স্পেন জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬৬ নং লাইন: ৬৬ নং লাইন:
'''স্পেনের জাতীয় ফুটবল দল''' ({{lang-es|Selección de fútbol de España}} ''সেলেক্‌সিওন্‌ দে ফুত্‌বোল্‌ দে এস্‌পাঞা'') হচ্ছে [[ফিফা|আন্তর্জাতিক]] [[অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল|ফুটবলে]] [[স্পেন|স্পেনের]] প্রতিনিধি। দলটির নিয়ন্ত্রণ করে [[রাজকীয় স্পেনীয় ফুটবল ফেডারেশন]]। স্পেনের জাতীয় ফুটবল দলকে সাধারণত ''লা ফুরিয়া রোহা'' (La Furia Roja) অর্থাৎ "লাল শিখা" বা কেবল ''লা রোহা'' অর্থাৎ "লাল দল" নামে সম্বোধন করা হয়।<ref>http://goal.blogs.nytimes.com/2009/06/24/stopping-the-la-furia-roja-is-no-easy-task/</ref>
'''স্পেনের জাতীয় ফুটবল দল''' ({{lang-es|Selección de fútbol de España}} ''সেলেক্‌সিওন্‌ দে ফুত্‌বোল্‌ দে এস্‌পাঞা'') হচ্ছে [[ফিফা|আন্তর্জাতিক]] [[অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল|ফুটবলে]] [[স্পেন|স্পেনের]] প্রতিনিধি। দলটির নিয়ন্ত্রণ করে [[রাজকীয় স্পেনীয় ফুটবল ফেডারেশন]]। স্পেনের জাতীয় ফুটবল দলকে সাধারণত ''লা ফুরিয়া রোহা'' (La Furia Roja) অর্থাৎ "লাল শিখা" বা কেবল ''লা রোহা'' অর্থাৎ "লাল দল" নামে সম্বোধন করা হয়।<ref>http://goal.blogs.nytimes.com/2009/06/24/stopping-the-la-furia-roja-is-no-easy-task/</ref>


স্পেন বর্তমানে ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়ন। ২০০৮ সালে [[উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ|উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের]] ফাইনালে [[জার্মানি জাতীয় ফুটবল দল|জার্মানিকে]] পরাজিত করে তারা এই শিরোপা অর্জন করার গৌরব অর্জন করে। ২০১২ সালে ইতালিকে ৪-০ গোলে পরাজিত করে স্পেন একমাত্র দল হিসেবে টানা দুবার ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন হয়। এছাড়া স্পেন ১৯৬৪ সালে ইউরোপীয়ান নেশন্স কাপ জয় করে ও ১৯৮৪ সালে ফাইনাল পর্যন্ত উন্নীত হয়। এখন পর্যন্ত দলটি ১৪ বার [[ফিফা বিশ্বকাপ]] খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দলটির সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে [[২০১০ ফিফা বিশ্বকাপে|২০১০ সালে]] চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
স্পেন ২০০৮ সালে [[উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ|উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের]] ফাইনালে [[জার্মানি জাতীয় ফুটবল দল|জার্মানিকে]] পরাজিত করে। ২০১২ সালে ইতালিকে ৪-০ গোলে পরাজিত করে স্পেন একমাত্র দল হিসেবে টানা দুবার ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন হয়। এছাড়া স্পেন ১৯৬৪ সালে ইউরোপীয়ান নেশন্স কাপ জয় করে ও ১৯৮৪ সালে ফাইনাল পর্যন্ত উন্নীত হয়। এখন পর্যন্ত দলটি ১৪ বার [[ফিফা বিশ্বকাপ]] খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দলটির সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে [[২০১০ ফিফা বিশ্বকাপে|২০১০ সালে]] চ্যাম্পিয়ন হওয়া।


২০০৮ সালের জুলাই মাসে স্পেন ফিফা বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে প্রথম বারের মতো শীর্ষে উঠে। ৬ষ্ঠ দল হিসেবে এই স্থানে আসীন হয় তারা। ২০০৬ সালের নভেম্বর থেকে জুন ২০০৯ পর্যন্ত স্পেন টানা ৩৫টি আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড করে। এই রেকর্ডটি পূর্বে ছিলো একমাত্র [[ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দল|ব্রাজিলের]] দখলে। এই ৩৫টি ম্যাচ অপরাজিত থাকার সময় স্পেন টানা ১৫টি খেলায় জয়লাভ করে, এবং এটিও ছিলো একটি রেকর্ড।
২০০৮ সালের জুলাই মাসে স্পেন ফিফা বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে প্রথম বারের মতো শীর্ষে উঠে। ৬ষ্ঠ দল হিসেবে এই স্থানে আসীন হয় তারা। ২০০৬ সালের নভেম্বর থেকে জুন ২০০৯ পর্যন্ত স্পেন টানা ৩৫টি আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড করে। এই রেকর্ডটি পূর্বে ছিলো একমাত্র [[ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দল|ব্রাজিলের]] দখলে। এই ৩৫টি ম্যাচ অপরাজিত থাকার সময় স্পেন টানা ১৫টি খেলায় জয়লাভ করে, এবং এটিও ছিলো একটি রেকর্ড।

