সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) অনির্ভরযোগ্য উৎস বাতিল |
অ →ছাত্রাবাস: পরিষ্কারকরণ ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
৪৫ নং লাইন: | ৪৫ নং লাইন: | ||
== ছাত্রাবাস == |
== ছাত্রাবাস == |
||
ছাত্রদের জন্য দুটি এবং ছাত্রীদের জন্য একটি আবাসিক হল রয়েছে। |
ছাত্রদের জন্য দুটি এবং ছাত্রীদের জন্য একটি আবাসিক হল রয়েছে। |
||
* সুরমা ছাত্রাবাস |
* সুরমা ছাত্রাবাস |
||
* প্রতিভা ছাত্রাবাস (বর্তমানে বন্ধ আছে) |
* প্রতিভা ছাত্রাবাস (বর্তমানে বন্ধ আছে) |
০৫:৩১, ১৮ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | সরকারী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৫৫ |
অধ্যক্ষ | ড.ইঞ্জিঃ মোঃ আব্দুল্লাহ |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১২০ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৫২ |
শিক্ষার্থী | ৫৫৭২ |
অবস্থান | টেকনিক্যাল রোড, বরইকান্দি, সিলেট , ২৪°৫৩′০৩″ উত্তর ৯১°৫১′২৮″ পূর্ব / ২৪.৮৮৪২৩০° উত্তর ৯১.৮৫৭৭৩৭° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ২০ একর (৮.১ হেক্টর) |
সংক্ষিপ্ত নাম | এসপিআই(spi) |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ড |
ওয়েবসাইট | www |
সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও বৃহত্তম কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। পাঁচটি বিভাগ নিয়ে কার্যক্রম শুরু করা এই প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে চার বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ৭টি বিভাগ চলমান রয়েছে।
অবস্থান
সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সিলেটের বরইকান্দি এলাকায় অবস্থিত। এর কাছেই সিলেট সরকারি টেকনিক্যাল কলেজ এবং সরকারি বাণিজ্য মহাবিদ্যালয় অবস্থিত। সিলেট রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রতিষ্ঠানটির দূরত্ব মাত্র এক কিলোমিটার।
ইতিহাস
১৯৫৫ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশন ঢাকা, রংপুর, বগুড়া, পাবনা ও বরিশাল এই পাঁচটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাথে সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠা করে। শুরুতে সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির পাঠ্যক্রমানুসারে ৩ বছর মেয়াদি কোর্স করাতো। যুক্তরাষ্ট্রে বিজ্ঞান কোর্সে প্রকৌশলে স্নাতককারী কর্তৃক বিধান রেখে তৎকালীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সার্টিফিকেট প্রদান করা হত। সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট-এর ক্যাম্পাসের নকশাকারী ছিলেন মাজহারুল ইসলাম এবং স্ট্যানলি টাইগারম্যান।
ক্যাম্পাস
মূল ক্যাম্পাসে তিনতলা বিশিষ্ট একটি ভবন, অফিস, লাইব্রেরী, আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ তিনটি বড় ওয়ার্কশপ ভবন, জিমনেশিয়াম ও ল্যাবরেটরী এবং একটি অডিটোরিয়াম রয়েছে।
এছাড়া মূল ভবনের দক্ষিণ পাশে রয়েছে মসজিদ। ক্যাম্পাসের সামনেই আছে শহীদ মিনার। তার ঠিক পেছনেই রয়েছে বিশাল পুকুর। পুকুরের বিপরীত পাশে কম্পিউটার ও ইলেকট্রোমেডিকেল ভবন অবস্থিত। সিলেট পলিটেকনিকের প্রধান খেলার মাঠটি ক্যাম্পাস হতে একটু ভিতরে অবস্থিত; যদিও ক্যাম্পাসের বাহিরে আরেকটি মাঠ রয়েছে। প্রিন্সিপ্যাল-এর বাংলো, শিক্ষক এবং অন্যান্য কর্মচারীদের কোয়ার্টার ক্যাম্পাসের মধ্যেই অবস্থিত। ক্যাম্পাসের আবাসিক এলাকাজুড়ে বিভিন্ন ধরণের গাছ যেমন - আম,কাঁঠাল, পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি ইত্যাদি গাছ রয়েছে।
টেকনোলজি এবং আসনসংখ্যা
একাডেমিক টেকনোলজি সমূহের মধ্যে রয়েছে:
- পাওয়ার-৫০
- সিভিল - ১৫০
- কম্পিউটার-১০০
- ইলেকট্রনিক্স-১০০
- ইলেকট্রিক্যাল-১০০
- মেকানিক্যাল-১০০
- ইলেকট্রোমেডিক্যাল-৫০
ছাত্রাবাস
ছাত্রদের জন্য দুটি এবং ছাত্রীদের জন্য একটি আবাসিক হল রয়েছে।
- সুরমা ছাত্রাবাস
- প্রতিভা ছাত্রাবাস (বর্তমানে বন্ধ আছে)
- মহিলা ছাত্রাবাস(বর্তমানে বন্ধ আছে)
ছাত্র সংগঠন
- বাংলাদেশ কারিগরি ছাত্র পরিষদ (বাকাছাপ)
- বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
- সিলেট স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশন (এসএসও)
- রোভার স্কাউট
- ময়মনসিংহ বিভাগ ছাত্র কল্যাণ পরিষদ, সিলেট পলিটেকনিক শাখা।
- পলিটেকনিক স্টুডেন্ট এসোসিয়েশন শাখা।