৭ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

৭ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
৭ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
পুরস্কার দেওয়া হয়	১৯৮২ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য
পুরস্কার প্রদান করে	বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
আয়োজক	তথ্য মন্ত্রণালয়
তারিখ	২৩ জানুয়ারি ১৯৮২
স্থান	ঢাকা, বাংলাদেশ
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট	দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
আলোকপাত
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র	প্রদান করা হয় নি
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা	রাজ্জাক; বড় ভালো লোক ছিল
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী	শাবানা; দুই পয়সার আলতা
সর্বাধিক পুরস্কার	বড় ভাল লোক ছিল (৫)

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

১৪:০৪, ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

৭ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ৭ম আয়োজন; যা ১৯৮২ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে। ১৯৮৩ সালের ২৩ জানুয়ারি সোনার গাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এই বছর ১৫টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়। শ্রেষ্ঠ ছবিসহ ৪টি শাখায় কোন পুরস্কার দেয়া হয়নি।^[১]

বিজয়ীদের তালিকা

মেধা পুরস্কার

পুরস্কারের নাম	বিজয়ী	চলচ্চিত্র
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র	দেওয়া হয় নি	-
শ্রেষ্ঠ পরিচালক	মোহাম্মদ মহিউদ্দিন	বড় ভালো লোক ছিল
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা	রাজ্জাক	বড় ভালো লোক ছিল
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী	শাবানা	দুই পয়সার আলতা
শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব চরিত্রে অভিনেতা	প্রবীর মিত্র	বড় ভালো লোক ছিল^[২]
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী	আয়েশা আখতার	রজনীগন্ধা
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী	বিন্দি হুসাইন	লাল কাজল
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক	আলম খান	বড় ভালো লোক ছিল
শ্রেষ্ঠ গীতিকার	মাসুদ করিম	রজনীগন্ধা^[৩]
শ্রেষ্ঠ পুরুষ সঙ্গীত শিল্পী	এন্ড্রু কিশোর	বড় ভালো লোক ছিল
শ্রেষ্ঠ নারী সঙ্গীত শিল্পী	মিতালী মুখার্জি	দুই পয়সার আলতা
শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র	ম.ম. হামিদ	ল্যাথারিজম^[৪]

কারিগরী পুরস্কার

পুরস্কারের নাম	বিজয়ী	চলচ্চিত্র
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার	আলমগীর কবির	মোহনা
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (সাদা কালো)	রফিকুল বারী চৌধুরী	দুই পয়সার আলতা
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (রঙ্গিন)	শফিকুল ইসলাম স্বপন	নালিশ
শ্রেষ্ঠ সম্পাদনা	আওকাত হোসেন	দুই পয়সার আলতা
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা	সৈয়দ শামসুল হক*	বড় ভালো লোক ছিল^[৪]

পুরস্কার গ্রহণ করেননি

আরও দেখুন

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)

তথ্যসূত্র

↑ রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।
↑ কামরুজ্জামান মিলো (১ মার্চ ২০১৪)। "এখন কেউ কাজের জন্য ডাকে না: প্রবীর মিত্র"। বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০১৬।
↑ রওশন আরা বিউটি (১২ জুন ২০১৪)। "অমর গানের অসামান্য স্রষ্টা মাসুদ করিম"। দৈনিক আজাদী। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৬।
↑ ^ক ^খ "বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার"। তথ্য মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৬।

বহিঃসংযোগ

[GLITZ-1] রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।

[2] কামরুজ্জামান মিলো (১ মার্চ ২০১৪)। "এখন কেউ কাজের জন্য ডাকে না: প্রবীর মিত্র"। বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২১, ২০১৬।

[3] রওশন আরা বিউটি (১২ জুন ২০১৪)। "অমর গানের অসামান্য স্রষ্টা মাসুদ করিম"। দৈনিক আজাদী। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৬।

[nfa-4] ক ^খ "বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার"। তথ্য মন্ত্রণালয়। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৬।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

