স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Jayantanth (আলোচনা | অবদান) {{বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং) |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ আফতাবুজ্জামান স্বতন্ত্র প্রার্থী কে স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৫:৩৪, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধের উদাহরণ এবং দৃষ্টিভঙ্গিসমূহ সম্ভবত বিষয়বস্তুটিকে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে উপস্থাপন করছে না। (ডিসেম্বর ২০১৮) |
প্রার্থী যখন কোন রাজনৈতিক দলের সামর্থন না পেয়ে নিজেই নিজের মত করে কোন নির্বাচনে অংশ নেয় তখন তাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী বলে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে সমর্থনের প্রমাণ হিসেবে নির্বাচনী এলাকার ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর জমা দিতে হয় মনোনয়নপত্রের সঙ্গে।[১] তবে অতীতে সংসদ সদস্য ছিলেন এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য নয়।[২] এবং ২০,০০০ টাকা জামানত হিসাবে জমা দিতে হয়। এ ছাড়া আরপিওর ২০(এ) ধারায় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ইভিএম ব্যবহারের সুযোগ পাবে।
স্থানীয় নির্বাচন
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে সমর্থনের কোনো প্রমাণ দেখাতে হয় না। তবে পৌরসভায় ১০০ ভোটার, উপজেলায় ২৫০ ভোটার, সিটি করপোরেশনে ৩০০ ভোটারের সমর্থন তালিকা দিতে হয়।[৩]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ সংসদ নির্বাচন: নির্বাচনী আইন কি স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে? বিবিসি বাংলা, ঢাকা
- ↑ প্রার্থীদের যা জানা জরুরি দৈনিক প্রথম আলো
- ↑ সহজ হচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ বাংলাদেশ প্রতিদিন