কালীগঞ্জ উপজেলা, লালমনিরহাট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৫°৫৮′৩.৪″ উত্তর ৮৯°১২′২৪.৫″ পূর্ব / ২৫.৯৬৭৬১১° উত্তর ৮৯.২০৬৮০৬° পূর্ব / 25.967611; 89.206806
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kaysarul (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Kaysarul (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭২ নং লাইন: ৭২ নং লাইন:
* [[শেখ রেয়াজউদ্দীন আহমদ]] - সাহিত্যিক।
* [[শেখ রেয়াজউদ্দীন আহমদ]] - সাহিত্যিক।
* [[করিম উদ্দিন আহমেদ]] - মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক
* [[করিম উদ্দিন আহমেদ]] - মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক
মোঃ নুরুজ্জামান আহমেদ, মন্ত্রি।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৯:৫১, ৮ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কালীগঞ্জ
উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২৫°৫৮′৩.৪″ উত্তর ৮৯°১২′২৪.৫″ পূর্ব / ২৫.৯৬৭৬১১° উত্তর ৮৯.২০৬৮০৬° পূর্ব / 25.967611; 89.206806 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরংপুর বিভাগ
জেলালালমনিরহাট জেলা
আয়তন
 • মোট২৩৬.৯৪ বর্গকিমি (৯১.৪৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট২,৪৫,৫৯৫ [১]
সাক্ষরতার হার
 • মোট৪৭.৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫৫ ৫২ ৩৯
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

কালীগঞ্জ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

অবস্থান

কালীগঞ্জ উপজেলার আয়তন ২৩৬.৯৬ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে হাতীবান্ধা উপজেলা ও ভারতের কুচবিহার জেলা, পূর্বে আদিতমারী উপজেলা, পশ্চিমে জলঢাকা উপজেলা (নীলফামারী জেলা) এবং দক্ষিনে গংগাচড়া উপজেলাকিশোরগঞ্জ উপজেলা অবস্থিত।

প্রশাসনিক এলাকা

এই উপজেলায় ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে; এগুলো হলোঃ

তুষভান্ডার জমিদার বাড়ী কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের উত্তর ঘনেশ্যাম মৌজায় অবস্থিত। ইতিহাস বিশ্লেষণে জানা যায়, মহারাজা প্রাণ নারায়ণের সময় “রসিক রায় বিগ্রহ’ (কৃষ্ণবিগ্রহ) নিয়ে ১৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দে তুষভান্ডার জমিদার বংশের আদিপুরুষ মুরারি দেব ঘোষাল ভট্রাচার্য ২৪ পরগনা/কলিকাতার জয় নগর থেকে কোচবিহারে আগমণ করেন এবং উপেঞ্চৌকি ব্যবস্থায় একটি তালুক লাভ করে এখানে বসতি সহাপন করেন।

তৎকালে ধর্মীয় কার্যাদির জন্য উপঞ্চৌকি ব্যবস্থায় ভূমি দান করা হতো। মুরারি দেব ঘোষাল ভট্রাচার্য ব্রাহ্মণ হওয়ায় শূদ্র রাজার দান ভোগে আপত্তি উত্থাপন করেন এবং প্রদত্ত সম্পত্তির জন্য খাজনা গ্রহণের আবেদন জানান। মহারাণী অবশেষে খাজনা স্বরূপ ধানের তুষ গ্রহণে সম্মত হন। খাজনা স্বরূপ প্রদানের জন্য তুষ সংগ্রহ করে বর্তমানে জমিদার বাড়ীর পূর্ব পাশে অনতিদূরে স্তুপাকারে রাখা হতো এবং পরে তা কোচবিহার রাজবাড়ীতে প্রেরণ করা হতো। এ তুষ দিয়ে রাজবাড়ীতে বিভিন্ন ধরণের যজ্ঞানুষ্ঠান সম্পাদন করা হতো। জনশ্রুতি মতে, সংগৃহীত তুষের স্তুপের কারণে তৎকালে স্থানটি তুষভান্ডার (তুষের ভান্ডার) হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছিল।

ব্রাহ্মন মুরারি দেব ভট্রাচার্যের মাধ্যমে তুষভান্ডার জমিদারীর গোড়াপত্তন ঘটে, আর ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দে জমিদার গিরীন্দ্র মোহন রায় চৌধুরীর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে সুদীর্ঘ চারশত বছরের জমিদারীর সমাপ্তি ঘটে।

শিক্ষা

অর্থনীতি

অর্থনীতির মেরুদন্ড কৃষি। কৃষিজাত পণ্যের মধ্যে ধান.পাট, তামাক, ভুট্টা, গম, শাক-সবজি উল্লেখযোগ্য।

সামাজিক সংগঠন

ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্য

কৃতী ব্যক্তিত্ব

মোঃ নুরুজ্জামান আহমেদ, মন্ত্রি।

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে কালীগঞ্জ উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