বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
লিংক সংযুক্তি ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী'প্রগতিশীল |
' বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী ' [[প্রগতিশীল ছাত্র জোট]] ভুক্ত বাংলাদেশের একটি বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। |
||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী' শহীদদের সংগঠন হিসেবেই বেশি পরিচিত। জন্ম পরবর্তী এক দশকে শহীদ আতিকুল বারী,জামিল আক্তার রতন,ফারুক,রিমু,বাবলু,রূপম পান্নাসহ অসংখ্য নেতার আত্মত্যাগ বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীকে আবদ্ধ করেছে সমাজ পরিবর্তনের অঙ্গীকারে। বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী সুবিধাবাদী রাজনীতি পরিহার করে ছাত্র-ছাত্রীদের অধিকার আদায় ও সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। |
'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী' শহীদদের সংগঠন হিসেবেই বেশি পরিচিত। জন্ম পরবর্তী এক দশকে শহীদ আতিকুল বারী,জামিল আক্তার রতন,ফারুক,রিমু,বাবলু,রূপম পান্নাসহ অসংখ্য নেতার আত্মত্যাগ বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীকে আবদ্ধ করেছে সমাজ পরিবর্তনের অঙ্গীকারে। বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী সুবিধাবাদী রাজনীতি পরিহার করে ছাত্র-ছাত্রীদের অধিকার আদায় ও সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। |
||
সংগঠনটি প্রগতিশীল ছাত্রজোট ভুক্ত। |
|||
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় রাজধানী ঢাকার কাটাবনের সাহেরা ট্রপিক্যাল সেন্টারে। |
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় রাজধানী ঢাকার কাটাবনের সাহেরা ট্রপিক্যাল সেন্টারে। |
||
[https://www.facebook.com/RSU1980/] |
|||
==স্লোগান== |
==স্লোগান== |
০৮:২৪, ২৮ আগস্ট ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
' বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী ' প্রগতিশীল ছাত্র জোট ভুক্ত বাংলাদেশের একটি বামপন্থী ছাত্র সংগঠন।
ইতিহাস
'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী' একটি স্বাধীন স্বতন্ত্র ছাত্র সংগঠন। ১৯৮০ সালের ৬ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় জাতীয় ছাত্র আন্দোলন,পূর্ব বাংলা ছাত্র ইউনিয়ন, জাতীয় ছাত্র দলের দুটি কেন্দ্রের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় 'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী'।সংগঠনের জন্মলগ্নেই ঘোষিত হয়েছিল যে, সংগঠনটি বাম প্রগতিশীল ছাত্র রাজনীতির অঙ্গনে এই বিপ্লবী ঐক্যের প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করবে। ছাত্র সমাজকে তাদের গণতান্ত্রিক শিক্ষার দাবি ও অধিকার আদায়ের জন্য সমাজ পরিবর্তনের লড়াইয়ে সামিল হতে হবে। এরশাদীয় সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকেই 'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী' আপোষহীন ও লড়াকু সংগঠন হিসেবে পরিচিতি পায়। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে পোস্টার লাগাতে গিয়ে প্রথম গ্রেপ্তার হন বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর তিনজন কর্মী। সাম্প্রদায়িকতা-মৌলবাদ বিরোধী আন্দোলনেও বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী লড়াইয়ের নেতৃত্বে এসে দাঁড়ায়।
'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী' শহীদদের সংগঠন হিসেবেই বেশি পরিচিত। জন্ম পরবর্তী এক দশকে শহীদ আতিকুল বারী,জামিল আক্তার রতন,ফারুক,রিমু,বাবলু,রূপম পান্নাসহ অসংখ্য নেতার আত্মত্যাগ বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীকে আবদ্ধ করেছে সমাজ পরিবর্তনের অঙ্গীকারে। বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী সুবিধাবাদী রাজনীতি পরিহার করে ছাত্র-ছাত্রীদের অধিকার আদায় ও সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় রাজধানী ঢাকার কাটাবনের সাহেরা ট্রপিক্যাল সেন্টারে।
স্লোগান
শ্রমজীবী জনতার সাথে একাত্ম হও!
কেন্দ্রীয় কমিটি
'বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী'র ১৪তম জাতীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে ঘোষিত কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইকবাল কবীর, সাধারণ সম্পাদক দিলীপ রায়,সহ-সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সোহেল এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হচ্ছেন প্রদীপ মার্ডী।