সোমেন চন্দ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15)
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
[http://ebanglasahitto.com/search/label/Somen-Chanda-Story সোমেন চন্দ-এর গল্প]
[http://ebanglasahitto.com/search/label/Somen-Chanda-Story সোমেন চন্দ-এর গল্প]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুন ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৬:৩৩, ১৪ জুন ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সোমেন চন্দ
জন্ম২৪ মে, ১৯২০
মৃত্যু৮ মার্চ, ১৯৪২
নাগরিকত্বব্রিটিশ ভারতীয়
পরিচিতির কারণমার্ক্সবাদী, সাহিত্যিক

সোমেন চন্দ (১৯২০-১৯৪২) একজন মার্ক্সবাদী আন্দোলনকারী ও সুসাহিত্যিক ছিলেন।

জীবনী

১৯২০ সালের ২৪ মে তারিখে জন্ম গ্রহণ করেন নরসিংদী জেলায়। ১৯৩৬ সালে তিনি পগোজ স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষার উত্তীর্ণ হন। তিনি ঢাকা মিটফোর্ড মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন, কিন্তু খারাপ স্বাস্থ্যের কারণে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেন নি। তিনি "প্রগতি লেখক সংঘে" যোগদান করেন এবং মার্ক্সবাদী রাজনীতি ও সাহিত্য আন্দোলনের সাথে যুক্ত হয়ে যান। তিনিই বাংলা সাহিত্যে প্রথম গণসাহিত্যের উপর কাজ করেন। ১৯৪১ সালে সোমেন চন্দ প্রগতি লেখক সংঘের সম্পাদক নির্বাচিত হন। প্রচন্ড মেধাবী সোমেন চন্দের লেখা সাধারণত প্রগতি লেখক সংঘের সাপ্তাহিক বা পাক্ষিক সভাসমূহতে পাঠ করা হত। মাত্র ১৭ বছর বয়েসে তার লেখা উপন্যাস 'বন্যা'। ১৯৪০ সালে তার "বনস্পতি" গল্পটি "ক্রান্তি" পত্রিকায় ছাপা হয়। তার মৃত্যুর পর তার বিভিন্ন গল্প সংকলন ছাপা হয়। ১৯৭৩ সালে রণেশ দাশগুপ্ত তার গল্পসমূহের একটি সঙ্কলন সম্পাদনা করেন। তার "ইঁদুর" গল্পটি বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়। সোমেন চন্দ পুরস্কারের প্রবর্তন করে কলকাতা বাংলা একাডেমী।[১]

স্মৃতিচারণ

১৯৪২ সালের ৮ই মার্চ তিনি আততায়ীর হামলায় নিহত হন। তার মৃত্যু সম্বন্ধে সরদার ফজলুল করিমের স্মৃতিচারণঃ(উৎসঃ কিছু স্মৃতি কিছু কথা, পৃঃ৯৩)

"ফ্যাসীবাদ বিরোধী আন্দোলন বাংলার সব জেলা শহরে ছড়িয়ে পড়ে যার মধ্যে ঢাকা শহর ছিলো অন্যতম শক্তিশালী কেন্দ্র। ১৯৪২ সালের ৮ই মার্চ ঢাকার বুদ্ধিজ়ীবি, লেখক প্রভৃতি শহরে এক ফ্যাসীবাদ বিরোধী সম্মেলন আহবান করেন। স্থানীয় জেলা পার্টির অনুরোধে কমরেড বঙ্কিম মুখার্জি ও জ্যোতি বসু সেখানে বক্তা হিসেবে যান। সম্মেলন উপলক্ষে শহরে খুবই উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং রাজনৈতিক মহল প্রায় তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। প্রথম যারা সম্মেলনের পক্ষে, দ্বিতীয় যারা সরাসরি বিপক্ষে, তৃতীয় যারা মোটামোটিভাবে তুষ্ণীভাব অবলম্বন করে নিরপেক্ষতার আবরণ নিয়েছিলেন।শেষোক্তদের মধ্যে প্রধানত কংগ্রেস মতবাদের অনুসারীরা ও দ্বিতীয় দলে ছিলেন জাতীয় বিপ্লবী, বিশেষত শ্রীসংঘ ও বিভির লোকেরা। যাই হক, সম্মেলনের দিন সকালে উদ্যোক্তাদের অন্যতম তরুণ সাহিত্যিক সোমেন চন্দ আততায়ীর হাতে নিহত হন। তিনিই বাংলার ফ্যাসীবাদী বিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ। কিন্তু এই হত্যাকান্ডের পরও যথারীতি সম্মেলন অনুষ্ঠ

গল্পসমূহ

সোমেন চন্দের গল্প সঙ্কলনঃ ১। বনস্পতি ও অন্যান্য গল্প ২। সংকেত ও অন্যান্য গল্প। তার বিভিন্ন গল্পঃ স্বপ্ন, সংকেত, রায়ট ইত্যাদি।

বহিঃসংযোগ

সোমেন চন্দ-এর গল্প[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

তথ্যসূত্র

  1. অঞ্জন আচার্য (০৮ মার্চ ২০১৬)। "বিপ্লবী সাহিত্যিক সোমেন চন্দ"। এন টিভি অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ৩০.০১.১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)