১২:৪৪, ৯ জুন ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

 স্পেন
দলের লোগো
ডাকনামLa Furia Roja
La Roja
অ্যাসোসিয়েশনরয়্যাল স্প্যানিশ
ফুটবল ফেডারেশন
কনফেডারেশনউয়েফা (ইউরোপ)
প্রধান কোচহুলেন লোপেতেগুইয়ের
অধিনায়কসার্জিও রামোস
সর্বাধিক ম্যাচইকার কাসিয়াস (১৬০)
শীর্ষ গোলদাতাডেভিড ভিয়া (৫৯)
মাঠসান্তিয়াগো বার্নাবু
ভিসেন্তা ক্যালডিরোন
মেসতাল্লা
ফিফা কোডESP
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান৮ (১৭ মে, ২০১৮)
সর্বোচ্চ(জুলাই ২০০৮ – জুন ২০০৯, অক্টোবর ২০০৯ - মার্চ ২০১০, জুলাই ২০১০ - জুলাই ২০১১, অক্টোবর ২০১১ - জুলাই ২০১৪)
সর্বনিম্ন২৫ (মার্চ ১৯৯৮)
এলো র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান৮ (১১ অক্টোবর ২০১৪)
সর্বোচ্চ(সেপ্টেম্বর ১৯২০ - মে ১৯২৪, সেপ্টেম্বর - ডিসেম্বর ১৯২৫, জুন ২০০২, জুন ২০০৮ - জুন ২০০৯, জুলাই ২০১০ - জুন ২০১৩, সেপ্টেম্বর ২০১৩)
সর্বনিম্ন২০ (জুন ১৯৬৯, জুন ১৯৮১, নভেম্বর ১৯৯১)
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 স্পেন ১–০ ডেনমার্ক 
(ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ২৮ আগস্ট, ১৯২০)
বৃহত্তম জয়
 স্পেন ১৩–০ বুলগেরিয়া 
(মাদ্রিদ, স্পেন; ২১ মে, ১৯৩৩)
বৃহত্তম পরাজয়
 ইতালি ৭–১ স্পেন 
(আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস; ৪ জুন, ১৯২৮)
 ইংল্যান্ড ৭–১ স্পেন 
(লন্ডন, ইংল্যান্ড; ৯ ডিসেম্বর, ১৯৩১)
বিশ্বকাপ
অংশগ্রহণ১৪ (১৯৩৪-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যচ্যাম্পিয়ন, ২০১০
ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ
অংশগ্রহণ৯ (১৯৬৪-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যচ্যাম্পিয়ন, ১৯৬৪, ২০০৮, ২০১২
কনফেডারেশন্স কাপ
অংশগ্রহণ২ (২০০৯-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যরানার্স আপ, ২০১৩
পদকের তথ্য
অলিম্পিক পদক রেকর্ড
পুরুষদের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
রৌপ্য পদক - দ্বিতীয় স্থান ১৯২০ অ্যান্টরেপ অলিম্পিক দল
স্বর্ণ পদক - প্রথম স্থান ১৯৯২ বার্সেলোনা অলিম্পিক দল[১]
রৌপ্য পদক - দ্বিতীয় স্থান ২০০০ সিডনি অলিম্পিক দল[১]

স্পেনের জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de España সেলেক্‌সিওন্‌ দে ফুত্‌বোল্‌ দে এস্‌পাঞা) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে স্পেনের প্রতিনিধি। দলটির নিয়ন্ত্রণ করে রাজকীয় স্পেনীয় ফুটবল ফেডারেশন। স্পেনের জাতীয় ফুটবল দলকে সাধারণত লা ফুরিয়া রোহা (La Furia Roja) অর্থাৎ "লাল শিখা" বা কেবল লা রোহা অর্থাৎ "লাল দল" নামে সম্বোধন করা হয়।[২]

