ডিক পিলিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
টেস্ট ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন (উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও/বা অন্যান্য)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার
{{Infobox cricketer
| name = ডিক পিলিং
| name = ডিক পিলিং
| image = A group of Lancashire cricket players.jpg
| image = A group of Lancashire cricket players.jpg
| caption = ডিকি পিলিং (বামদিক থেকে প্রথম)
| caption = ডিকি পিলিং (বামদিক থেকে প্রথম)
| birth_date={{birth date|1855|8|11|df=y}}
| birth_date={{জন্ম তারিখ|1855|8|11|df=y}}
| birth_place= [[Old Warden|ওল্ড ওয়ার্ডেন]], [[Bedfordshire|বেডফোর্ডশায়ার]], [[ইংল্যান্ড]]
| birth_place= [[Old Warden|ওল্ড ওয়ার্ডেন]], [[Bedfordshire|বেডফোর্ডশায়ার]], [[ইংল্যান্ড]]
| death_date={{death date and age|1891|3|28|1855|8|11|df=y}}
| death_date={{মৃত্যু তারিখ বয়স|1891|3|28|1855|8|11|df=y}}
| death_place=[[Old Trafford, Manchester|ওল্ড ট্রাফোর্ড]], [[Manchester|ম্যানচেস্টার]], [[Lancashire|ল্যাঙ্কাশায়ার]], ইংল্যান্ড
| death_place=[[Old Trafford, Manchester|ওল্ড ট্রাফোর্ড]], [[Manchester|ম্যানচেস্টার]], [[Lancashire|ল্যাঙ্কাশায়ার]], ইংল্যান্ড
| batting = ডানহাতি
| batting = ডানহাতি
৬২ নং লাইন: ৬২ নং লাইন:
১৮৯০ সালের শীতকালে ফুটবল খেলায় অংশগ্রহণের খেসারতস্বরূপ গুরুতরভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। গ্রীষ্মের শেষদিকে স্বাস্থ্যের আরোগ্যলাভের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। দলীয় সঙ্গীদের অধিকাংশই তখন স্টিমারে করে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছিল। ১৮৯১ সালে উইজডেন কর্তৃক ডিক পিলিং বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা পান। [[জ্যাক ব্ল্যাকহাম|জ্যাক ব্ল্যাকহামকে]] সেরা ঘোষণা করা হয়েছিল। উইকেট রক্ষণে তিনি পরিচ্ছন্নতা ও ক্ষীপ্রতার সাথে অযথা বাড়াবাড়ি করতেন না।
১৮৯০ সালের শীতকালে ফুটবল খেলায় অংশগ্রহণের খেসারতস্বরূপ গুরুতরভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। গ্রীষ্মের শেষদিকে স্বাস্থ্যের আরোগ্যলাভের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। দলীয় সঙ্গীদের অধিকাংশই তখন স্টিমারে করে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছিল। ১৮৯১ সালে উইজডেন কর্তৃক ডিক পিলিং বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা পান। [[জ্যাক ব্ল্যাকহাম|জ্যাক ব্ল্যাকহামকে]] সেরা ঘোষণা করা হয়েছিল। উইকেট রক্ষণে তিনি পরিচ্ছন্নতা ও ক্ষীপ্রতার সাথে অযথা বাড়াবাড়ি করতেন না।


ব্যাটসম্যান হিসেবে খুবই দর্শনীয় ভঙ্গীমায় ব্যাটিং করতেন। নিজ কাউন্টি দলে তাঁর এ ব্যাটিং বেশ কার্যকরী ছিল। ফলশ্রুতিতে, ১৮৯১ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটারের]] মর্যাদা লাভ করেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/Overall/Wisden_Cricketers_of_the_Year.html |title=Wisden Cricketers of the Year |accessdate=2009-02-21 |publisher=CricketArchive}}</ref>
ব্যাটসম্যান হিসেবে খুবই দর্শনীয় ভঙ্গীমায় ব্যাটিং করতেন। নিজ কাউন্টি দলে তাঁর এ ব্যাটিং বেশ কার্যকরী ছিল। ফলশ্রুতিতে, ১৮৯১ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটারের]] মর্যাদা লাভ করেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/Overall/Wisden_Cricketers_of_the_Year.html |শিরোনাম=Wisden Cricketers of the Year |সংগ্রহের-তারিখ=2009-02-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref>


== টেস্ট ক্রিকেট ==
== টেস্ট ক্রিকেট ==
৮৩ নং লাইন: ৮৩ নং লাইন:
{{১৮৯১ উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার}}
{{১৮৯১ উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:পিলিং, ডিক}}


{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:পিলিং, ডিক}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৫৫-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৫৫-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯১-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯১-এ মৃত্যু]]

০০:৫৭, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ডিক পিলিং
ডিকি পিলিং (বামদিক থেকে প্রথম)
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম(১৮৫৫-০৮-১১)১১ আগস্ট ১৮৫৫
ওল্ড ওয়ার্ডেন, বেডফোর্ডশায়ার, ইংল্যান্ড
মৃত্যু২৮ মার্চ ১৮৯১(1891-03-28) (বয়স ৩৫)
ওল্ড ট্রাফোর্ড, ম্যানচেস্টার, ল্যাঙ্কাশায়ার, ইংল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ২৫০
রানের সংখ্যা ৯১ ২,৫৭২
ব্যাটিং গড় ৭.৫৮ ৯.৮৫
১০০/৫০ ০/০ ০/২
সর্বোচ্চ রান ২৩ ৭৮
বল করেছে
উইকেট
বোলিং গড় - -
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১০/৪ ৪৫৯/২০৮
উৎস: ক্রিকইনফো, ২০ আগস্ট ২০১৮

