ইংরেজি ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ভূমিকা সম্প্রসারণ |
ভূমিকা সম্প্রসারণ |
||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
[[File:EN English Language Symbol ISO 639-1 IETF Language Tag Icon.svg|thumb|upright|EN ([[ISO 639]]-1)]] |
[[File:EN English Language Symbol ISO 639-1 IETF Language Tag Icon.svg|thumb|upright|EN ([[ISO 639]]-1)]] |
||
'''ইংরেজি''' বা '''ইংরাজি''' ({{lang|en|English}}) [[ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-পরিবার|ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের]] [[জার্মানীয় ভাষাসমূহ|জার্মানীয় শাখার]] পশ্চিম দলের একটি ভাষা। উৎসবিচারে ইংরেজি ভাষাটি [[ফ্রিজীয় ভাষা]], [[ |
'''ইংরেজি''' বা '''ইংরাজি''' ({{lang|en|English}}) [[ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-পরিবার|ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের]] [[জার্মানীয় ভাষাসমূহ|জার্মানীয় শাখার]] পশ্চিম দলের একটি ভাষা। উৎসবিচারে ইংরেজি ভাষাটির সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ভাষাটি হল [[ফ্রিজীয় ভাষা]]। এছাড়া এটির সাথে [[ওলন্দাজ ভাষা]], [[ফ্লেমিশ ভাষা]] (বেলজিয়ামে প্রচলিত ওলন্দাজ ভাষার উপভাষা) ও [[জার্মান ভাষা|নিম্ন জার্মান]] উপভাষাগুলির সম্পর্ক আছে। উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের [[গ্রেট ব্রিটেন]] দ্বীপের দক্ষিণাংশে অবস্থিত [[ইংল্যান্ড]] নামক দেশটিতে খ্রিস্টীয় ৫ম-৬ষ্ঠ শতকে ইংরেজি ভাষার জন্ম হয়। বর্তমানে এটি [[যুক্তরাজ্য]], [[আয়ারল্যান্ড]], [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]], [[কানাডা]], [[অস্ট্রেলিয়া]], [[নিউজিল্যান্ড]] এবং [[ক্যারিবীয় সাগর]] ও [[প্রশান্ত মহাসাগর|প্রশান্ত মহাসাগরে]] ছড়িয়ে থাকা অনেক দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধান ভাষা। ইংরেজি প্রায় ৩৮ কোটি মানুষের মুখের মাতৃভাষা। মাতৃভাষী বক্তাসংখ্যার বিচারে এর অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। |
||
এছাড়াও ইংরেজি [[এশিয়া]]র [[ভারত]], [[ফিলিপাইন]] ও [[সিঙ্গাপুর]] এবং [[আফ্রিকা]]র সাহারা-নিম্ন অঞ্চলের অনেক রাষ্ট্রের (বিশেষ করে [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]র) সরকারী ভাষা। ইংরেজি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অধীত দ্বিতীয় ভাষা। প্রায় ৩৮ কোটি লোক দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষায় কথা বলেন। সব মিলিয়ে মাতৃভাষী নন এরকম ৭৫ কোটি মানুষ বিদেশী ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষাতে কথা বলতে পারেন। |
