গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
| AreaRank = ৭ম
| AreaRank = ৭ম
| PCWater = 0.2
| PCWater = 0.2
| PopDate = আগস্ট ২০১১<ref name=GifuEstimate>{{cite web|script-title=ja:岐阜県の人口・世帯数人口動態統計調査結果|url=http://www.pref.gifu.lg.jp/kensei-unei/tokeijoho/kohyoshiryo/jinko-jutaku/jinko/2011/jinko201108.data/H2308kohyo.xls|work=Gifu prefectural website|publisher=Gifu Prefecture|accessdate=September 11, 2011|language=Japanese}}</ref>
| PopDate = আগস্ট ২০১১<ref name=GifuEstimate>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|লিপির-শিরোনাম=ja:岐阜県の人口・世帯数人口動態統計調査結果|ইউআরএল=http://www.pref.gifu.lg.jp/kensei-unei/tokeijoho/kohyoshiryo/jinko-jutaku/jinko/2011/jinko201108.data/H2308kohyo.xls|কর্ম=Gifu prefectural website|প্রকাশক=Gifu Prefecture|সংগ্রহের-তারিখ=September 11, 2011|ভাষা=Japanese}}</ref>
| Population = 2,074,158
| Population = 2,074,158
| PopRank = ১৮শ
| PopRank = ১৮শ
৩৩ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:
গিফু প্রাচীন কাল থেকে জাপানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যুদ্ধেরও ঘটনাস্থল ছিল এখানেই। চতুর্থ শতাব্দীতে এখানে য়ামাতো রাজসভার আসন স্থাপিত হয়। ৬৭২ খ্রিঃ জিন্‌শিন যুদ্ধের মাধ্যমে সম্রাট তেম্মু জাপানের চত্বারিংশ (চল্লিশ তম) সম্রাট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
গিফু প্রাচীন কাল থেকে জাপানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যুদ্ধেরও ঘটনাস্থল ছিল এখানেই। চতুর্থ শতাব্দীতে এখানে য়ামাতো রাজসভার আসন স্থাপিত হয়। ৬৭২ খ্রিঃ জিন্‌শিন যুদ্ধের মাধ্যমে সম্রাট তেম্মু জাপানের চত্বারিংশ (চল্লিশ তম) সম্রাট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।


আধুনিক গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল অতীতে হিদা ও মিনো প্রদেশ এবং এচিযেন ও শিনানো প্রদেশের অংশবিশেষে বিভক্ত ছিল।<ref>Nussbaum, "Provinces and prefectures" in {{Google books|p2QnPijAEmEC|p. 780|page=780}}</ref> এর বর্তমান রাজধানী গিফু নগরের নামকরণ হয় ১৫৬৭ খ্রিঃ যখন ওদা নোবুনাগা তাঁর সমগ্র জাপানের একত্রীকরণ অভিযান উপলক্ষ্যে এই নগরের নামকরণ করেন।<ref name="kashimoristone">Stone ledger in front of [[Kashimori Shrine]]. Erected by Kashimori Shrine.</ref> গিফু নামটি লিখতে ব্যবহৃত দুটি চিত্রাক্ষরের প্রথমটি আসে ঐতিহাসিক কিশান পর্বত ('''岐'''山) থেকে; কিশান পর্বত প্রাচীন চীনের একত্রীকরণ সংক্রান্ত কিংবদন্তী বিশেষ। দ্বিতীয় অক্ষরটি আসে [[কনফুসিয়াস|কনফুশিয়াসের]] জন্মস্থান কুফু (曲'''阜''') অঞ্চলের নাম থেকে।<ref name="gkankou">[http://www.kankou-gifu.jp/en/outline/index.html Gifu tour guide – Outline of Gifu Prefecture] {{webarchive|url=https://web.archive.org/web/20111001133648/http://www.kankou-gifu.jp/en/outline/index.html|date=October 1, 2011}}. Gifu Prefecture Tourist Federation. Accessed September 9, 2007.</ref> অনুমান করা যায়, নোবুনাগা জাপানের একত্রীকরণ চেয়েছিলেন বলে এই চিত্রাক্ষরগুলি নির্বাচন করেন।
আধুনিক গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল অতীতে হিদা ও মিনো প্রদেশ এবং এচিযেন ও শিনানো প্রদেশের অংশবিশেষে বিভক্ত ছিল।<ref>Nussbaum, "Provinces and prefectures" in {{Google books|p2QnPijAEmEC|p. 780|page=780}}</ref> এর বর্তমান রাজধানী গিফু নগরের নামকরণ হয় ১৫৬৭ খ্রিঃ যখন ওদা নোবুনাগা তাঁর সমগ্র জাপানের একত্রীকরণ অভিযান উপলক্ষ্যে এই নগরের নামকরণ করেন।<ref name="kashimoristone">Stone ledger in front of [[Kashimori Shrine]]. Erected by Kashimori Shrine.</ref> গিফু নামটি লিখতে ব্যবহৃত দুটি চিত্রাক্ষরের প্রথমটি আসে ঐতিহাসিক কিশান পর্বত ('''岐'''山) থেকে; কিশান পর্বত প্রাচীন চীনের একত্রীকরণ সংক্রান্ত কিংবদন্তী বিশেষ। দ্বিতীয় অক্ষরটি আসে [[কনফুসিয়াস|কনফুশিয়াসের]] জন্মস্থান কুফু (曲'''阜''') অঞ্চলের নাম থেকে।<ref name="gkankou">[http://www.kankou-gifu.jp/en/outline/index.html Gifu tour guide – Outline of Gifu Prefecture] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20111001133648/http://www.kankou-gifu.jp/en/outline/index.html|তারিখ=October 1, 2011}}. Gifu Prefecture Tourist Federation. Accessed September 9, 2007.</ref> অনুমান করা যায়, নোবুনাগা জাপানের একত্রীকরণ চেয়েছিলেন বলে এই চিত্রাক্ষরগুলি নির্বাচন করেন।


