স্পেন জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ সংশোধন |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ Aftabuzzaman স্পেনের জাতীয় ফুটবল দল পাতাটিকে স্পেন জাতীয় ফুটবল দল শিরোনামে পুনির্নির্দেশনার মাধ্যমে স্থানান্তর করেছেন: স্থানান্তর করার আগে আলোচনাসভায় আলাপ করুন |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৭:০৪, ৫ জুন ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দলের লোগো | |||
ডাকনাম | La Furia Roja La Roja | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | হুলেন লোপেতেগুইয়ের | ||
অধিনায়ক | সার্জিও রামোস | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ইকার কাসিয়াস (১৬০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ডেভিড ভিয়া (৫৯) | ||
মাঠ | সান্তিয়াগো বার্নাবু ভিসেন্তা ক্যালডিরোন মেসতাল্লা | ||
ফিফা কোড | ESP | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৮ (১৭ মে, ২০১৮) | ||
সর্বোচ্চ | ১ (জুলাই ২০০৮ – জুন ২০০৯, অক্টোবর ২০০৯ - মার্চ ২০১০, জুলাই ২০১০ - জুলাই ২০১১, অক্টোবর ২০১১ - জুলাই ২০১৪) | ||
সর্বনিম্ন | ২৫ (মার্চ ১৯৯৮) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৮ (১১ অক্টোবর ২০১৪) | ||
সর্বোচ্চ | ১ (সেপ্টেম্বর ১৯২০ - মে ১৯২৪, সেপ্টেম্বর - ডিসেম্বর ১৯২৫, জুন ২০০২, জুন ২০০৮ - জুন ২০০৯, জুলাই ২০১০ - জুন ২০১৩, সেপ্টেম্বর ২০১৩) | ||
সর্বনিম্ন | ২০ (জুন ১৯৬৯, জুন ১৯৮১, নভেম্বর ১৯৯১) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
স্পেন ১–০ ডেনমার্ক (ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ২৮ আগস্ট, ১৯২০) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
স্পেন ১৩–০ বুলগেরিয়া (মাদ্রিদ, স্পেন; ২১ মে, ১৯৩৩) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ইতালি ৭–১ স্পেন (আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস; ৪ জুন, ১৯২৮) ইংল্যান্ড ৭–১ স্পেন (লন্ডন, ইংল্যান্ড; ৯ ডিসেম্বর, ১৯৩১) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৪ (১৯৩৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন, ২০১০ | ||
ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৯ (১৯৬৪-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন, ১৯৬৪, ২০০৮, ২০১২ | ||
কনফেডারেশন্স কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ২ (২০০৯-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার্স আপ, ২০১৩ | ||
স্পেনের জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de España সেলেক্সিওন্ দে ফুত্বোল্ দে এস্পাঞা) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে স্পেনের প্রতিনিধি। দলটির নিয়ন্ত্রণ করে রাজকীয় স্পেনীয় ফুটবল ফেডারেশন। স্পেনের জাতীয় ফুটবল দলকে সাধারণত লা ফুরিয়া রোহা (La Furia Roja) অর্থাৎ "লাল শিখা" বা কেবল লা রোহা অর্থাৎ "লাল দল" নামে সম্বোধন করা হয়।[২]