স্পেন ২০০৮ সালে উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জার্মানিকে পরাজিত করে। ২০১২ সালে ইতালিকে ৪-০ গোলে পরাজিত করে স্পেন একমাত্র দল হিসেবে টানা দুবার ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন হয়। এছাড়া স্পেন ১৯৬৪ সালে ইউরোপীয়ান নেশন্স কাপ জয় করে ও ১৯৮৪ সালে ফাইনাল পর্যন্ত উন্নীত হয়। এখন পর্যন্ত দলটি ১৪ বার ফিফা বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দলটির সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ২০১০ সালে চ্যাম্পিয়ন হওয়া।

২০০৮ সালের জুলাই মাসে স্পেন ফিফা বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে প্রথম বারের মতো শীর্ষে উঠে। ৬ষ্ঠ দল হিসেবে এই স্থানে আসীন হয় তারা। ২০০৬ সালের নভেম্বর থেকে জুন ২০০৯ পর্যন্ত স্পেন টানা ৩৫টি আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড করে। এই রেকর্ডটি পূর্বে ছিলো একমাত্র ব্রাজিলের দখলে। এই ৩৫টি ম্যাচ অপরাজিত থাকার সময় স্পেন টানা ১৫টি খেলায় জয়লাভ করে, এবং এটিও ছিলো একটি রেকর্ড।

বিশ্বকাপ ফুটবল, ২০১০

১৫ জুলাই, ২০০৮ সালে ভিসেন্তে দেল বস্ক লুইস আরাগোনেজের স্থলাভিষিক্ত হয়ে[৩][৪] স্পেনের কোচের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তাঁর নেতৃত্বে স্পেন ২০১০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের বাছাই-পর্বে উয়েফা অঞ্চলের গ্রুপ-৫ থেকে সফলভাবে উত্তীর্ণ হয় এবং ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান দখল করে। এ পর্যায়ে তারা বসনিয়া ও হারজেগোভিনা, আর্মেনিয়া, সার্বিয়া - এ তিনটি দলের বিপক্ষে জয়লাভ করেছিল। তন্মধ্যে সার্বিয়া দলের বিপক্ষে অতিরিক্ত খেলোয়াড় হিসেবে বোজান ক্রিকের অভিষেক হয়েছিল। পরবর্তী পর্বে এস্তোনিয়াবেলজিয়ামকে হারিয়ে শতভাগ জয় নিয়ে ফিফা বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে ঠাঁয় পায় দলটি।

১৬ জুন বিশ্বকাপ ফুটবলে স্পেনের বিপক্ষে সুইজারল্যান্ড ১-০ গোলে জয় পায়।[৫] এরপর স্পেন গ্রুপ-এইচ থেকে পরের দুই খেলায় জয়ী হয়ে নক-আউটভিত্তিক ১৬ দলে পৌঁছে। পর্তুগালকে ১-০ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে প্যারাগুয়েকে ১-০ ব্যবধানে হারায়। ৭ জুলাইয়ের সেমি-ফাইনালে জার্মানিকে ১-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ফাইনাল নিশ্চিত করে।[৬] টোটাল ফুটবলের দেশ নেদারল্যান্ডকে চূড়ান্ত খেলার অতিরিক্ত সময়ে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা‎‎'র জয়সূচক গোলে ২০১০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের নতুন চ্যাম্পিয়ন হয়।[৭]

বর্তমান সদস্য

কোচ হুলেন লোপেতেগুইয়ের ২৩ মে, ২০১৮ তারিখে ২৩-সদস্যবিশিষ্ট দলের নাম ঘোষণা করেন।[৮]
ম্যাচ এবং গোলসংখ্যা: ৩ জুন ২০১৮ তে অনুষ্ঠিত   সুইজারল্যান্ড এর বিপক্ষের ম্যাচ পর্যন্ত।

0#0 অব. খেলোয়াড় জন্ম তারিখ (বয়স) ম্যাচ গোল ক্লাব
1গো ডেভিড ডি গিয়া (1990-11-07) ৭ নভেম্বর ১৯৯০ (বয়স ৩৩) ২৮ ইংল্যান্ড ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব
১৩ 1গো কেপা আরিজাবাগা (1994-10-03) ৩ অক্টোবর ১৯৯৪ (বয়স ২৯) স্পেন অ্যাটলেটিকো বিলবাও
২৩ 1গো পেপে রেইনা (1982-08-31) ৩১ আগস্ট ১৯৮২ (বয়স ৪১) ৩৬ ইতালি নাপোলি

