প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[পরীক্ষিত সংশোধন] | [পরীক্ষিত সংশোধন] |
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) |
Aziz Tarak. (আলোচনা | অবদান) অ ইতিহাস - ভুল তথ্য ছিল - এই সংস্থার শুরু ১৯৭২ সাল থেকে । জিয়াউর রহমান একে কাঠামোগত ভাবে উন্নয়ন করেন |
||
২৪ নং লাইন: | ২৪ নং লাইন: | ||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
আনুষ্ঠানিকভাবে ডিজিএফআই স্থাপিত হয় ১৯৭২ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবুর রহমানের]] অধীনে । তখন এর নাম ছিল ডিরেক্টরেট অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) ।<ref name="dgfi.gov.bd">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=History of DGFI|ইউআরএল=http://www.dgfi.gov.bd/index.php/about/history|ভাষা=ইংরেজি|সংগ্রহের-তারিখ=২৪ মার্চ ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150714180449/http://www.dgfi.gov.bd/index.php/about/history|আর্কাইভের-তারিখ=১৪ জুলাই ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) - Overview|ইউআরএল=http://www.bdmilitary.com/index.php?option=com_content&view=article&id=55&Itemid=46|ভাষা=ইংরেজি}}</ref> । ১৯৭৭ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এই সংস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন করেন ও নামকরন করা হয় ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) । [[বাংলাদেশ বিমান বাহিনী|বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর]] গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক। [[১৯৯৪]] সালের [[৮ মার্চ]] এ সংস্থার নতুন অগ্রানোগ্রাম করা হয়।<ref name="dgfi.gov.bd"/><ref name=" dgfi.gov.bd"/> |
|||
== কাঠামো == |
== কাঠামো == |
০৭:৪৩, ১১ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চিত্র:DGFI Official Flag.png | |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৯৭৭; ৩৯ বছর পূর্বে |
সদর দপ্তর | ঢাকা সেনানিবাস, বাংলাদেশ |
নীতিবাক্য | জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার জন্য, জাতির জন্য দেখা ও শোনা |
কর্মী | আনুমানিক ১২,০০০[১] |
বার্ষিক বাজেট | লুক্কায়িত |
সংস্থা নির্বাহী |
|
মূল সংস্থা | বাংলাদেশ সরকার |
অধিভূক্ত সংস্থা |
ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। এনএসআই ও বিশেষ শাখার সাথে এই সংস্থা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ইতিহাস
আনুষ্ঠানিকভাবে ডিজিএফআই স্থাপিত হয় ১৯৭২ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের অধীনে । তখন এর নাম ছিল ডিরেক্টরেট অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) ।[২][৩] । ১৯৭৭ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এই সংস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন করেন ও নামকরন করা হয় ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) । বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক। ১৯৯৪ সালের ৮ মার্চ এ সংস্থার নতুন অগ্রানোগ্রাম করা হয়।[২][২]
কাঠামো
নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন মেজর জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।
প্রধান কার্যালয়
ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত ঢাকা সেনানিবাসে।
তথ্যসূত্র
- ↑ Ignoring Execution and Tortures (ইংরেজি ভাষায়)। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "History of DGFI" (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) - Overview" (ইংরেজি ভাষায়)।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |