ফ্রেড রামসে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কাউন্টি ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
টেস্ট ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৭২ নং লাইন: ৭২ নং লাইন:
}}
}}


'''ফ্রেডরিক এডওয়ার্ড রামসে''' ({{lang-en|Fred Rumsey}}; [[জন্ম]]: [[৪ ডিসেম্বর]], [[১৯৩৫]]) লন্ডনের স্টেপনি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।<ref name="Cap">{{cite book |title=If The Cap Fits |last=Bateman |first=Colin |authorlink= |coauthors= |year=1993 |publisher=Tony Williams Publications |location= |isbn=1-869833-21-X |page= 143 |url=}}</ref> [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৫ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে ওরচেস্টাশায়ার, [[সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|সমারসেট]] ও ডার্বিশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন '''ফ্রেড রামসে'''।
'''ফ্রেডরিক এডওয়ার্ড রামসে''' ({{lang-en|Fred Rumsey}}; [[জন্ম]]: [[৪ ডিসেম্বর]], [[১৯৩৫]]) লন্ডনের স্টেপনি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।<ref name="Cap">{{cite book |title=If The Cap Fits |last=Bateman |first=Colin |authorlink= |coauthors= |year=1993 |publisher=Tony Williams Publications |location= |isbn=1-869833-21-X |page= 143 |url=}}</ref> [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৫ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে ওরচেস্টারশায়ার, [[সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|সমারসেট]] ও ডার্বিশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন '''ফ্রেড রামসে'''।


== কাউন্টি ক্রিকেট ==
== কাউন্টি ক্রিকেট ==
৭৯ নং লাইন: ৭৯ নং লাইন:
ছয় মৌসুম সমারসেটের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ফ্রেড রামসে। এ সময়কালে ২০.১৪ গড়ে ৫৪৭টি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] উইকেটের সন্ধান পান। তন্মধ্যে, ১৯৬৩, ১৯৬৫ ও ১৯৬৬ সালে শত উইকেট লাভের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন তিনি। ১৯৬৫ সালে ব্যক্তিগত সেরা ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে সক্ষমতা দেখান তিনি। [[Hampshire County Cricket Club|হ্যাম্পশায়ারের]] বিপক্ষে নিম্নমুখী রানের খেলায় ৮/২৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। ঐ খেলায় ৩৩ উইকেট পতনে মাত্র ২৮৩ রান সংগৃহীত হয়েছিল। ঐ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] মাত্র ১৬.১৮ গড়ে ১১৯টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পেয়েছিলেন ফ্রেড রামসে। সাতবার [[ইনিংস|ইনিংসে]] পাঁচ বা ততোধিক উইকেট পেয়েছিলেন। সমারসেটের ইতিহাসে অন্যতম দ্রুতগতিসম্পন্ন বোলার হিসেবে ফ্রেড রামসে আবির্ভূত হন।
ছয় মৌসুম সমারসেটের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ফ্রেড রামসে। এ সময়কালে ২০.১৪ গড়ে ৫৪৭টি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] উইকেটের সন্ধান পান। তন্মধ্যে, ১৯৬৩, ১৯৬৫ ও ১৯৬৬ সালে শত উইকেট লাভের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন তিনি। ১৯৬৫ সালে ব্যক্তিগত সেরা ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে সক্ষমতা দেখান তিনি। [[Hampshire County Cricket Club|হ্যাম্পশায়ারের]] বিপক্ষে নিম্নমুখী রানের খেলায় ৮/২৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। ঐ খেলায় ৩৩ উইকেট পতনে মাত্র ২৮৩ রান সংগৃহীত হয়েছিল। ঐ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] মাত্র ১৬.১৮ গড়ে ১১৯টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পেয়েছিলেন ফ্রেড রামসে। সাতবার [[ইনিংস|ইনিংসে]] পাঁচ বা ততোধিক উইকেট পেয়েছিলেন। সমারসেটের ইতিহাসে অন্যতম দ্রুতগতিসম্পন্ন বোলার হিসেবে ফ্রেড রামসে আবির্ভূত হন।


