দ্য মুসলমান (সংবাদপত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
সংবাদপত্রটি সৈয়দ আজমতউল্লাহ (Syed Azmathullah) দ্বারা ১৯২৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref name="ToI_Each" /> এটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস-এর মাদ্রাস সেশনের প্রেসিডেন্ট ডাঃ [[মুখতার আহমেদ আনসারি]] দ্বারা উদ্বোধন করা হয়।<ref name="Hindu_nurtures">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hinduonnet.com/thehindu/fr/2007/11/02/stories/2007110250930700.htm|শিরোনাম=Newspaper nurtures art|লেখক=Suganthy Krishnamachari|প্রকাশক=[[The Hindu]]|তারিখ=2007-11-02|সংগ্রহের-তারিখ=2008-04-30}}</ref> সংবাদ পত্রটির কার্য্যালয় চেন্নাইয়ের ট্রিপলিকেন হাই রোডে অবস্থিত।
সংবাদপত্রটি সৈয়দ আজমতউল্লাহ (Syed Azmathullah) দ্বারা ১৯২৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref name="ToI_Each" /> এটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস-এর মাদ্রাস সেশনের প্রেসিডেন্ট ডাঃ [[মুখতার আহমেদ আনসারি]] দ্বারা উদ্বোধন করা হয়।<ref name="Hindu_nurtures">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hinduonnet.com/thehindu/fr/2007/11/02/stories/2007110250930700.htm|শিরোনাম=Newspaper nurtures art|লেখক=Suganthy Krishnamachari|প্রকাশক=[[The Hindu]]|তারিখ=2007-11-02|সংগ্রহের-তারিখ=2008-04-30|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080714034524/http://www.hinduonnet.com/thehindu/fr/2007/11/02/stories/2007110250930700.htm|আর্কাইভের-তারিখ=২০০৮-০৭-১৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> সংবাদ পত্রটির কার্য্যালয় চেন্নাইয়ের ট্রিপলিকেন হাই রোডে অবস্থিত।


সৈয়দ আজমতউল্লাহ-এর মৃত্যুর পরে, সংবাদপত্রটি সৈয়দ ফাজুল্লাহ (Syed Fazullah)-এর দ্বারা প্রকাশিত হয়, যার মৃত্যু ঘটে ২৬ এপ্রিল ২০০৮-এ, ৭৮-এর বয়সে।<ref name="ToI_Each" /> ২০০৭ সালে, ফাজুল্লাহ আশঙ্কা করে যে তাঁর মৃত্যুর সাথে চারুলিপির এই সংস্কৃতিও হারিয়ে যাবে, যেহেতু তাঁর পুত্রগণ এই সংস্কৃতিতে আগ্রহী ছিলেন না।<ref>[http://archive.wired.com/culture/lifestyle/multimedia/2007/07/gallery_calligraphers?slide=7&slideView=5 Image 7 of 22]. ''India's News Calligraphers Do It on Deadline''. [[Wired News|Wired]].</ref> ফাজুল্লাহের পুত্র, সৈয়দ নাসরুল্লাহ, বলেন যে তিনি [[ক্যালিগ্রাফি]]-তে আগ্রহী নন, এবং যখন তিনি ক্ষমতায় আসবেন, তখন "কিছু বদলও আসবে"।<ref name="Wired_Future" /> কিন্তু এখনও পত্রিকাটি হাতে লেখা হয় ও এপ্রিল ২০১৮-তে ৯২ বছরে পা দেয় পত্রিকাটি।<ref name=":0" />
সৈয়দ আজমতউল্লাহ-এর মৃত্যুর পরে, সংবাদপত্রটি সৈয়দ ফাজুল্লাহ (Syed Fazullah)-এর দ্বারা প্রকাশিত হয়, যার মৃত্যু ঘটে ২৬ এপ্রিল ২০০৮-এ, ৭৮-এর বয়সে।<ref name="ToI_Each" /> ২০০৭ সালে, ফাজুল্লাহ আশঙ্কা করে যে তাঁর মৃত্যুর সাথে চারুলিপির এই সংস্কৃতিও হারিয়ে যাবে, যেহেতু তাঁর পুত্রগণ এই সংস্কৃতিতে আগ্রহী ছিলেন না।<ref>[http://archive.wired.com/culture/lifestyle/multimedia/2007/07/gallery_calligraphers?slide=7&slideView=5 Image 7 of 22]. ''India's News Calligraphers Do It on Deadline''. [[Wired News|Wired]].</ref> ফাজুল্লাহের পুত্র, সৈয়দ নাসরুল্লাহ, বলেন যে তিনি [[ক্যালিগ্রাফি]]-তে আগ্রহী নন, এবং যখন তিনি ক্ষমতায় আসবেন, তখন "কিছু বদলও আসবে"।<ref name="Wired_Future" /> কিন্তু এখনও পত্রিকাটি হাতে লেখা হয় ও এপ্রিল ২০১৮-তে ৯২ বছরে পা দেয় পত্রিকাটি।<ref name=":0" />