== ভূগোল ==
== ভূগোল ==
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:
গিফুর জলবায়ু দক্ষিণে আর্দ্র উপক্রান্তীয় থেকে উত্তরে আর্দ্র মহাদেশীয় জলবায়ু অঞ্চলে পরিবর্তিত হয়।
গিফুর জলবায়ু দক্ষিণে আর্দ্র উপক্রান্তীয় থেকে উত্তরে আর্দ্র মহাদেশীয় জলবায়ু অঞ্চলে পরিবর্তিত হয়।


মিনো অঞ্চল নিচু পর্বত দ্বারা বেষ্টিত হওয়ায় কিছুটা চরমভাবাপন্ন। পূর্বের তাজিমি নগরে প্রায়ই জাপানের উষ্ণতম গ্রীষ্মকাল পরিলক্ষিত হয়। এই নগরের গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা ৩৪.১⁰ সেলসিয়াস। ২০০৭ এর ১৬ই আগস্ট জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম দিন হিসেবে তাজিমিতে ৪০.৯⁰ সেলসিয়াস উষ্ণতা নথিভুক্ত হয়।<ref>[http://www.japannewsreview.com/society/national/20070816page_id=1553 Gifu Prefecture sees highest temperature ever recorded in Japan – 40.9] {{webarchive|url=https://web.archive.org/web/20160818051003/http://www.japannewsreview.com/society/national/20070816page_id=1553|date=August 18, 2016}} – [http://www.japannewsreview.com Japan News Review] {{webarchive|url=https://web.archive.org/web/20161019083232/http://www.japannewsreview.com|date=October 19, 2016}}</ref> হিদা অঞ্চলে শীতকাল জোরালো; বিশেষত উত্তরের পার্বত্যাঞ্চলে প্রবল তুষারপাত হয়।
মিনো অঞ্চল নিচু পর্বত দ্বারা বেষ্টিত হওয়ায় কিছুটা চরমভাবাপন্ন। পূর্বের তাজিমি নগরে প্রায়ই জাপানের উষ্ণতম গ্রীষ্মকাল পরিলক্ষিত হয়। এই নগরের গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা ৩৪.১⁰ সেলসিয়াস। ২০০৭ এর ১৬ই আগস্ট জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম দিন হিসেবে তাজিমিতে ৪০.৯⁰ সেলসিয়াস উষ্ণতা নথিভুক্ত হয়।<ref>[http://www.japannewsreview.com/society/national/20070816page_id=1553 Gifu Prefecture sees highest temperature ever recorded in Japan – 40.9] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160818051003/http://www.japannewsreview.com/society/national/20070816page_id=1553|তারিখ=August 18, 2016}} – [http://www.japannewsreview.com Japan News Review] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161019083232/http://www.japannewsreview.com|তারিখ=October 19, 2016}}</ref> হিদা অঞ্চলে শীতকাল জোরালো; বিশেষত উত্তরের পার্বত্যাঞ্চলে প্রবল তুষারপাত হয়।


