আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান অাব্দুল্লাহ অাল ইসলাম জ্যাকব কে আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী সংশোধন
৩৮ নং লাইন: ৩৮ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভোলা জেলার ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভোলা জেলার ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:৯ম জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:নবম জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:১০ম জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:দশম জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পানিসম্পদ উপমন্ত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পানিসম্পদ উপমন্ত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পরিবেশ ও বন উপমন্ত্রী]]

১৯:৪৭, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অাব্দুল্লাহ অাল ইসলাম জ্যাকব
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1972-12-21) ২১ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বয়স ৫১)
চরফ্যাশন, ভোলা জেলা, বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (জন্মঃ ২১ ডিসেম্বর ১৯৭২) হলেন বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ ও নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য।

জন্ম

জ্যাকব ১৯৭২ সালের ২১ ডিসেম্বর ভোলা জেলার চরফ্যাসনের জিন্নাগড় ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা অধ্যক্ষ এম এম নজরুল ইসলাম এবং মাতা বেগম রহিমা ইসলাম। তার পিতা একাধিকবার নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য এবং চরফ্যাসন মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ছিলেন।

শিক্ষা

তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএসএস ডিগ্রী অর্জন করেন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন

জনাব জ্যাকব ২০১৪-এ অণুষ্ঠেয় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১১৮ ভোলা-৪ থেকে ২য় বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ১২ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় উপমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে তিনি ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং অদ্যাবধি উক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি নবম জাতীয় সংসদেরও সদস্য ছিলেন। উক্ত সংসদে তিনি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

উন্নয়নে অবদান

জ্যাকব তার নির্বাচনী এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত।[১] শিক্ষা ও ধর্মীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রে তিনি বিশেষ রাখছেন। তিনি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন, জাতিসংঘ আয়োজিত রিও-২০ কনফারেন্স, আন্তর্জাতিক জলবায়ু সম্মেলন, বাণিজ্য সম্মেলনে বিভিন্ন সময়ে সরকারি ও সংসদীয় প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসাবে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন।

ব্যক্তিগত জীবন

তিনি বিবাহিত, স্ত্রী নীলিমা নিগার সুলতানা। এ দম্পতির জেনিক ও জেনিল নামে দুই পুত্র সন্তান রয়েছে।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