১২:৩৩, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

The Musalman (দ্য মুসলমান)
ধরনদৈনিক সংবাদপত্র
ফরম্যাটব্রডশিট
প্রতিষ্ঠাকাল১৯২৭
ভাষাউর্দু
সদর দপ্তরচেন্নাই
প্রচলন২২,০০০

দ্য মুসলমান প্রাচীনতম উর্দুভাষায় প্রকাশিত দৈনিক সংবাদপত্র, ভারতের চেন্নাই থেকে প্রকাশিত।[১] এটি একটি চার পৃষ্ঠার সান্ধ্য কাগজ যার সমস্ত হাতে লেখা লিপিবিশারদগণ দ্বারা করা হচ্ছে, একটি ছাপাখানার দ্বারা বৃহৎ উৎপাদিত হওয়ার আগে।[১] ওয়াইয়ার্ড পত্রিকা এবং দ্য টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া অনুযায়ী, দ্য মুসলমান সম্ভবত একমাত্র হাতে লেখা সংবাদপত্র জগতে।[২][৩] পত্রিকাটির বর্তমান সম্পাদক সৈয়দ আরিফুল্লাহ।

ইতিহাস

সংবাদপত্রটি সৈয়দ আজমতউল্লাহ (Syed Azmathullah) দ্বারা ১৯২৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] এটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস-এর মাদ্রাস সেশনের প্রেসিডেন্ট ডাঃ মুখতার আহমেদ আনসারি দ্বারা উদ্বোধন করা হয়।[৪] সংবাদ পত্রটির কার্য্যালয় চেন্নাইয়ের ট্রিপলিকেন হাই রোডে অবস্থিত।

সৈয়দ আজমতউল্লাহ-এর মৃত্যুর পরে, সংবাদপত্রটি সৈয়দ ফাজুল্লাহ (Syed Fazullah)-এর দ্বারা প্রকাশিত হয়, যার মৃত্যু ঘটে ২৬ এপ্রিল ২০০৮-এ, ৭৮-এর বয়সে।[২] ২০০৭ সালে, ফাজুল্লাহ আশঙ্কা করে যে তাঁর মৃত্যুর সাথে চারুলিপির এই সংস্কৃতিও হারিয়ে যাবে, যেহেতু তাঁর পুত্রগণ এই সংস্কৃতিতে আগ্রহী ছিলেন না।[৫] ফাজুল্লাহের পুত্র, সৈয়দ নাসরুল্লাহ, বলেন যে তিনি ক্যালিগ্রাফি-তে আগ্রহী নন, এবং যখন তিনি ক্ষমতায় আসবেন, তখন "কিছু বদলও আসবে"।[৬] কিন্তু এখনও পত্রিকাটি হাতে লেখা হয় ও এপ্রিল ২০১৮-তে ৯২ বছরে পা দেয় পত্রিকাটি।[১]