স্পেন বর্তমানে ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়ন। ২০০৮ সালে উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জার্মানিকে পরাজিত করে তারা এই শিরোপা অর্জন করার গৌরব অর্জন করে। ২০১২ সালে ইতালিকে ৪-০ গোলে পরাজিত করে স্পেন একমাত্র দল হিসেবে টানা দুবার ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন হয়। এছাড়া স্পেন ১৯৬৪ সালে ইউরোপীয়ান নেশন্স কাপ জয় করে ও ১৯৮৪ সালে ফাইনাল পর্যন্ত উন্নীত হয়। এখন পর্যন্ত দলটি ১৪ বার ফিফা বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দলটির সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ২০১০ সালে চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
২০০৮ সালের জুলাই মাসে স্পেন ফিফা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে প্রথম বারের মতো শীর্ষে উঠে। ৬ষ্ঠ দল হিসেবে এই স্থানে আসীন হয় তারা। ২০০৬ সালের নভেম্বর থেকে জুন ২০০৯ পর্যন্ত স্পেন টানা ৩৫টি আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড করে। এই রেকর্ডটি পূর্বে ছিলো একমাত্র ব্রাজিলের দখলে। এই ৩৫টি ম্যাচ অপরাজিত থাকার সময় স্পেন টানা ১৫টি খেলায় জয়লাভ করে, এবং এটিও ছিলো একটি রেকর্ড।
বিশ্বকাপ ফুটবল, ২০১০
১৫ জুলাই, ২০০৮ সালে ভিসেন্তে দেল বস্ক লুইস আরাগোনেজের স্থলাভিষিক্ত হয়ে[৩][৪] স্পেনের কোচের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তাঁর নেতৃত্বে স্পেন ২০১০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের বাছাই-পর্বে উয়েফা অঞ্চলের গ্রুপ-৫ থেকে সফলভাবে উত্তীর্ণ হয় এবং ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থান দখল করে। এ পর্যায়ে তারা বসনিয়া ও হারজেগোভিনা, আর্মেনিয়া, সার্বিয়া - এ তিনটি দলের বিপক্ষে জয়লাভ করেছিল। তন্মধ্যে সার্বিয়া দলের বিপক্ষে অতিরিক্ত খেলোয়াড় হিসেবে বোজান ক্রিকের অভিষেক হয়েছিল। পরবর্তী পর্বে এস্তোনিয়া ও বেলজিয়ামকে হারিয়ে শতভাগ জয় নিয়ে ফিফা বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে ঠাঁয় পায় দলটি।
১৬ জুন বিশ্বকাপ ফুটবলে স্পেনের বিপক্ষে সুইজারল্যান্ড ১-০ গোলে জয় পায়।[৫] এরপর স্পেন গ্রুপ-এইচ থেকে পরের দুই খেলায় জয়ী হয়ে নক-আউটভিত্তিক ১৬ দলে পৌঁছে। পর্তুগালকে ১-০ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে প্যারাগুয়েকে ১-০ ব্যবধানে হারায়। ৭ জুলাইয়ের সেমি-ফাইনালে জার্মানিকে ১-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ফাইনাল নিশ্চিত করে।[৬] টোটাল ফুটবলের দেশ নেদারল্যান্ডকে চূড়ান্ত খেলার অতিরিক্ত সময়ে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা'র জয়সূচক গোলে ২০১০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের নতুন চ্যাম্পিয়ন হয়।[৭]
বর্তমান সদস্য
খেলার তারিখ: ২৭ মার্চ ২০১৮
প্রতিপক্ষ: উরুগুয়ে
প্রতিযোগিতা: প্রস্তুতি ম্যাচ
খেলা ও গোল সংখ্যা ২৭ মার্চ, ২০১৮ পর্যন্ত সঠিক
কোচ হুলেন লোপেতেগুইয়ের ২৩ মে, ২০১৮ তারিখে ২৩-সদস্যবিশিষ্ট দলের নাম ঘোষণা করেন।[৮]
# | অব. | খেলোয়াড় | জন্ম তারিখ (বয়স) | ম্যাচ | গোল | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | গো | পেপে রেইনা | ৩১ আগস্ট ১৯৮২ | ৩৬ | ০ | নাপোলী |
২ | গো | ডেভিড ডি গিয়া | ৭ নভেম্বর ১৯৯০ | ২৭ | ০ | ম্যানচেস্টার সিটি |
৩ | র | হেরার্দ পিকে | ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ | ৫১ | ৪ | বার্সেলোনা |