এছাড়াও ইংরেজি [[এশিয়া]]র [[ভারত]], [[পাকিস্তান]], [[ফিলিপাইন]] ও [[সিঙ্গাপুর]] এবং [[আফ্রিকা]]র সাহারা-নিম্ন অঞ্চলের অনেক রাষ্ট্রের (বিশেষ করে [[নাইজেরিয়া]] ও [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]র) সরকারী ভাষা। ইংরেজি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অধীত দ্বিতীয় ভাষা। প্রায় ৩৮ কোটি লোক দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষায় কথা বলেন। সব মিলিয়ে মাতৃভাষী নন এরকম ৭৫ কোটি মানুষ বিদেশী ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষাতে কথা বলতে পারেন। আধুনিক ইলেকট্রনিক, টেলিযোগাযোগ ও কম্পিউটার প্রযুক্তি, বিশ্ববাণিজ্য ও কূটনীতির প্রধান ভাষা হিসেবে ইংরেজি গোটা বিশ্বের মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে আছে। ধারণা করা হয় বিশ্বের প্রায় এক-চতুর্থাংশ লোক অর্থাৎ প্রায় ২০০ কোটি লোক ন্যূনতম বা তার চেয়ে বেশি দক্ষতার ইংরেজি বলতে পারে। অনেকে তাই ইংরেজি ভাষাকে বর্তমান বিশ্বের [[লিঙ্গুয়া ফ্রাঙ্কা]] মনে করেন। |
||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
১৫:২৮, ৪ জুন ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইংরেজি | |
---|---|
ইংরাজি | |
English | |
অঞ্চল | (নিচে দেখুন) |
মাতৃভাষী | প্রায় ৩৮ কোটি (২০০১)[১] এল২: ≈ ২৫০ মিলিয়ন (২০০১)[১] থেকে ≈ ১.৮ বিলিয়ন (২০০৪)[২] |
রোমান লিপি | |
সরকারি অবস্থা | |
সরকারি ভাষা | ৫৪টি দেশসমূহ ও ২৭টি অ-সার্বভৌম সত্তা জাতিসংঘ ইউরোপীয় ইউনিয়ন কমনওয়েলথ অফ নেশনস সিওএ ন্যাটো এনএএফটিএ ওএএস ওআইসি পিআইএফ ইউকেইউএসএ |
ভাষা কোডসমূহ | |
আইএসও ৬৩৯-১ | en |
আইএসও ৬৩৯-২ | eng |
আইএসও ৬৩৯-৩ | eng |
লিঙ্গুয়াস্ফেরা | 52-ABA |
দেশসমূহ যেখানে ইংরেজি একটি প্রাতিষ্ঠানিক বা কার্যত সরকারি ভাষা, অথবা জাতীয় ভাষা, এবং জনসংখ্যার বেশিরভাগের অনর্গল কথিত
দেশসমূহ যেখানে এটি একটি সরকারি কিন্তু প্রধান ভাষা নয় |
ইংরেজি বা ইংরাজি (English) ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের জার্মানীয় শাখার পশ্চিম দলের একটি ভাষা। উৎসবিচারে ইংরেজি ভাষাটির সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ভাষাটি হল ফ্রিজীয় ভাষা। এছাড়া এটির সাথে ওলন্দাজ ভাষা, ফ্লেমিশ ভাষা (বেলজিয়ামে প্রচলিত ওলন্দাজ ভাষার উপভাষা) ও নিম্ন জার্মান উপভাষাগুলির সম্পর্ক আছে। উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের গ্রেট ব্রিটেন দ্বীপের দক্ষিণাংশে অবস্থিত ইংল্যান্ড নামক দেশটিতে খ্রিস্টীয় ৫ম-৬ষ্ঠ শতকে ইংরেজি ভাষার জন্ম হয়। বর্তমানে এটি যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং ক্যারিবীয় সাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরে ছড়িয়ে থাকা অনেক দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধান ভাষা। ইংরেজি প্রায় ৩৮ কোটি মানুষের মুখের মাতৃভাষা। মাতৃভাষী বক্তাসংখ্যার বিচারে এর অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়।
এছাড়াও ইংরেজি এশিয়ার ভারত, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও সিঙ্গাপুর এবং আফ্রিকার সাহারা-নিম্ন অঞ্চলের অনেক রাষ্ট্রের (বিশেষ করে নাইজেরিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার) সরকারী ভাষা। ইংরেজি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অধীত দ্বিতীয় ভাষা। প্রায় ৩৮ কোটি লোক দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষায় কথা বলেন। সব মিলিয়ে মাতৃভাষী নন এরকম ৭৫ কোটি মানুষ বিদেশী ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষাতে কথা বলতে পারেন। আধুনিক ইলেকট্রনিক, টেলিযোগাযোগ ও কম্পিউটার প্রযুক্তি, বিশ্ববাণিজ্য ও কূটনীতির প্রধান ভাষা হিসেবে ইংরেজি গোটা বিশ্বের মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে আছে। ধারণা করা হয় বিশ্বের প্রায় এক-চতুর্থাংশ লোক অর্থাৎ প্রায় ২০০ কোটি লোক ন্যূনতম বা তার চেয়ে বেশি দক্ষতার ইংরেজি বলতে পারে। অনেকে তাই ইংরেজি ভাষাকে বর্তমান বিশ্বের লিঙ্গুয়া ফ্রাঙ্কা মনে করেন।
ইতিহাস
জার্মানীয় গোত্র অ্যাংগল্স, স্যাক্সন ও জুটদের ভাষা থেকে ইংরেজি ভাষার উৎপত্তি। এই গোত্রগুলি ৪৫০ খ্রিস্টাব্দের দিকে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ ও পূর্ব উপকূলে পা রাখে এবং সেখানকার কেল্টীয় ভাষাভাষী আদিবাসীদের উত্তরে ও পশ্চিমে স্কটল্যান্ড, কর্নওয়াল, ওয়েল্স ও আয়ারল্যান্ডে হটিয়ে দেয়। এই হানাদার জার্মানীয় গোত্রগুলির মুখের ভাষাই প্রাচীন ইংরেজি ভাষার ভিত্তি গড়ে দিয়েছিল। ৬০০ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ জার্মানিতে প্রচলিত উচ্চ জার্মান উপভাষাগুলিতে দ্বিতীয় বারের মত ব্যঞ্জনধ্বনি সরণ ঘটে। কিন্তু উত্তর জার্মানিতে প্রচলিত নিম্ন জার্মান উপভাষাগুলিতে ও ওলন্দাজ ভাষায় দ্বিতীয়বারের মত ব্যঞ্জনধ্বনি সরণ ঘটেনি (এদের সাথেই ইংরেজির সবচেয়ে বেশি মিল দেখা যায়); এদের মত ইংরেজিতেও দ্বিতীয় ধ্বনি সরণ ঘটেনি। পরবর্তীতে ৮ম ও ৯ম শতকে নরওয়েজীয় ভাইকিং হানাদারদের প্রাচীন নর্স ভাষাও প্রাচীন ইংরেজিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।
১০৬৬ সালে উত্তর ফ্রান্সের নরমঁদি অঞ্চলে বসবাসকারী নর্মান জাতি ইংলিশ চ্যানেল নামক সমুদ্র প্রণালী পাড়ি দিয়ে ইংল্যান্ড আক্রমণ করে। নর্মানদের ইংল্যান্ড বিজয়ের পর প্রায় ৩০০ বছর ধরে ইংল্যান্ডের রাজারা ছিলেন নর্মান বংশোদ্ভূত এবং এসময় রাজকীয় ও প্রশাসনিক কাজকর্ম কেবল নর্মানদের কথ্য এক ধরনের প্রাচীন ফরাসি ভাষায় সম্পন্ন হত। এই যুগে বিপুল পরিমাণ ফরাসি শব্দ প্রাচীন ইংরেজি ভাষায় আত্মীকৃত হয়ে যায়, ইংরেজি ভাষার বেশির ভাগ বিভক্তি লুপ্ত হয় এবং ফলস্বরূপ মধ্য ইংরেজি ভাষার আবির্ভাব ঘটে। প্রাচীন ও মধ্য ইংরেজির সবচেয়ে বিখ্যাত সাহিত্যকর্মের মধ্যে আছে বেওউল্ফ এবং চসারের দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস।
১৫০০ সালের দিকে বৃহৎ স্বরধ্বনি সরণ সংঘটিত হয় এবং আধুনিক ইংরেজি ভাষার উদ্ভব ঘটে। শেক্সপিয়ারের রচনাসহ আধুনিক ইংরেজি সাহিত্যের পুরোটাই এই আধুনিক ইংরেজিতে লেখা। ভাষা-গবেষণার আকরগ্রন্থ এথ্নোলগ অনুসারে ইংরেজি ভাষার মাতৃভাষীর সংখ্যা প্রায় ৩৪ কোটি। মাতৃভাষীর সংখ্যা অনুযায়ী ইংরেজির স্থান ম্যান্ডারিন, হিন্দি ও স্পেনীয় ভাষার পরেই।