@@ ২৫ নং লাইন: / ২৫ নং লাইন: @@
 }}
-'''৭ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[তথ্য মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|তথ্য মন্ত্রণালয়]] কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ৭ম আয়োজন; যা ১৯৮২ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে।<ref name=bdnews24>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://glitz.bdnews24.com/details.php?catry=2&showns=2012|শিরোনাম=চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো |তারিখ=২০১২ |কর্ম=বিডিনিউজ |লেখক=রাশেদ শাওন |সংগ্রহের-তারিখ=নভেম্বর ৪, ২০১৫}}</ref> ১৯৮৩ সালের ২৩ জানুয়ারি সোনার গাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এই বছর ১৫টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়। শ্রেষ্ঠ ছবিসহ ৪টি শাখায় কোন পুরস্কার দেয়া হয়নি।
+'''৭ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[তথ্য মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|তথ্য মন্ত্রণালয়]] কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ৭ম আয়োজন; যা ১৯৮২ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে। ১৯৮৩ সালের ২৩ জানুয়ারি সোনার গাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এই বছর ১৫টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়। শ্রেষ্ঠ ছবিসহ ৪টি শাখায় কোন পুরস্কার দেয়া হয়নি।<ref name=GLITZ>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://glitz.bdnews24.com/details.php?catry=2&showns=2012|শিরোনাম=চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো|তারিখ=|কর্ম=বিডিনিউজ|লেখক=রাশেদ শাওন|সংগ্রহের-তারিখ=November 4, 2012|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20121228185658/http://glitz.bdnews24.com/details.php?catry=2&showns=2012|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ ডিসেম্বর ২০১২|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 == বিজয়ীদের তালিকা ==
 ===মেধা পুরস্কার===

দে স বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
মেধা পুরস্কার	শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র শ্রেষ্ঠ পরিচালক শ্রেষ্ঠ অভিনেতা শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী শ্রেষ্ঠ খলচরিত্রে অভিনেতা শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক শ্রেষ্ঠ সুরকার শ্রেষ্ঠ গীতিকার শ্রেষ্ঠ পুরুষ কন্ঠশিল্পী শ্রেষ্ঠ নারী কন্ঠশিল্পী
কারিগরী পুরস্কার	শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক শ্রেষ্ঠ চিত্রসম্পাদক শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা শ্রেষ্ঠ রূপসজ্জাকার শ্রেষ্ঠ স্পেশাল এফেক্ট
বিশেষ পুরস্কার	আজীবন সম্মাননা বিশেষ জুরি পুরস্কার
অনুষ্ঠান	১৯৭৫ (১ম) ১৯৭৬ (২য়) ১৯৭৭ (৩য়) ১৯৭৮ (৪র্থ) ১৯৭৯ (৫ম) ১৯৮০ (৬ষ্ঠ) ১৯৮২ (৭ম) ১৯৮৩ (৮ম) ১৯৮৪ (৯ম) ১৯৮৫ (১০ম) ১৯৮৬ (১১তম) ১৯৮৭ (১২তম) ১৯৮৮ (১৩তম) ১৯৮৯ (১৪তম) ১৯৯০ (১৫তম) ১৯৯১ (১৬তম) ১৯৯২ (১৭তম) ১৯৯৩ (১৮তম) ১৯৯৪ (১৯তম) ১৯৯৫ (২০তম) ১৯৯৬ (২১তম) ১৯৯৭ (২২তম) ১৯৯৮ (২৩তম) ১৯৯৯ (২৪তম) ২০০০ (২৫তম) ২০০১ (২৬তম) ২০০২ (২৭তম) ২০০৩ (২৮তম) ২০০৪ (২৯তম) ২০০৫ (৩০তম) ২০০৬ (৩১তম) ২০০৭ (৩২তম) ২০০৮ (৩৩তম) ২০০৯ (৩৪তম) ২০১০ (৩৫তম) ২০১১ (৩৬তম) ২০১২ (৩৭তম) ২০১৩ (৩৮তম) ২০১৪ (৩৯তম) ২০১৫ (৪০তম) ২০১৬ (৪১তম) ২০১৭ (৪২তম) ২০১৮ (৪৩তম) ২০১৯ (৪৪তম) ২০২০ (৪৫তম) ২০২১ (৪৬তম)