সাবাশ বাংলাদেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৪°১৩′ উত্তর ৮৮°২২′ পূর্ব / ২৪.২২° উত্তর ৮৮.৩৬° পূর্ব / 24.22; 88.36
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
৩৬ নং লাইন: ৩৬ নং লাইন:
}}
}}


'''সাবাশ বাংলাদেশ''' [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের]] স্মৃতিবিজরিত ভাস্কর্যগুলোর অন্যতম। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়|রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে]] অবস্থিত। এর স্থপতি শিল্পী [[নিতুন কুণ্ডু]]। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতীকী ভাস্কর্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bssnews.net/bangla/newsDetails.php?cat=21&id=279756&date=2015-03-29|শিরোনাম=News Details|কর্ম=bssnews.net}}</ref> বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের যে প্রতীকি ভাস্কর্যগুলো রয়েছে তার মধ্যে প্রকাশভঙ্গীর সরলতা, গতিময়তা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার তেজস্বী প্রকাশ এবং নন্দনতাত্বিক দিক থেকে এই ভাস্কর্যটি অনবদ্য। <ref>রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, লেখক- বায়েজিদ আহমেদ, পৃষ্ঠা নং ৬৪-৬৫</ref>
'''সাবাশ বাংলাদেশ''' [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের]] স্মৃতিবিজরিত ভাস্কর্যগুলোর অন্যতম। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়|রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে]] অবস্থিত। এর স্থপতি শিল্পী [[নিতুন কুণ্ডু]]। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতীকী ভাস্কর্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bssnews.net/bangla/newsDetails.php?cat=21&id=279756&date=2015-03-29|শিরোনাম=News Details|কর্ম=bssnews.net|সংগ্রহের-তারিখ=২০১৫-০৬-২৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150416120412/http://www.bssnews.net/bangla/newsDetails.php?cat=21&id=279756&date=2015-03-29|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৫-০৪-১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের যে প্রতীকি ভাস্কর্যগুলো রয়েছে তার মধ্যে প্রকাশভঙ্গীর সরলতা, গতিময়তা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার তেজস্বী প্রকাশ এবং নন্দনতাত্বিক দিক থেকে এই ভাস্কর্যটি অনবদ্য। <ref>রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, লেখক- বায়েজিদ আহমেদ, পৃষ্ঠা নং ৬৪-৬৫</ref>


== স্থাপত্য তাৎপর্য ==
== স্থাপত্য তাৎপর্য ==

১৯:৪৭, ৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সাবাশ বাংলাদেশ
সাবাশ বাংলাদেশ
শিল্পীনিতুন কুণ্ডু[১]
বছর১৯৯১ (1991)
বিষয়বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
অবস্থানরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী, বাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৪°১৩′ উত্তর ৮৮°২২′ পূর্ব / ২৪.২২° উত্তর ৮৮.৩৬° পূর্ব / 24.22; 88.36

সাবাশ বাংলাদেশ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজরিত ভাস্কর্যগুলোর অন্যতম। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত। এর স্থপতি শিল্পী নিতুন কুণ্ডু। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতীকী ভাস্কর্য।[২] বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের যে প্রতীকি ভাস্কর্যগুলো রয়েছে তার মধ্যে প্রকাশভঙ্গীর সরলতা, গতিময়তা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার তেজস্বী প্রকাশ এবং নন্দনতাত্বিক দিক থেকে এই ভাস্কর্যটি অনবদ্য। [৩]

স্থাপত্য তাৎপর্য

স্বাধীনতার জ্বলন্ত প্রমাণকে ধরে রাখার জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপন করা হয়েছে স্মারক ভাস্কর্য সাবাশ বাংলাদেশ। ১৯৬৯ সালের গণ আন্দোলনের সময় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র –শিক্ষক- কর্মকর্তা- কর্মচারীদের বলিষ্ঠ সাহসী ভূমিকা ছিল। সে সময় এমন ঘটনার আর্বত সৃষ্টি হয় যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলই তাতে জড়িয়ে পড়েন এবং অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা শাহাদাৎ বরণ করেন। এরপর ১৯৭১ সালের ২৫মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী অতর্কিত আক্রমণ চালিয়ে বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ নিশ্চিহ্ন করার যে ব্যর্থ প্রয়াসের সূচনা করে তাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ও আক্রান্ত হয়। কয়েকদিনের মধ্যে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর যে দল রাজশাহীতে সক্রিয় ছিল তা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং অবশেষে স্থানীয় ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। রাজশাহী শহর তৎকালীন ই.পি.আর. নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি বিপুল অংশ শহরে প্রবেশ করে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী ঘাটি স্থাপন করে। জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবপূর্ণ অবদান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল। তাদের বিতাড়িত করতে শাহাদৎ বরণ করেন অধ্যাপক হবিবুর রহমান, অধ্যাপক সুখরঞ্জন সমাদ্দার, অধ্যাপক মীর আক্ষদুল কাউয়ুম, কর্মকর্তা- কর্মচারী ও ছাত্র।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক শিক্ষক-ছাত্র শহীদ হওয়ায় এর স্মৃতিকে চির অম্লান করে রাখার জন্য উদ্যোগ নেয় কর্তৃপক্ষ। তারপর নির্মাণের জায়গা নির্ধারণ হয় সিনেট ভবনের দক্ষিণে। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পর ১৯৯১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের উদ্যোগে শিল্পী নিতুন কুন্ডুর উপাস্থপনায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়। নির্মাণ কাজ শেষে হলে এর ফলক উম্মোচন করেন শহীদ জননী জাহানারা ইমাম[১] ভাস্কর্যে স্থান পেয়েছে তরুণ কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতার কয়েকটি লাইন। যা হলো

চিত্রশালা

আরও দেখুন

তথ্য সূত্র

  1. "সাবাশ বাংলাদেশ - Radio Cina Internazionale"cri.cn 
  2. "News Details"bssnews.net। ২০১৫-০৪-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৬-২৫ 
  3. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, লেখক- বায়েজিদ আহমেদ, পৃষ্ঠা নং ৬৪-৬৫