NZ Electronic Text Centre, Victoria University, NZ Licence CC-BY-SA 3.0 |
||
| |
|শিরোনাম=Vikings of the Sunrise |
||
| |
|প্রথমাংশ=Te Rangi (Sir Peter Henry Buck) |
||
| |
|শেষাংশ=Hiroa |
||
| |
|পাতা=67 |
||
| |
|বছর=1964|সংস্করণ=reprint |
||
| |
|প্রকাশক=Whitcombe and Tombs Ltd. |
||
|আইএসবিএন= |
|||
|isbn= |
|||
| |
|সংগ্রহের-তারিখ=2 March 2010 |
||
}}</ref> ঐতিহাসিকভাবে পলিনেশীয়দের মধ্যে নৌভ্রমণের দৃঢ় ঐতিহ্য আছে, তারা রাতের আকাশের তারা দেখে নৌপথে ভ্রমণ করতে পারে। নিউজিল্যান্ড পলিনেশিয়ার বৃহত্তম দেশ। |
}}</ref> ঐতিহাসিকভাবে পলিনেশীয়দের মধ্যে নৌভ্রমণের দৃঢ় ঐতিহ্য আছে, তারা রাতের আকাশের তারা দেখে নৌপথে ভ্রমণ করতে পারে। নিউজিল্যান্ড পলিনেশিয়ার বৃহত্তম দেশ। |
||
১৭৫৬ সালে ফরাসি লেখক শার্ল দ্য ব্রস সর্বপ্রথম "পলিনেশিয়া" ({{lang-fr|Polynésie}} ''পোলিনেযি'') পরিভাষাটি ব্যবহার করেন; তিনি এটি দিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরের সবগুলি দ্বীপকে বুঝিয়েছিলেন। ১৮৩১ সালে জ্যুল দ্যুমোঁ দ্যুর্ভিল প্যারিসের ভূগোল সমিতিতে দেওয়া একটি বক্তৃতাতে পরিভাষাটিকে সীমাবদ্ধ করার প্রস্তাব করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জটিকেও পলিনেশিয়ার অন্তর্গত করা হয়; এটি পলিনেশিয়া ত্রিভুজের উত্তর শীর্ষবিন্দুটি গঠন করেছে। |
১৭৫৬ সালে ফরাসি লেখক শার্ল দ্য ব্রস সর্বপ্রথম "পলিনেশিয়া" ({{lang-fr|Polynésie}} ''পোলিনেযি'') পরিভাষাটি ব্যবহার করেন; তিনি এটি দিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরের সবগুলি দ্বীপকে বুঝিয়েছিলেন। ১৮৩১ সালে জ্যুল দ্যুমোঁ দ্যুর্ভিল প্যারিসের ভূগোল সমিতিতে দেওয়া একটি বক্তৃতাতে পরিভাষাটিকে সীমাবদ্ধ করার প্রস্তাব করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জটিকেও পলিনেশিয়ার অন্তর্গত করা হয়; এটি পলিনেশিয়া ত্রিভুজের উত্তর শীর্ষবিন্দুটি গঠন করেছে। |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{ |
{{সূত্র তালিকা|30em}} |
||
==আরও পড়ুন== |
==আরও পড়ুন== |
||
* {{ |
* {{বই উদ্ধৃতি | লেখক=Gatty, Harold | শিরোনাম=Finding Your Ways Without Map or Compass | প্রকাশক=Dover Publications, Inc. | বছর=1999 | আইএসবিএন=978-0-486-40613-8}} |
||
==বহিঃসংযোগ== |
==বহিঃসংযোগ== |
||
৩৫ নং লাইন: | ৩৫ নং লাইন: | ||
{{ওশেনিয়ার সংস্কৃতি|state=autocollapse}} |
{{ওশেনিয়ার সংস্কৃতি|state=autocollapse}} |
||
{{বিশ্বের অঞ্চলসমূহ}} |
{{বিশ্বের অঞ্চলসমূহ}} |
||
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}} |
|||
{{Authority control}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:পলিনেশিয়া]] |
[[বিষয়শ্রেণী:পলিনেশিয়া]] |
১৬:১৬, ১৬ জুন ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পলিনেশিয়া মধ্য ও দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ১০০০টিরও বেশি দ্বীপ নিয়ে গঠিত একটি অঞ্চল। এটিকে বৃহত্তর ওশেনিয়া অঞ্চলের একটি উপ-অঞ্চল হিসেবে গণ্য করা হয়। পলিনেশিয়ার আদি অধিবাসীদেরকে "পলিনেশীয়" বলা হয়। পলিনেশীয়দের মধ্যে অনেক সাধারণ বৈশিষ্ট্য আছে, যেমন পলিনেশীয় ভাষাপরিবার, পলিনেশীয় সংস্কৃতি ও বিশ্বাস, ইত্যাদি।[১] ঐতিহাসিকভাবে পলিনেশীয়দের মধ্যে নৌভ্রমণের দৃঢ় ঐতিহ্য আছে, তারা রাতের আকাশের তারা দেখে নৌপথে ভ্রমণ করতে পারে। নিউজিল্যান্ড পলিনেশিয়ার বৃহত্তম দেশ।
১৭৫৬ সালে ফরাসি লেখক শার্ল দ্য ব্রস সর্বপ্রথম "পলিনেশিয়া" (ফরাসি: Polynésie পোলিনেযি) পরিভাষাটি ব্যবহার করেন; তিনি এটি দিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরের সবগুলি দ্বীপকে বুঝিয়েছিলেন। ১৮৩১ সালে জ্যুল দ্যুমোঁ দ্যুর্ভিল প্যারিসের ভূগোল সমিতিতে দেওয়া একটি বক্তৃতাতে পরিভাষাটিকে সীমাবদ্ধ করার প্রস্তাব করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জটিকেও পলিনেশিয়ার অন্তর্গত করা হয়; এটি পলিনেশিয়া ত্রিভুজের উত্তর শীর্ষবিন্দুটি গঠন করেছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ Hiroa, Te Rangi (Sir Peter Henry Buck) (১৯৬৪)। Vikings of the Sunrise। NZ Electronic Text Centre, Victoria University, NZ Licence CC-BY-SA 3.0 (reprint সংস্করণ)। Whitcombe and Tombs Ltd.। পৃষ্ঠা 67। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১০।
আরও পড়ুন
- Gatty, Harold (১৯৯৯)। Finding Your Ways Without Map or Compass। Dover Publications, Inc.। আইএসবিএন 978-0-486-40613-8।