রিচার্ড পিলিং (ইংরেজি: Dick Pilling;জন্ম: ১১ আগস্ট, ১৮৫৫ - মৃত্যু: ২৮ মার্চ, ১৮৯১) বেডফোর্ডশায়ারের ওল্ড ওয়ার্ডেন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। ১৮৮১ থেকে ১৮৮৮ সময়কালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ডিক পিলিং। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন ও ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন।

বেডফোর্ডের কাছাকাছি এলাকায় জন ও অ্যান পিলিং দম্পতির সন্তানরূপে জন্মগ্রহণ করেন ডিক পিলিং। শিশু অবস্থাতেই ল্যাঙ্কাশায়ারের অ্যাক্রিংটনের চার্চে চলে যান। সেখানেই তিনি তাঁর সময়কালের অন্যতম সেরা উইকেট-রক্ষক হিসেবে নিজেকে পরিচিতি ঘটান।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

১৮৭৭ থেকে ১৮৮৯ সাল পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে অংশগ্রহণ করেছেন। এ সময়ে তিনি ২৫০টি খেলায় অংশ নিয়েছেন। তন্মধ্যে ৮টি টেস্ট খেলাও এর অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। ১৮৮৯ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে আর্থিক সুবিধা গ্রহণের খেলার জন্য মনোনীত হন ও ১,৫০০ পাউন্ড-স্টার্লিং লাভ করেন।

১৮৭৭ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে প্রথমবারের মতো খেলায় অংশগ্রহণ করতে থাকেন। খুব সুন্দর সময়ে ল্যাঙ্কাশায়ারে আগমন ঘটে তাঁর। ই. জ্যাকসন প্রায়শঃই ব্যবসায়িক কারণে ব্যস্ত থাকতেন। ফলে উত্তরাঞ্চলীয় কাউন্টি দলটিতে প্রথম-শ্রেণীর উইকেট-রক্ষক ছাড়াই খেলতে হতো। শুরু থেকেই নিজেকে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের সাথে মানিয়ে নিতে সক্ষম হন ও সেরা উইকেট-রক্ষকের আগমনবার্তা জানিয়ে দেন। পাশাপাশি সম্মুখ সারিতে চলে আসেন। আগস্ট, ১৮৭৭ সাল থেকে ১৮৮৯ সাল পর্যন্ত ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রথম একাদশে নিয়মিতভাবে খেলতে থাকেন। প্রায়শঃই উইজডেনের বেশ কয়েক পৃষ্ঠায় খুব সহজেই নিজের গড়া রেকর্ডগুলোকে মুদ্রিত আকারে নিয়ে যান।

১৮৯০ সালের শীতকালে ফুটবল খেলায় অংশগ্রহণের খেসারতস্বরূপ গুরুতরভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। গ্রীষ্মের শেষদিকে স্বাস্থ্যের আরোগ্যলাভের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। দলীয় সঙ্গীদের অধিকাংশই তখন স্টিমারে করে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছিল। ১৮৯১ সালে উইজডেন কর্তৃক ডিক পিলিং বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা পান। জ্যাক ব্ল্যাকহামকে সেরা ঘোষণা করা হয়েছিল। উইকেট রক্ষণে তিনি পরিচ্ছন্নতা ও ক্ষীপ্রতার সাথে অযথা বাড়াবাড়ি করতেন না।

ব্যাটসম্যান হিসেবে খুবই দর্শনীয় ভঙ্গীমায় ব্যাটিং করতেন। নিজ কাউন্টি দলে তাঁর এ ব্যাটিং বেশ কার্যকরী ছিল। ফলশ্রুতিতে, ১৮৯১ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটারের মর্যাদা লাভ করেন তিনি।[১]

টেস্ট ক্রিকেট

৩১ ডিসেম্বর, ১৮৮১ তারিখে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে ডিক পিলিংয়ের।

১৮৮১-৮২ মৌসুমে আলফ্রেড শআর্থার শ্রিউসবারির নেতৃত্বাধীন দলে অস্ট্রেলিয়া সফরে যান। একই ব্যক্তিদ্বয়ের অধীনে ১৮৮৭-৮৮ মৌসুমের শীতকালে সফর করেন। ঐ সফরে ও ল্যাঙ্কাশায়ারের নিজস্ব মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ডে টেস্ট খেলাগুলোয় অংশ নেন তিনি। ঐ সময়ে ধারনা করা হয়েছিল যে, পূর্বেকার ভ্রমণ থেকে সানস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন।

ব্যক্তিগত জীবন

দূর্ভাগ্যবশতঃ স্বাস্থ্যের ক্রমশঃ অবনতি ঘটতে থাকে। ১৮৯০-৯১ মৌসুমের শীতকালে ল্যাঙ্কাশায়ার কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে অস্ট্রেলিয়ায় যান। কিন্তু, এতে তেমন কাজ হয়নি। দেশে ফেরার ছয়দিন পর ডিক পিলিংয়ের অকালমৃত্যু ঘটে।

পেশায় তিনি পাথর ব্যবসায়ী ছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ডিক পিলিং এম নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। এ দম্পতির কমপক্ষে মেরি নাম্নী এক সন্তান ছিল। ২৮ মার্চ, ১৮৯১ তারিখে ল্যাঙ্কাশায়ারের ম্যানচেস্টার এলাকার ওল্ড ট্রাফোর্ডে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে ডিক পিলিংয়ের দেহাবসান ঘটে।

তথ্যসূত্র

  1. "Wisden Cricketers of the Year"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২১ 

বহিঃসংযোগ