== অর্থনীতি ==
== অর্থনীতি ==
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চলে মজবুত - এমনকি যুদ্ধে ব্যবহারের মত মজবুত কাগজ প্রস্তুতি<ref name="fireballoon">[http://www.faqs.org/docs/air/avfusen.html The Fire Balloons] {{webarchive|url=https://web.archive.org/web/20160303175214/http://www.faqs.org/docs/air/avfusen.html|date=March 3, 2016}}. Greg Goebel. Accessed November 23, 2007.</ref> ও কৃষির মত প্রথাগত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থাকলেও বর্তমানে আকাশযান ও স্থলযান নির্মাণের মত কারিগরী শিল্প প্রধান হয়ে উঠেছে। নাগোয়্যা নগরের লাগোয়া অঞ্চল সম্পূর্ণ শিল্পায়িত। ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে আছে ডাই শিল্প, ছাঁচ নির্মাণ ও প্লাস্টিক প্রক্রিয়াকরণ।
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চলে মজবুত - এমনকি যুদ্ধে ব্যবহারের মত মজবুত কাগজ প্রস্তুতি<ref name="fireballoon">[http://www.faqs.org/docs/air/avfusen.html The Fire Balloons] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160303175214/http://www.faqs.org/docs/air/avfusen.html|তারিখ=March 3, 2016}}. Greg Goebel. Accessed November 23, 2007.</ref> ও কৃষির মত প্রথাগত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থাকলেও বর্তমানে আকাশযান ও স্থলযান নির্মাণের মত কারিগরী শিল্প প্রধান হয়ে উঠেছে। নাগোয়্যা নগরের লাগোয়া অঞ্চল সম্পূর্ণ শিল্পায়িত। ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে আছে ডাই শিল্প, ছাঁচ নির্মাণ ও প্লাস্টিক প্রক্রিয়াকরণ।


== পর্যটন ==
== পর্যটন ==

২০:৩২, ২২ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল
岐阜県
প্রশাসনিক অঞ্চল
জাপানি প্রতিলিপি
 • জাপানি岐阜県
 • রোমাজিGifu-ken
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল পতাকা
পতাকা
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল অফিসিয়াল লোগো
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চলের প্রতীক
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল অবস্থান
দেশজাপান
অঞ্চলচুউবু
দ্বীপহোনশু
রাজধানীগিফু
আয়তন
 • মোট১০,৬২১.১৭ বর্গকিমি (৪,১০০.৮৬ বর্গমাইল)
এলাকার ক্রম৭ম
জনসংখ্যা (আগস্ট ২০১১[১])
 • মোট২০,৭৪,১৫৮
 • ক্রম১৮শ
 • জনঘনত্ব২০০/বর্গকিমি (৫১০/বর্গমাইল)
আইএসও ৩১৬৬ কোডJP-21
জেলা
পৌরসভা৪২
ফুলঅ্যাস্ট্রাগ্যালাস সিনিকাস
গাছজাপানি য়িউ
(ট্যাক্সাস কাস্পিডাটা)
পাখিরক টার্মিগান
(ল্যাগোপাস মিউটা)
মাছআয়ু
(প্লেকোগ্লসাস অল্টিভেলিস)
ওয়েবসাইটwww.pref.gifu.lg.jp/English

গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল (岐阜県? গিফু কেন্‌) হল জাপানের মূল দ্বীপ হোনশুর চুউবু অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল[২] এর রাজধানী গিফু নগর।[৩]

ইতিহাস

গিফু প্রাচীন কাল থেকে জাপানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যুদ্ধেরও ঘটনাস্থল ছিল এখানেই। চতুর্থ শতাব্দীতে এখানে য়ামাতো রাজসভার আসন স্থাপিত হয়। ৬৭২ খ্রিঃ জিন্‌শিন যুদ্ধের মাধ্যমে সম্রাট তেম্মু জাপানের চত্বারিংশ (চল্লিশ তম) সম্রাট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।

আধুনিক গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল অতীতে হিদা ও মিনো প্রদেশ এবং এচিযেন ও শিনানো প্রদেশের অংশবিশেষে বিভক্ত ছিল।[৪] এর বর্তমান রাজধানী গিফু নগরের নামকরণ হয় ১৫৬৭ খ্রিঃ যখন ওদা নোবুনাগা তাঁর সমগ্র জাপানের একত্রীকরণ অভিযান উপলক্ষ্যে এই নগরের নামকরণ করেন।[৫] গিফু নামটি লিখতে ব্যবহৃত দুটি চিত্রাক্ষরের প্রথমটি আসে ঐতিহাসিক কিশান পর্বত (山) থেকে; কিশান পর্বত প্রাচীন চীনের একত্রীকরণ সংক্রান্ত কিংবদন্তী বিশেষ। দ্বিতীয় অক্ষরটি আসে কনফুশিয়াসের জন্মস্থান কুফু (曲) অঞ্চলের নাম থেকে।[৬] অনুমান করা যায়, নোবুনাগা জাপানের একত্রীকরণ চেয়েছিলেন বলে এই চিত্রাক্ষরগুলি নির্বাচন করেন।

