প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[পরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি লেঃ জেনারেল [[জিয়াউর রহমান]] ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name="dgfi.gov.bd">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=History of DGFI|ইউআরএল=http://www.dgfi.gov.bd/index.php/about/history|ভাষা=ইংরেজি}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) - Overview|ইউআরএল=http://www.bdmilitary.com/index.php?option=com_content&view=article&id=55&Itemid=46|ভাষা=ইংরেজি}}</ref> প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীকালে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। [[বাংলাদেশ বিমান বাহিনী|বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর]] গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক। [[১৯৯৪]] সালের [[৮ মার্চ]] এ সংস্থার নতুন অগ্রানোগ্রাম করা হয়।<ref name="dgfi.gov.bd"/><ref name=" dgfi.gov.bd"/>
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি লেঃ জেনারেল [[জিয়াউর রহমান]] ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name="dgfi.gov.bd">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=History of DGFI|ইউআরএল=http://www.dgfi.gov.bd/index.php/about/history|ভাষা=ইংরেজি|সংগ্রহের-তারিখ=২৪ মার্চ ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150714180449/http://www.dgfi.gov.bd/index.php/about/history|আর্কাইভের-তারিখ=১৪ জুলাই ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) - Overview|ইউআরএল=http://www.bdmilitary.com/index.php?option=com_content&view=article&id=55&Itemid=46|ভাষা=ইংরেজি}}</ref> প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীকালে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। [[বাংলাদেশ বিমান বাহিনী|বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর]] গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক। [[১৯৯৪]] সালের [[৮ মার্চ]] এ সংস্থার নতুন অগ্রানোগ্রাম করা হয়।<ref name="dgfi.gov.bd"/><ref name=" dgfi.gov.bd"/>


== কাঠামো ==
== কাঠামো ==

০৫:২৬, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স
চিত্র:DGFI Official Flag.png
ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সের পতাকা
সংস্থার রূপরেখা
গঠিত১৯৭৭; ৩৯ বছর পূর্বে
সদর দপ্তরঢাকা সেনানিবাস, বাংলাদেশ
নীতিবাক্যজাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার জন্য, জাতির জন্য দেখা ও শোনা
কর্মীআনুমানিক ১২,০০০[১]
বার্ষিক বাজেটলুক্কায়িত
সংস্থা নির্বাহী
  • মেজর জেনারেল এম ডি আকবর হোসেন, ডিরেক্টরেট জেনারেল
মূল সংস্থাবাংলাদেশ সরকার
অধিভূক্ত সংস্থা

ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। এনএসআইবিশেষ শাখার সাথে এই সংস্থা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

ইতিহাস

১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি লেঃ জেনারেল জিয়াউর রহমান ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠা করেন।[২][৩] প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীকালে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক। ১৯৯৪ সালের ৮ মার্চ এ সংস্থার নতুন অগ্রানোগ্রাম করা হয়।[২][২]

কাঠামো

নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন মেজর জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।

প্রধান কার্যালয়

ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স(ডিজিএফআই) এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত ঢাকা সেনানিবাসে।

তথ্যসূত্র

  1. Ignoring Execution and Tortures (ইংরেজি ভাষায়)। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৪ 
  2. "History of DGFI" (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৪ 
  3. "Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) - Overview" (ইংরেজি ভাষায়)। 

বহিঃসংযোগ