2 দানি কারভাহাল (1992-01-11) ১১ জানুয়ারি ১৯৯২ (বয়স ৩২) ১৫ স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব
2 জেরার্ড পিকে (1987-02-02) ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ (বয়স ৩৭) ৯৭ স্পেন ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা
2 নাচো ফের্নান্দেজ (1990-01-18) ১৮ জানুয়ারি ১৯৯০ (বয়স ৩৪) ১৬ স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব
১২ 2 আলভারো অদ্রিওজোলা (1995-12-14) ১৪ ডিসেম্বর ১৯৯৫ (বয়স ২৮) স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব
১৪ 2 সেসার আজপিলিকুয়েতা (1989-08-28) ২৮ আগস্ট ১৯৮৯ (বয়স ৩৪) ২২ ইংল্যান্ড চেলসি ফুটবল ক্লাব
১৫ 2 সার্জিও রামোস (অধিনায়ক) (1986-03-30) ৩০ মার্চ ১৯৮৬ (বয়স ৩৭) ১৫১ ১৩ স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব
১৬ 2 নাচো মনরিয়াল (1986-02-26) ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬ (বয়স ৩৮) ২২ ইংল্যান্ড আসের্নাল
১৮ 2 জর্দি আলবা (1989-03-21) ২১ মার্চ ১৯৮৯ (বয়স ৩৫) ৬১ স্পেন ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা

3 সার্হিও বুস্কেৎস্ (1988-07-16) ১৬ জুলাই ১৯৮৮ (বয়স ৩৫) ১০২ স্পেন ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা
3 আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা (সহঃ অধিনায়ক) (1984-05-11) ১১ মে ১৯৮৪ (বয়স ৩৯) ১২৬ ১৪ জাপান ভিসেল কোবে
3 সাউল নিগুয়েজ (1994-11-21) ২১ নভেম্বর ১৯৯৪ (বয়স ২৯) ১০ স্পেন আতলেতিকো মাদ্রিদ
3 কোকে (1992-01-08) ৮ জানুয়ারি ১৯৯২ (বয়স ৩২) ৩৯ স্পেন আতলেতিকো মাদ্রিদ
১০ 3 থিয়াগো আলকান্তারা (1991-04-11) ১১ এপ্রিল ১৯৯১ (বয়স ৩২) ২৮ জার্মানি এফসি বায়ার্ন মিউনিখ
২০ 3 মার্কো অ্যাসেন্সিও (1996-01-21) ২১ জানুয়ারি ১৯৯৬ (বয়স ২৮) ১১ স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব
২১ 3 ডেভিড সিলভা (1986-01-08) ৮ জানুয়ারি ১৯৮৬ (বয়স ৩৮) ১২০ ৩৫ ইংল্যান্ড ম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব
২২ 3 ইস্কো (1992-04-21) ২১ এপ্রিল ১৯৯২ (বয়স ৩১) ২৭ ১০ স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব

4 রদ্রিগো মরেনো (1991-03-06) ৬ মার্চ ১৯৯১ (বয়স ৩৩) স্পেন ভ্যালেন্সিয়া সিএফ
১১ 4 লুকাস ভাসকেজ (1991-07-01) ১ জুলাই ১৯৯১ (বয়স ৩২) স্পেন রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব
১৭ 4 ইয়াগো আসপাস (1987-08-01) ১ আগস্ট ১৯৮৭ (বয়স ৩৬) স্পেন সেল্টা ভিগো
১৯ 4 দিয়াগো কস্তা (1988-10-07) ৭ অক্টোবর ১৯৮৮ (বয়স ৩৫) ১৯ স্পেন আতলেতিকো মাদ্রিদ

তথ্যসূত্র

  1. Since 1992, squads for Football at the Summer Olympics have been restricted to three players over the age of 23. The achievements of such teams are not usually included in the statistics of the international team.
  2. http://goal.blogs.nytimes.com/2009/06/24/stopping-the-la-furia-roja-is-no-easy-task/
  3. "Del Bosque gets Spain coach's job"BBC Sport। ১৭ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০০৯ 
  4. "Spain appoint Del Bosque"। Sky Sports। ১৭ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০০৯ 
  5. Sheringham, Sam (১৬ জুন ২০১০)। "Spain 0–1 Switzerland"BBC Sport। BBC। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১০ 
  6. "Puyol heads Spain into final"ESPNsoccernetESPN। ৭ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১০ 
  7. "Iniesta sinks Dutch with late strike"ESPNsoccernetESPN। ১১ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১০ 
  8. "চমক রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা স্পেনের"। Prothomalo.com। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