১,২০৯টি
সম্পাদনা
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
==== চারুকলার বর্তমান অবস্থা ====
বর্তমানে চারুকলা অনুষদে চালু রয়েছে আটটি বিভাগ। গ্রাফিক ডিজাইন, ওরিয়েন্টাল আর্ট, সিরামিকস, ড্রয়িং ও পেইন্টিং, ভাস্কর্য, কারুশিল্প, হিসটোরি অব আর্টস ও প্রিন্টমেকিং। অনুষদে রয়েছেন ৪৩ জন শিক্ষক। দেশের প্রসিদ্ধ শিল্পী। রয়েছে গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগের জন্য আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব।চারুকলা ইন্সটিটিউট ভবনের নকশা করেন খ্যাতনামা স্থপতি মাজহারুল ইসলাম। সবুজ প্রাঙ্গনে শিক্ষার্থীরা সারি বেধে চর্চা করছে ছবি আঁকার। কেউবা কাঠ কেটে ফুটিয়ে তুলছে আকৃতি। আবার পাথর দিয়ে গড়ছে অবয়ব। বিভিন্ন ভাস্কর্য, রঙিন চিত্রকলা আর সবুজ গাছপালায় মুড়ানো চারুকলা চত্বর যেন ধূসর ঢাকার বুকে এক টুকরা প্রাণ।
==== মঙ্গল শোভাযাত্রা ও চারুকলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ====
[[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] চারুকলা অনুষদের উদ্যোগে প্রতিবছরই পহেলা বৈশাখে ঢাকা শহরের শাহবাগ-রমনা এলকায় মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1469601/মঙ্গল-শোভাযাত্রার-আয়োজন|শিরোনাম=মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন|সংবাদপত্র=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=১৩ এপ্রিল ২০১৮}}</ref> এই শোভাযাত্রায় চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষক শিক্ষার্থী ছাড়াও বিভিন্ন স্তরের ও বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন ধরনের প্রতীকী শিল্পকর্ম বহন করা হয়। এছাড়াও বাংলা সংস্কৃতির পরিচয়বাহী নানা প্রতীকী উপকরণ, বিভিন্ন রঙ-এর মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হয়। তবে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে প্রায় প্রতি জেলাসদরে এবং বেশ কিছু উপজেলা সদরে পহেলা বৈশাখে ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ আয়োজিত হওয়ায় ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ বাংলাদেশের নবতর সর্বজনীন সংস্কৃতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আবেদনক্রমে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের [[৩০শে নভেম্বর]] বাংলাদেশের ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ [[জাতিসংঘ]] সংস্থা [[ইউনেস্কো]]র মানবতার অধরা বা অস্পর্শনীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে।<ref name="শোভাযাত্রার-বিশ্ব-স্বীকৃতি">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=হোসেন|প্রথমাংশ১=মোছাব্বের|শিরোনাম=মঙ্গল শোভাযাত্রার বিশ্ব স্বীকৃতি এল যেভাবে|ইউআরএল=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1144756/যেভাবে-এল-মঙ্গল-শোভাযাত্রার-বিশ্ব-স্বীকৃতি|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=14 এপ্রিল 2018|তারিখ=১৪ এপ্রিল ২০১৭}}</ref><ref name="unesco.org">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.unesco.org/culture/ich/en/RL/mangal-shobhajatra-on-pahela-baishakh-01091|শিরোনাম=২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে সাংস্কৃতিক হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করে।|তারিখ=2016-11-30|সংবাদপত্র=unesco official site|সংগ্রহের-তারিখ=2016-11-30}}</ref>
== চিত্রশালা ==
|
সম্পাদনা