প্রথমে ইংল্যান্ড ও পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাবের কারণে বিশ্বের অন্য যেকোন ভাষার চেয়ে ইংরেজিই বেশি বিস্তার লাভ করেছে। ইংরেজি প্রায় ৫২টি দেশের জাতীয় বা সরকারী ভাষা। বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশই ইংরেজিভাষী। আধুনিক যোগাযোগে ও বিভিন্ন পেশায় ইংরেজির ব্যাপক ব্যবহারের কারণে এটি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অধীত দ্বিতীয় ভাষা। সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির নতুন নতুন আন্তর্জাতিক পরিভাষার অধিকাংশই ইংরেজি থেকে এসেছে।
ভৌগোলিক বণ্টন
ইংরেজি ভাষা প্রথম ভাষা বা মাতৃভাষা হিসেবে যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও অনেক ক্যারিবীয় দেশে স্বীকৃত। এছাড়া ভারত, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও অনেক আফ্রিকান দেশে ইংরেজি সরকারি ভাষা হিসেবে স্বীকৃত।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- গ্রন্থপঞ্জিতে নির্দেশিত গ্রন্থাবলি
- ↑ ক খ The Triumph of English, The Economist, 20 Dec. 2001
- ↑ "Lecture 7: World-Wide English"। EHistLing। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০০৭।
বহিঃসংযোগ
- ইংরেজি ভাষা
- ইংরেজি ভাষাসমূহ
- আমেরিকান সামোয়ার ভাষা
- অ্যান্টিগুয়া এবং বার্বুডার ভাষা
- অস্ট্রেলিয়ার ভাষা
- বাংলাদেশের ভাষা
- ব্রাজিলের ভাষা
- বারমুডার ভাষাসমূহ
- বতসোয়ানার ভাষা
- ক্যামেরুনের ভাষা
- কানাডার ভাষা
- ফিজির ভাষা
- ঘানার ভাষা
- গ্রেনাডার ভাষা
- গুয়ামের ভাষাসমূহ
- গায়ানার ভাষা
- হংকং এর ভাষাসমূহ
- ভারতের ভাষা
- আইসল্যান্ডের ভাষা
- জামাইকার ভাষা
- কেনিয়ার ভাষা
- কিরিবাসের ভাষা
- লেসোথোর ভাষা
- লাইবেরিয়ার ভাষা
- মালাউইর ভাষা
- মালয়েশিয়ার ভাষাসমূহ
- মাল্টার ভাষা
- মরিশাসের ভাষা
- নামিবিয়ার ভাষা
- নাউরুর ভাষা
- নিউজিল্যান্ডের ভাষা
- নাইজেরিয়ার ভাষা
- নিউই এর ভাষাসমূহ
- পাকিস্তানের ভাষা
- পালাউ এর ভাষাসমূহ
- পাপুয়া নিউ গিনির ভাষা
- রুয়ান্ডার ভাষা
- সেন্ট কিটস ও নেভিসের ভাষা
- সেন্ট লুসিয়ার ভাষা
- সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জের ভাষাসমূহ
- সামোয়ার ভাষাসমূহ
- সেশেলের ভাষাসমূহ
- সিয়েরা লিওনের ভাষা
- সিঙ্গাপুরের ভাষাসমূহ
- দক্ষিণ আফ্রিকার ভাষা
- দক্ষিণ সুদানের ভাষাসমূহ
- সুদানের ভাষা
- সোয়াজিল্যান্ডের ভাষা
- বাহামা দ্বীপপুঞ্জের ভাষাসমূহ
- ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জের ভাষাসমূহ
- কেইম্যান দ্বীপপুঞ্জের ভাষাসমূহ
- গাম্বিয়ার ভাষাসমূহ
- মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের ভাষাসমূহ
- ফিলিপাইনের ভাষা
- পিটকেয়ার্ন দ্বীপপুঞ্জের ভাষাসমূহ
- সলোমন দ্বীপপুঞ্জের ভাষা
- যুক্তরাজ্যের ভাষা
- মার্কিন ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জের ভাষাসমূহ
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাষা
- টোকেলাউ এর ভাষা
- ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর ভাষা
- উগান্ডার ভাষা
- ভানুয়াটুর ভাষা
- জাম্বিয়ার ভাষা
- জিম্বাবুয়ের ভাষা
- বিষয়-ক্রিয়া-বস্তুর ভাষাসমূহ