মহানন্দা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন |
||
৬৮ নং লাইন: | ৬৮ নং লাইন: | ||
| map_caption= |
| map_caption= |
||
}} |
}} |
||
'''মহানন্দা নদী''' [[বাংলাদেশ]]-[[ভারত|ভারতের]] একটি [[আন্তঃসীমান্ত নদী]]।<ref name="banglapedia">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | |
'''মহানন্দা নদী''' [[বাংলাদেশ]]-[[ভারত|ভারতের]] একটি [[আন্তঃসীমান্ত নদী]]।<ref name="banglapedia">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=১৬ জুন ২০১৪ |শিরোনাম=আন্তঃসীমান্ত_নদী |ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=আন্তঃসীমান্ত_নদী |ওয়েবসাইট=বাংলাপিডিয়া |সংগ্রহের-তারিখ= ১৬ জুন ২০১৪}}</ref> নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৬০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক মহানন্দা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৯৫।<ref name="নদনদী">{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=মোহাম্মদ রাজ্জাক |প্রথমাংশ১=মানিক |শিরোনাম=বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি |অধ্যায়=উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী |সংস্করণ=প্রথম |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশক=কথাপ্রকাশ |তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |পাতা=১৫৩-১৫৪ |আইএসবিএন=984-70120-0436-4 |সংগ্রহের-তারিখ=2016-12-17 }}</ref> |
||
==প্রবাহপথ== |
==প্রবাহপথ== |
||
এর উৎপত্তিস্থল হিমালয় পর্বতের ভারতের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের [[দার্জিলিং]] জেলার অংশে। দার্জিলিং জেলা থেকে [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] উত্তরাংশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এর পর আবার পশ্চিমবঙ্গের [[মালদা]] জেলায় প্রবেশ করে, ও পরে আবার বাংলাদেশের [[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা]] শহরের কাছে প্রবেশ করে [[পদ্মা নদী|পদ্মা নদীর]] সাথে মিলিত হয়। বৃষ্টির পানি এই নদীর প্রবাহের প্রধান উৎস। ফলে গরম কাল ও শীতকালে নদীর পানি কমে যায়, আর বর্ষা মৌসুমে নদীর দুই কুল ছাপিয়ে বন্যা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মহানন্দা নদীর অংশটির দৈর্ঘ্য ৩৬ কিমি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| |
এর উৎপত্তিস্থল হিমালয় পর্বতের ভারতের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের [[দার্জিলিং]] জেলার অংশে। দার্জিলিং জেলা থেকে [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] উত্তরাংশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এর পর আবার পশ্চিমবঙ্গের [[মালদা]] জেলায় প্রবেশ করে, ও পরে আবার বাংলাদেশের [[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা]] শহরের কাছে প্রবেশ করে [[পদ্মা নদী|পদ্মা নদীর]] সাথে মিলিত হয়। বৃষ্টির পানি এই নদীর প্রবাহের প্রধান উৎস। ফলে গরম কাল ও শীতকালে নদীর পানি কমে যায়, আর বর্ষা মৌসুমে নদীর দুই কুল ছাপিয়ে বন্যা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মহানন্দা নদীর অংশটির দৈর্ঘ্য ৩৬ কিমি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BE_%E0%A6%A8%E0%A6%A6%E0%A7%80|শিরোনাম=মহানন্দা নদী|কর্ম=banglapedia.org}}</ref> |
||
==উপনদী== |
==উপনদী== |
০২:২২, ৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মহানন্দা নদী | |
মহানন্দা নদী
| |
দেশসমূহ | ভারত, বাংলাদেশ |
---|---|
রাজ্যসমূহ | পশ্চিম বঙ্গ, বিহার |
অঞ্চলসমূহ | পূর্ব ভারত, পশ্চিম বাংলাদেশ |
জেলাসমূহ | দার্জিলিং, কিশানগঞ্জ, কাটিহার, মালদা |
উপনদী | |
- বাঁদিকে | পুনর্ভরা নদী |
- ডানদিকে | মেছি নদী, কঙ্কই নদী |
নগরসমূহ | শিলিগুড়ি, ইংরেজ বাজার |
Landmark | মহানন্দা বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য |
উৎস | হিমালয় |
- অবস্থান | পাগলাঝরা, দার্জিলিং, পূর্ব ভারত, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত |
- স্থানাঙ্ক | ২৬°৫৩′২০″ উত্তর ৮৮°২২′৫১″ পূর্ব / ২৬.৮৮৯০° উত্তর ৮৮.৩৮০৯° পূর্ব |
মোহনা | গঙ্গা |
- অবস্থান | গোদাগাড়ি, নবাবগঞ্জ, বাংলাদেশ |
- স্থানাঙ্ক | ২৪°১৭′৩৩″ উত্তর ৮৮°১০′৫৩″ পূর্ব / ২৪.২৯২৪° উত্তর ৮৮.১৮১৪° পূর্ব |
দৈর্ঘ্য | ৩৬০ কিলোমিটার (২২৪ মাইল) |
|
মহানন্দা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।[১] নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৬০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক মহানন্দা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৯৫।[২]
প্রবাহপথ
এর উৎপত্তিস্থল হিমালয় পর্বতের ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার অংশে। দার্জিলিং জেলা থেকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাংশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এর পর আবার পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলায় প্রবেশ করে, ও পরে আবার বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের কাছে প্রবেশ করে পদ্মা নদীর সাথে মিলিত হয়। বৃষ্টির পানি এই নদীর প্রবাহের প্রধান উৎস। ফলে গরম কাল ও শীতকালে নদীর পানি কমে যায়, আর বর্ষা মৌসুমে নদীর দুই কুল ছাপিয়ে বন্যা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মহানন্দা নদীর অংশটির দৈর্ঘ্য ৩৬ কিমি।[৩]
উপনদী
আরও দেখুন
গ্যালারি
-
শিলিগুড়িতে সূর্য সেন সেতু থেকে তোলা মহানন্দা নদীর দৃশ্য।
তথ্যসূত্র
- ↑ "আন্তঃসীমান্ত_নদী"। বাংলাপিডিয়া। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪।
- ↑ মোহাম্মদ রাজ্জাক, মানিক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী"। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি (প্রথম সংস্করণ)। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ১৫৩-১৫৪। আইএসবিএন 984-70120-0436-4
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)। - ↑ "মহানন্দা নদী"। banglapedia.org।