দল

লিপিবিশারদগণ, যারা কাতিব নামেও পরিচিত, ৮০০ ফিটের একটি ছোট এক-ঘর কার্য্যালয়ের এক কোণে কাজ করেন। তাদের কাছে বিশেষ সুবিধা থাকে না, শুধু দুইটি দেওয়াল পাখা, তিনটি বাতি এবং একটি ফ্লুরোসেন্ট বাতি। প্রত্যেকটি পৃষ্ঠায় প্রায় ৩ ঘন্টা সময় লাগে। চার পাতার দৈনিকের কাজ শুরু হয় সকাল ১০টায়। দু’জন অনুবাদক খবরগুলো উর্দু ভাষায় লিখে দেন। ঘণ্টা দু’য়েক ধরে অনুবাদের কাজ চলে। তারপর চারুলিপি ও মূল কাগজ লেখার কাজ শুরু হয়। মূল কপি তৈরি হওয়ার পর প্রায় দুপুর ১টায় প্রিন্টের মাধ্যমে ও ফটো নেগেটিভে প্রসেস হয়ে বাকি কপিগুলো তৈরি হয়। সন্ধের মধ্যে খবরের কাগজ পৌঁছে যায় প্রায় ২২ হাজার পাঠকের হাতে।

এই দৈনিকটির তিনজন কাতিব।[৭] প্রধান কাতিবের নাম রাহমান হোসেইনি। ১৯৮০ সালে তিনি এ পত্রিকায় যোগ দেন। মাস শেষে বেতন পান আড়াই হাজার রুপি। এখানে কাতিব হিসেবে লেখার কাজ করেন শাবানা বেগম ও খুরশিদ বেগম। প্রতি পৃষ্ঠার জন্য প্রতিদিন ৬০ ভারতীয় টাকা করে আয় করেন উভয়ে। চিন্নাস্বামী বালাসুব্রামোনিয়াম প্রধান প্রতিবেদক, যিনি সংবাদপত্রটির সঙ্গে আছেন প্রায় ২০ বছর। দৈনিকটির ক্রেতা সারা ভারতে আছে, নয়া দিল্লী, কলকাতাহায়দরাবাদ অন্তর্গত।[১]

ধরণ

দৈনিকটির চারটি পৃষ্ঠা থাকে। প্রথম পাতায় থাকে দেশ ও বিদেশের নানা খবর। দ্বিতীয় পাতায় সম্পাদকীয়। পরের পাতা দুটিতে স্থানীয় খবর, খেলা ও বিজ্ঞাপন। সম্পাদক বলেন, সাধারণত এই দৈনিকে ব্রেকিং নিউজ থাকে না। তবে ব্রেকিং নিউজের জন্য প্রথম পাতার নীচের ডানদিকে কিছু জায়গা ফাঁকা রাখা হয়। সোমবারে কোরান ও ইসলাম সংক্রান্ত খবর বেশি প্রাধান্য পায় অন্যান্য খবরের থেকে।

এপ্রিল ২০১৮ অনুসারে, প্রতিটি খবরের কাগজের দাম ৭৫ পয়সা (ভারতীয়) এবং দৈনিকটির প্রায় ২১ থেকে ২২ হাজার ক্রেতা আছে।

তথ্যসূত্র

  1. http://www.bangladesherkhabor.net/abroad/11707/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%88%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; ToI_Each নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. Scott Carney (২০০৭-০৬-০৭)। "India's News Calligraphers Do It on Deadline"Wired। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-১৭ 
  4. Suganthy Krishnamachari (২০০৭-১১-০২)। "Newspaper nurtures art"The Hindu। ২০০৮-০৭-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-৩০ 
  5. Image 7 of 22. India's News Calligraphers Do It on Deadline. Wired.
  6. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Wired_Future নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  7. "দ্য মুসলমান: হাতে লিখেই ৮৮ বছর"NTV। ০৫ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৮  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