ওয়াল্টার হাউজার ব্র্যাটেইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AlleborgoBot (আলোচনা | অবদান)
রোবট যোগ করছে: gl:Walter Houser Brattain
Thijs!bot (আলোচনা | অবদান)
রোবট যোগ করছে: eo:Walter Houser Brattain
২৮ নং লাইন: ২৮ নং লাইন:
[[de:Walter H. Brattain]]
[[de:Walter H. Brattain]]
[[en:Walter Houser Brattain]]
[[en:Walter Houser Brattain]]
[[eo:Walter Houser Brattain]]
[[es:Walter Houser Brattain]]
[[es:Walter Houser Brattain]]
[[fi:Walter Houser Brattain]]
[[fi:Walter Houser Brattain]]

১০:২৭, ১৮ জুন ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চিত্র:Walter Houser Brattain.jpg
ওয়াল্টার হাউজার ব্র্যাটেইন

ওয়াল্টার হাউজার ব্র্যাটেইন (ফেব্রুয়ারি ১০, ১৯০২ - অক্টোবর ১৩, ১৯৮৭) ছিলেন বেল গবেষণাগারের বিখ্যাত মার্কিন বিজ্ঞানী। তিনি উইলিয়াম ব্র্যাডফোর্ড শক্‌লি এবং জন বারডিনের সাথে যৌথভাবে ১৯৫৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। একসাথে ট্রানজিস্টর উদ্ভাবনের জন্য তারা এই পুরস্কার লাভ করেছিলেন। এই সনামধন্য পদার্থবিজ্ঞানী তার জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য সময় তলীয় অবস্থার গবেষণা করে কাটিয়েছেন।

জীবনী

ওয়াল্টার ব্র্যাটেইনের জন্ম হয় চীনের আময়-এ ১৯০২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু প্রাথমিক জীবনের পুরোটাই কেটেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্প্রিংফিল্ড, অরেগন এবং ওয়াশিংটনে। তার বাবা রস আর ব্র্যাটেইন এবং মা অটিলি হাউজার ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যে একটি গবাদি পশুর খামারের মালিক ছিলেন। এ কারণে তার শৈশব কৈশোর এখানেই কেটেছে। তিনি ওয়াশিংটনের ওয়ালা ওয়ালাতে অবস্থিত হুইটম্যান কলেজ থেকে ১৯২৪ সালে পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিত বিষয়ে স্নাতক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর ১৯২৬ সালে অরেগন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কলা বিভাগে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। সেখান থেকে পূর্বাঞ্চলের দিকে চলে যান এবং ১৯২৯ সালে মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এ সময় তার উপদেষ্টা ছিলেন জন টি টেইট। তার পিএইচডি অভিসন্দর্ভ ছিল পারদ বাষ্পের উপর ইলেকট্রনের প্রভাব নিয়ে। ১৯২৮ এবং ১৯২৯ সালে তিনি ওয়াশিংচন ডিসি'র "ন্যাশনাল ব্যুরো অফ স্ট্যান্ডার্ডস"-এ কাজ করেছেন এবং ১৯২৯ সালেই তিনি বেল গবেষাণাগারে গবেষণাকাজে নিযুক্ত হন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে বেল গবেষণাগারে ব্র্যাটেইনের গবেষণার বিষয় ছিল টাংস্টেনের তলীয় পদার্থবিজ্ঞান এবং পরবর্তীতে কপার (২) অক্সাইড এবং সিলিকন অর্ধপরিবাহকের তল। বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ব্র্যাটেইন জাতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা কাউন্সিলের সাথে চুক্তি মোতাবেক কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবমেরিন নির্দেশক পদ্ধতির উন্নয়নমূলক গবেষণায় আত্মনিয়োগ করেন।

যুদ্ধের পর আবার বেল গবেষণাগারে ফিরে আসেন এবং গবেষণাগারের নব প্রতিষ্ঠিত অর্ধপরিবাহী বিভাগে কাজ শুরু করেন। এই বিভাগটি নতুনভাবে সংগঠিত কঠিন অবস্থার পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণাগারগুলোর অন্তর্ভুক্ত ছিল। উইলিয়াম শকলি ছিলেন অর্ধপরিবাহী বিভাগের প্রধান এবং ১৯৪৬ সালে তিনি অর্ধপরিবাহী বিষয়ক একটি নতুন ধরণের গবেষণার কাজ শুরু করেন। এর মাধ্যমে তার ইচ্ছা ছিল একটি ব্যবহারিক কঠিন অবস্থার অ্যামপ্লিফায়ার উদ্ভাবন।

প্রাসঙ্গিক অধ্যয়ন