ভূগোল

স্থলবেষ্টিত গিফু প্রশাসনিক অঞ্চলের পার্শ্ববর্তী প্রশাসনিক অঞ্চলগুলি হল আইচি, ফুকুই, ইশিকাওয়া, মিয়ে, নাগানো, শিগা এবং তোয়্যামা। উত্তরের হিদা অঞ্চল পার্বত্য; এখান দিয়ে জাপানি আল্পস পর্বতমালার অংশবিশেষ প্রসারিত হয়েছে। দক্ষিণের মিনো অঞ্চল প্রধানত উর্বর সমতল, নোওবি সমভূমির অংশ। জনবসতির অধিকাংশই দক্ষিণের মনোনীত নগর নাগোয়্যা ও তৎসন্নিহিত অংশে কেন্দ্রীভূত।

জলবায়ু

গিফুর জলবায়ু দক্ষিণে আর্দ্র উপক্রান্তীয় থেকে উত্তরে আর্দ্র মহাদেশীয় জলবায়ু অঞ্চলে পরিবর্তিত হয়।

মিনো অঞ্চল নিচু পর্বত দ্বারা বেষ্টিত হওয়ায় কিছুটা চরমভাবাপন্ন। পূর্বের তাজিমি নগরে প্রায়ই জাপানের উষ্ণতম গ্রীষ্মকাল পরিলক্ষিত হয়। এই নগরের গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা ৩৪.১⁰ সেলসিয়াস। ২০০৭ এর ১৬ই আগস্ট জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম দিন হিসেবে তাজিমিতে ৪০.৯⁰ সেলসিয়াস উষ্ণতা নথিভুক্ত হয়।[৭] হিদা অঞ্চলে শীতকাল জোরালো; বিশেষত উত্তরের পার্বত্যাঞ্চলে প্রবল তুষারপাত হয়।

অর্থনীতি

গিফু প্রশাসনিক অঞ্চলে মজবুত - এমনকি যুদ্ধে ব্যবহারের মত মজবুত কাগজ প্রস্তুতি[৮] ও কৃষির মত প্রথাগত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থাকলেও বর্তমানে আকাশযান ও স্থলযান নির্মাণের মত কারিগরী শিল্প প্রধান হয়ে উঠেছে। নাগোয়্যা নগরের লাগোয়া অঞ্চল সম্পূর্ণ শিল্পায়িত। ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে আছে ডাই শিল্প, ছাঁচ নির্মাণ ও প্লাস্টিক প্রক্রিয়াকরণ।

পর্যটন

গিফুতে অনেক পর্যটন কেন্দ্র আছে, যাদের মধ্যে প্রধান হল শিরাকাওয়ার ঐতিহাসিক গ্রামপুঞ্জ। এই গ্রামগুলি ইউনেস্কো নির্দিষ্ট বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান।

তথ্যসূত্র

  1. 岐阜県の人口・世帯数人口動態統計調査結果Gifu prefectural website (Japanese ভাষায়)। Gifu Prefecture। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১১, ২০১১ 
  2. Nussbaum, Louis-Frédéric. (2005). "Gifu-ken" in গুগল বইয়ে Japan Encyclopedia, p. 246, পৃ. 246,; "Chūbu" in গুগল বইয়ে p. 126, পৃ. 126,
  3. Nussbaum, "Gifu" in গুগল বইয়ে p. 246, পৃ. 246,
  4. Nussbaum, "Provinces and prefectures" in গুগল বইয়ে p. 780, পৃ. 780,
  5. Stone ledger in front of Kashimori Shrine. Erected by Kashimori Shrine.
  6. Gifu tour guide – Outline of Gifu Prefecture ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত অক্টোবর ১, ২০১১ তারিখে. Gifu Prefecture Tourist Federation. Accessed September 9, 2007.
  7. Gifu Prefecture sees highest temperature ever recorded in Japan – 40.9 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত আগস্ট ১৮, ২০১৬ তারিখে – Japan News Review ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত অক্টোবর ১৯, ২০১৬ তারিখে
  8. The Fire Balloons ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত মার্চ ৩, ২০১৬ তারিখে. Greg Goebel. Accessed November 23, 2007.