আমেরিসিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Shah Raihan (আলোচনা | অবদান) Expanded the introductory paragraph, added physical properties (both are still stubs). Added an external link. Other references are unverifiable. |
Shah Raihan (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৪৮ নং লাইন: | ৪৮ নং লাইন: | ||
== সাধারণ বৈশিষ্ট্য == |
== সাধারণ বৈশিষ্ট্য == |
||
অ্যামেরিসিয়াম একটি রুপালি রঙের নরম তেজস্ক্রিয় ধাতু, কিন্তু বাতাসের সংস্পরশে দ্রুত মলিন রঙ ধারণ করে। এর ঘনত্ব ১২ গ্রাম/সিসি। আর গলনাঙ্ক ১১৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও স্ফুটনাঙ্ক ২৬০৭ ডিগ্রি |
অ্যামেরিসিয়াম একটি রুপালি রঙের নরম তেজস্ক্রিয় ধাতু, কিন্তু বাতাসের সংস্পরশে দ্রুত মলিন রঙ ধারণ করে। এর ঘনত্ব ১২ গ্রাম/সিসি। আর গলনাঙ্ক ১১৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও স্ফুটনাঙ্ক ২৬০৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। |
||
। |
|||
== আইসোটোপ == |
== আইসোটোপ == |
০২:১৪, ১৭ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
নাম, প্রতীক, পারমাণবিক সংখ্যা | অ্যামেরিসিয়াম, Am, 95 | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
রাসায়নিক শ্রেণী | অ্যাক্টিনাইড | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
Group, Period, Block | n/a, 7, f | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
Appearance | রূপালি সাদা | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পারমাণবিক ভর | (243) g/mol | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ইলেক্ট্রন বিন্যাস | [Rn] 5f7 7s2 | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
প্রতি শক্তিস্তরে ইলেকট্রন সংখ্যা | 2, 8, 18, 32, 25, 8, 2 | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভৌত বৈশিষ্ট্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
দশা | কঠিন | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘনত্ব (সাধারণ তাপ ও চাপে) | 12 g/cm³ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
গলনাঙ্ক | 1449 K (1176 °C, 2149 °F) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
স্ফুটনাঙ্ক | 2880 K (2607 °C, 4725 °F) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
গলনের লীন তাপ | 14.39 kJ/mol | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
তাপধারণ ক্ষমতা | (২৫ °সে) 62.7 জুল/(মোল·কে) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পারমাণবিক বৈশিষ্ট্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
কেলাসীয় গঠন | hexagonal | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জারণ অবস্থা | 6, 5, 4, 3 (amphoteric oxide) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
তড়িৎ ঋণাত্মকতা | 1.3 (পাউলিং স্কেল) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
Ionization energies | 1st: 578 kJ/mol | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পারমাণবিক ব্যাসার্ধ | 175 pm | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
অন্যান্য বৈশিষ্ট্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
Magnetic ordering | no data | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
তাপ পরিবাহিতা | (300 K) 10 W/(m·K) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সি এ এস নিবন্ধন সংখ্যা | 7440-35-9 | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সমস্থানিক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||
References |
অ্যামেরিসিয়াম একটি কৃত্রিম মৌল, যার সংকেত Am এবং পারমাণবিক সংখ্যা ৯৫। এটি পর্যায় সারণির ৭ম শ্রেণি ও ৯ম পর্যায় এ অবস্থিত। পর্যায় সারণিতে ৬ষ্ঠ শ্রেণি ও ৯ম পর্যায়ে অবস্থিত মৌলের নাম ইউরোপিয়াম (ইউরোপের নামানুসারে), তাই মিল রক্ষা করতে আমেরিকার নামানুসারে এর নাম রাখা হয় অ্যামেরিসিয়াম। এটি এ্যাকটিনাইড শ্রেণীর একটি তেজস্ক্রিয় ধাতব মৌল। অ্যামেরিসিয়ামের একটি বড় অংশ ইউরেনিয়াম বা প্লুটোনিয়ামকে নিউট্রন কণিকা দ্বারা আঘাত করে তৈরি করা হয়। পারমাণবিক চুল্লিতে এক টন ব্যবহৃত জ্বালানি তে ১০০ গ্রাম অ্যামেরিসিয়াম থাকে। এটি ইউরেনিয়াম-পরবর্তী কৃত্রিম মৌলগুলির মধ্যে চতুর্থ আবিষ্কার।
আবিষ্কার
গ্লেন থিওডোর সিবোর্গ, রাল্ফ এ জেম্স , লিয়ন ও মর্গ্যান এবং আলবার্ট ঘিওর্সো - এই চারজন বিজ্ঞানী ১৯৪৪ সালে পারমাণবিক চুল্লীর সাহায্যে প্লুটোনিয়াম-২৩৯ নামক আইসোটোপটি থেকে প্রথম অ্যামেরিসিয়াম-২৪১ আইসোটোপটি তৈরি করেন। এর কয়েকমাস আগে কুরিয়াম (পারমাণবিক সংখ্যা-৯৬) তৈরি করা হয়। অর্থাৎ এটিকে চতুর্থ ইউরেনিয়ামোত্তর মৌল বলা যায়।
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
অ্যামেরিসিয়াম একটি রুপালি রঙের নরম তেজস্ক্রিয় ধাতু, কিন্তু বাতাসের সংস্পরশে দ্রুত মলিন রঙ ধারণ করে। এর ঘনত্ব ১২ গ্রাম/সিসি। আর গলনাঙ্ক ১১৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও স্ফুটনাঙ্ক ২৬০৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আইসোটোপ
যৌগসমূহ
ব্যবহার
শিল্পক্ষেত্রে এর বহুল ব্যবহার রয়েছে। অ্যামেরিসিয়াম থেকে প্রাপ্ত তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মির বিকিরণ কাজে লাগিয়ে বেশ কয়েকটি যন্ত্র কাজ করে। যেমন :
- ফ্লুইড-ডেনসিটি গজ (Fluid-Density Gauge)
- পুরুত্ব গজ (Thickness Gauge)
- বিমানের জ্বালানীর গজ (Aircraft Fuel Gauge)
- দূর নিয়ন্ত্রন যণ্ত্রপাতি (Remote sensing devices)
নিবন্ধের উৎস
- উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন প্রথম পত্র - প্রফেসর মো. মহির উদ্দিন, লায়লা মুসতারিন, ড. তানভীর মুসলিম, হাছিনা বেগম।
- উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন প্রথম পত্র - ড. সরোজ কান্তি সিংহ হাজারী, হারাধন নাগ।
- ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ (Encyclopedia Britannica)
গ্যালারি
-
মাইক্রোস্কোপের নিচে অ্যামেরিসিয়াম