৪ | ম | জাভি মার্টিনেজ | ২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ | ৯ | ০ | বায়ার্ন মিউনিখ |
৫ | র | নাচো মনরিয়েল | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬ | ১১ | ০ | আর্সেনাল |
৬ | ম | আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা | ১১ মে ১৯৮৪ | ৮০ | ১১ | বার্সেলোনা |
৭ | আ | ডেভিড ভিয়া | ৩ ডিসেম্বর ১৯৮১ | ৮৮ | ৫৩ | বার্সেলোনা |
৮ | ম | জাভি হার্নান্দেজ | ২৫ জানুয়ারি ১৯৮০ | ১২০ | ১২ | বার্সেলোনা |
৯ | আ | ফের্নান্দো তোরেস | ২০ মার্চ ১৯৮৪ | ১০১ | ৩১ | চেলসি |
১০ | ম | সেস্ ফ্যাব্রিগাস | ৪ মে ১৯৮৭ | ৭৮ | ১২ | বার্সেলোনা |
১১ | ম | পেদ্রো রড্রিগুয়েজ | ২৮ জুলাই ১৯৮৭ | ২৬ | ১২ | বার্সেলোনা |
১২ | গো | ভিক্টর ভালদেস | ১৪ জানুয়ারি ১৯৮২ | ১৩ | ০ | বার্সেলোনা |
১৩ | ম | জুয়ান মাতা | ২৮ এপ্রিল ১৯৮৮ | ২৩ | ৬ | চেলসি |
১৪ | ম | শাবি আলোনসো | ২৫ নভেম্বর ১৯৮১ | ১০৭ | ১৫ | রিয়াল মাদ্রিদ |
১৫ | র | সার্গিও রামোস | ৩০ মার্চ ১৯৮৬ | ১০১ | ৯ | রিয়াল মাদ্রিদ |
১৬ | ম | সার্গিও বাস্কুয়েটস | ১৬ জুলাই ১৯৮৮ | ৫৪ | ০ | বার্সেলোনা |
১৭ | র | এলভারো আর্বেলোয়া | ১৭ জানুয়ারি ১৯৮৩ | ৪৭ | ০ | রিয়াল মাদ্রিদ |
১৮ | র | জর্দি এলবা | ২১ মার্চ ১৯৮৯ | ১৭ | ২ | বার্সেলোনা |
১৯ | র | সিজার আজপিলিকুয়েতা | ২৮ আগস্ট ১৯৮৯ | ১ | ০ | চেলসি |
২০ | ম | সান্তিয়াগো কাজোরলা | ১৩ ডিসেম্বর ১৯৮৪ | ৫২ | ৮ | আর্সেনাল |
২১ | ম | ডেভিড সিলভা | ৮ জানুয়ারি ১৯৮৬ | ৭০ | ১৮ | ম্যানচেস্টার সিটি |
২২ | ম | জিসাস নাভাস | ২১ নভেম্বর ১৯৮৫ | ২৩ | ২ | সেভিলা |
২৩ | গো | পেপে রেইনা | ৩১ আগস্ট ১৯৮২ | ২৬ | ০ | লিভারপুল |
২৪ | ম | জাভি গার্সিয়া | ৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ | ১ | ০ | ম্যানচেস্টার সিটি |
২৫ | ম | বেনাত | ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ | ৪ | ০ | বেটিস |
২৬ | আ | রবার্তো সোলদাদো | ২৭ মে ১৯৮৫ | ৭ | ৪ | ভ্যালেন্সিয়া |
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ Since 1992, squads for Football at the Summer Olympics have been restricted to three players over the age of 23. The achievements of such teams are not usually included in the statistics of the international team.
- ↑ http://goal.blogs.nytimes.com/2009/06/24/stopping-the-la-furia-roja-is-no-easy-task/
- ↑ "Del Bosque gets Spain coach's job"। BBC Sport। ১৭ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০০৯।
- ↑ "Spain appoint Del Bosque"। Sky Sports। ১৭ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০০৯।
- ↑ Sheringham, Sam (১৬ জুন ২০১০)। "Spain 0–1 Switzerland"। BBC Sport। BBC। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১০।
- ↑ "Puyol heads Spain into final"। ESPNsoccernet। ESPN। ৭ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১০।
- ↑ "Iniesta sinks Dutch with late strike"। ESPNsoccernet। ESPN। ১১ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১০।
- ↑ "চমক রেখেই বিশ্বকাপ দল ঘোষণা স্পেনের"। Prothomalo.com। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৮।