== টেস্ট ক্রিকেট ==
১৯৬৭ সালে প্রফেশনাল ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন (পিসিএ) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি।<ref>''[[John Arlott|Arlott]] on Cricket'', edited by [[David Rayvern Allen]], Fontana/Collins, 1985 edition, {{ISBN|0-00-637007-1}}, p217.</ref>
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে মাত্র ৫ টেস্টে অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। ১৯৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

২৩ জুলাই, ১৯৬৪ তারিখে সফরকারী [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ফ্রেড রামসে’র। ম্যানচেস্টারের [[Old Trafford (cricket)|ওল্ড ট্রাফোর্ডে]] [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] অভিষেক খেলায় [[বব সিম্পসন|বব সিম্পসনের]] ৩১১ রানের কল্যাণে পাহাড়সম ৬৫৬/৮ তুলে সফরকারীরা। ৩৫.৫ ওভার বোলিং করে ২/৯৯ পান যা কিছুটা স্বস্তিদায়ক ছিল। অবশ্য স্বাগতিক ইংরেজ দলও ৬০০ রানের কোটা স্পর্শ করতে পেরেছিল। [[দি ওভাল|ওভালের]] পঞ্চম টেস্টে তাঁকে মূল একাদশে রাখা হয়নি।

১৯৬৫ সালে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দল]] ইংল্যান্ড গমন করে। তিন টেস্টে গড়া সিরিজের প্রত্যেকটিতেই তাঁর অংশগ্রহণ ছিল। লর্ডসের দ্বিতীয় টেস্টে ব্যক্তিগত সেরা ৪/২৫ লাভ করেন। সমগ্র সিরিজে ২৫.৪৪ গড়ে নয় উইকেট দখল করেছিলেন তিনি। জুলাইয়ের শেষদিকে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টেও তাঁকে দলে রাখা হয়েছিল। খেলায় ছয় উইকেট দখল করলেও এটিই তাঁর ইংল্যান্ডের পক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল।<ref name="Cap"/>

১৯৬৭ সালে [[প্রফেশনাল ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন]] (পিসিএ) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি।<ref>''[[John Arlott|Arlott]] on Cricket'', edited by [[David Rayvern Allen]], Fontana/Collins, 1985 edition, {{ISBN|0-00-637007-1}}, p217.</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৩:৫৫, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ফ্রেড রামসে
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামফ্রেডরিক এডওয়ার্ড রামসে
জন্ম (1935-12-04) ৪ ডিসেম্বর ১৯৩৫ (বয়স ৮৮)
স্টেপনি, লন্ডন, ইংল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনবামহাতি ফাস্ট
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪২৫)
২৩ জুলাই ১৯৬৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট২২ জুলাই ১৯৬৫ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৬০–১৯৬২ওরচেস্টারশায়ার
১৯৬৩–১৯৬৮সমারসেট
১৯৬৯–১৯৭৩ডার্বিশায়ার
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১৮০ ৯৫
রানের সংখ্যা ৩০ ১,০১৫ ১১৪
ব্যাটিং গড় ১৫.০০ ৮.৪৫ ৪.৭৫
১০০/৫০ ০/০ ০/০ ০/০
সর্বোচ্চ রান ২১* ৪৫ ১৬*
বল করেছে ১,১৪৫ ২৮,৮৭৮ ৪,৮০২
উইকেট ১৭ ৫৮০ ১৩০
বোলিং গড় ২৭.১১ ২০.২৯ ১৬.৮০
ইনিংসে ৫ উইকেট ৩০
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং ৪/২৫ ৮/২৬ ৪/৮
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ০/– ২০/– ২০/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮

ফ্রেডরিক এডওয়ার্ড রামসে (ইংরেজি: Fred Rumsey; জন্ম: ৪ ডিসেম্বর, ১৯৩৫) লন্ডনের স্টেপনি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[১] ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৫ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টি ক্রিকেটে ওরচেস্টারশায়ার, সমারসেট ও ডার্বিশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ফাস্ট বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন ফ্রেড রামসে

