টেরি ইগলটন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasanjamil71 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এ জন্ম যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:


তার মার্কসবাদ ও সাহিত্যতত্ত্ব (১৯৭৬) বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের কাছে পরিচিত।<ref>টেরি ইগলটন; ''মার্কস ও মুক্তি''; [[সংহতি]] [[ঢাকা]]; ফ্লাপ।</ref>
তার মার্কসবাদ ও সাহিত্যতত্ত্ব (১৯৭৬) বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের কাছে পরিচিত।<ref>টেরি ইগলটন; ''মার্কস ও মুক্তি''; [[সংহতি]] [[ঢাকা]]; ফ্লাপ।</ref>

[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪৩-এ জন্ম]]

১০:২৫, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জন্ম টেরি ইগলটনের জন্ম ১৯৪৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারী সেলফরডে, একটি শ্রমিক শ্রেণীর আইরিশ ক্যাথলিক পরিবারে। বাবা ফ্রান্সিস পল ইগলটন, মা রোজালিন।

পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার ১৯৬১ সালে ট্রিনিটি কলেজে আসার আগে তিনি সাফরডে একটি রোমান ক্যাথলিক গ্রামার স্কুলে পড়েন। এখান থেকে তিনি জিসাস কলেজ, কেমব্রিজে যান, ১৯৬৪ তে গ্রেজুয়াশন শেষ করে। কেমব্রিজে তিনি জুনিয়র গবেষণা ফেলো এবং ডক্টরাল স্টুডেন্ট হিসেবে ছিলেন।তিনি আঠার শতকের পর কনিষ্ঠতম ফেলো ছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি অক্সফোর্ডে পড়াতে যান। অক্সফোর্ডে তিনি একটি রেডিকেল গ্রুপ গড়ে তোলেন।[১] বর্তমানে তিনি ল্যানকেসটার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যর অধ্যাপক হিসাবে কাজ করছেন।

প্রকাশনা সাহিত্যতাত্ত্বিক, সমালোচক ও বুদ্ধিজীবী ইগলটন চল্লিশের অধিক বই লিখেছেন। পোস্টমডার্নিজমের অন্যতম পর্যালোচক হিসেবে বিশ্বব্যাপী তার খ্যাতি রয়েছে।[২] তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও জনপ্রিয় বই লিটারেরি থিউরিঃ এন ইন্ট্রোডাকশান (১৯৮৩) যা প্রায় সাড়ে সাতলাখ কপি বিক্রি হয়েছে। তার অন্যান্য বইয়ের মধ্যে দি ইডিওলজি অফ এসথেটিকস, দি ইলিউশন অব পোস্টমডার্নিজম।

তার মার্কসবাদ ও সাহিত্যতত্ত্ব (১৯৭৬) বাংলা ভাষাভাষী পাঠকদের কাছে পরিচিত।[৩]

  1. টেরি ইগলটন; মার্কস ও মুক্তি; সংহতি ঢাকা; ফ্লাপ।
  2. টেরি ইগলটন; মার্কস ও মুক্তি; সংহতি ঢাকা; ফ্লাপ।
  3. টেরি ইগলটন; মার্কস ও মুক্তি; সংহতি ঢাকা; ফ্লাপ।