কাউন্টি ক্রিকেট

৪ ডিসেম্বর, ১৯৩৫ তারিখে লন্ডনের স্টেপনি এলাকায় ফ্রেড রামসের জন্ম। ১৯৬০ সালে ওরচেস্টাশায়ারের সদস্যরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় ভবিষ্যতের ইংরেজ অধিনায়ক টনি লুইসকে আউট করে প্রথম উইকেট পেয়েছিলেন। পরবর্তী দুই বছরে তিনি আরও কয়েকটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। তবে, ১৯৬৩ সালে সমারসেটে স্থানান্তর হবার পূর্বে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় একাদশে খেলার সুযোগ পেতেন।

ছয় মৌসুম সমারসেটের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ফ্রেড রামসে। এ সময়কালে ২০.১৪ গড়ে ৫৪৭টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেটের সন্ধান পান। তন্মধ্যে, ১৯৬৩, ১৯৬৫ ও ১৯৬৬ সালে শত উইকেট লাভের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন তিনি। ১৯৬৫ সালে ব্যক্তিগত সেরা ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে সক্ষমতা দেখান তিনি। হ্যাম্পশায়ারের বিপক্ষে নিম্নমুখী রানের খেলায় ৮/২৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। ঐ খেলায় ৩৩ উইকেট পতনে মাত্র ২৮৩ রান সংগৃহীত হয়েছিল। ঐ মৌসুমে মাত্র ১৬.১৮ গড়ে ১১৯টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পেয়েছিলেন ফ্রেড রামসে। সাতবার ইনিংসে পাঁচ বা ততোধিক উইকেট পেয়েছিলেন। সমারসেটের ইতিহাসে অন্যতম দ্রুতগতিসম্পন্ন বোলার হিসেবে ফ্রেড রামসে আবির্ভূত হন।

টেস্ট ক্রিকেট

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে মাত্র ৫ টেস্টে অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। ১৯৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

২৩ জুলাই, ১৯৬৪ তারিখে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ফ্রেড রামসে’র। ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ডে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক খেলায় বব সিম্পসনের ৩১১ রানের কল্যাণে পাহাড়সম ৬৫৬/৮ তুলে সফরকারীরা। ৩৫.৫ ওভার বোলিং করে ২/৯৯ পান যা কিছুটা স্বস্তিদায়ক ছিল। অবশ্য স্বাগতিক ইংরেজ দলও ৬০০ রানের কোটা স্পর্শ করতে পেরেছিল। ওভালের পঞ্চম টেস্টে তাঁকে মূল একাদশে রাখা হয়নি।

১৯৬৫ সালে নিউজিল্যান্ড দল ইংল্যান্ড গমন করে। তিন টেস্টে গড়া সিরিজের প্রত্যেকটিতেই তাঁর অংশগ্রহণ ছিল। লর্ডসের দ্বিতীয় টেস্টে ব্যক্তিগত সেরা ৪/২৫ লাভ করেন। সমগ্র সিরিজে ২৫.৪৪ গড়ে নয় উইকেট দখল করেছিলেন তিনি। জুলাইয়ের শেষদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টেও তাঁকে দলে রাখা হয়েছিল। খেলায় ছয় উইকেট দখল করলেও এটিই তাঁর ইংল্যান্ডের পক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল।[১]

১৯৬৭ সালে প্রফেশনাল ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন (পিসিএ) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি।[২]

তথ্যসূত্র

  1. Bateman, Colin (১৯৯৩)। If The Cap Fits। Tony Williams Publications। পৃষ্ঠা 143। আইএসবিএন 1-869833-21-X 
  2. Arlott on Cricket, edited by David Rayvern Allen, Fontana/Collins, 1985 edition, আইএসবিএন ০-০০-৬৩৭০০৭-১, p217.

বহিঃসংযোগ