বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বেলজিয়াম
	দলের লোগো
ডাকনাম	Rode Duivels; Diables Rouges; Rote Teufel ; (Red Devils)
অ্যাসোসিয়েশন	রয়্যাল বেলজিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (কেবিভিবি/ইউআরবিএসএফএ)
কনফেডারেশন	উয়েফা (ইউরোপ)
প্রধান কোচ	মার্ক উইলমটস
অধিনায়ক	ভিনসেন্ট কোম্পানি
সর্বাধিক ম্যাচ	জেন সিউলম্যানস (৯৬)
শীর্ষ গোলদাতা	বার্নার্ড ভুরুফ (৩০) ; পল ফন হিমস্ট (৩০)
মাঠ	কিং বৌদুইন স্টেডিয়াম
ফিফা কোড	BEL
প্রথম জার্সি	দ্বিতীয় জার্সি
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান	১২ 2
সর্বোচ্চ	৫ (অক্টোবর ২০১৩)
সর্বনিম্ন	৭১ (জুন ২০০৭)
এলো র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান	১৮ 0
সর্বোচ্চ	২ (সেপ্টেম্বর ১৯২০)
সর্বনিম্ন	৭৪ (সেপ্টেম্বর ২০০৯)
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
	বেলজিয়াম ৩-৩ ফ্রান্স ; (ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ১ মে ১৯০৪)
বৃহত্তম জয়
	বেলজিয়াম ৯-০ জাম্বিয়া ; (ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ৪ জুন ১৯৯৪) ; বেলজিয়াম ১০-১ সান মারিনো ; (ব্রাসেলস, বেলজিয়াম; ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০১)
বৃহত্তম পরাজয়
	ইংল্যান্ড অ্যামেচার্স ১১-২ বেলজিয়াম ; (লন্ডন, ইংল্যান্ড; ১৭ এপ্রিল ১৯০৯)
বিশ্বকাপ
অংশগ্রহণ	১২ (১৯৩০-এ প্রথম)
সেরা সাফল্য	চতুর্থ স্থান, ১৯৮৬
ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ
অংশগ্রহণ	৪ (১৯৭২-এ প্রথম)
সেরা সাফল্য	রানার্স-আপ, ১৯৮০
পদকের তথ্য
পুরুষদের ফুটবল

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

২৩:৪৯, ২৮ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল (ফরাসি: L'équipe belge de football; ওলন্দাজ: Het Belgisch voetbalelftal; জার্মান: Die Belgische Fußballnationalmannschaft) আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে ১৯০৪ সাল থেকে বেলজিয়ামের জাতীয় ফুটবল দলের প্রতিনিধিত্ব করছে। সমর্থকদের কাছে দলটি রেড ডেভিলস (ওলন্দাজ: Rode Duivels [ˈroːdə ˈdœy̯vəɫs]; ফরাসি: Diables Rouges; জার্মান: Rote Teufel) ডাকনামে পরিচিত। বেলজিয়াম ফুটবলে পরিচালনা পরিষদরূপে রয়্যাল বেলজিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক বেলজিয়াম দল পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। ব্রাসেলসে অবস্থিত কিং বৌদোইন স্টেডিয়াম দলের নিজস্ব স্টেডিয়াম ও অনুশীলনী মাঠ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শুরুতে সহকারী ম্যানেজারের দায়িত্বে নিয়োজিত মার্ক উইলমটস মে, ২০১২ সাল থেকে জাতীয় দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে রয়েছেন।^[১]^[৯]

ইতিহাস

১ মে, ১৯০৪ তারিখে অনুষ্ঠিত ইভেন্স কপি ট্রফি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বেলজিয়াম আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের প্রথম খেলায় অংশ নেয়। ঘটনাবহুল খেলায় ফ্রান্সের সাথে খেলাটি ৩-৩ গোলে ড্র হয়। এ খেলাটি উভয় দলের জন্য প্রথম ছিল। বেলজিয়ামের আক্কলে স্টেড ভিভিয়ের দ্য’ওই (গুজ পন্ড স্টেডিয়াম) মাঠে অনুষ্ঠিত খেলায় প্রায় দেড় হাজার দর্শকের সমাগম হয়েছিল। হাত উত্তোলনের মাধ্যমে এ ট্রফিটির প্রতীকি পুরস্কার প্রদান করা হয়।^[১০] বিশদিন পর বেলজিয়াম ও ফ্রান্স দল ফিফা প্রতিষ্ঠায় সাত জনকের অন্যতম হিসেবে অংশগ্রহণ করে।^[১১] ৩-৩ ড্রয়ের পূর্বে ফ্রান্সের সাথে বেলজিয়ামের নির্বাচিত খেলোয়াড়েরা চারটি খেলায় অংশ নিলেও দলে কয়েকজন ইংরেজ খেলোয়াড় থাকায় তা ফিফা কর্তৃক স্বীকৃত হয়নি।^[১২] ২৮ এপ্রিল, ১৯০১ তারিখে অনানুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত খেলোয়াড়দেরকে নিয়ে বেলজিয়াম দল নেদারল্যান্ডসকে ৮-০ গোলে পরাভূত করে।^[১৩] ঐসময় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, ১৯০৫ সাল থেকে বছরে দু’বার একে-অপরের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। অ্যান্টিয়ার্প ও রটেরড্যামে (পরবর্তীকালে আমস্টারডাম) একবার করে খেলা হয়েছিল। ৬ অথবা ৭টি প্রধান ক্লাব দলের প্রতিনিধি নেয়া গড়া কমিটির মাধ্যমে জাতীয় দলের খেলোয়াড় নির্ধারিত হতো। ১৯৩২ সাল পর্যন্ত অনানুষ্ঠানিকভাবে বেলজিয়ান-ডাচ কাপ ট্রফি প্রতিযোগিতার প্রচলন ছিল।

আনুষ্ঠানিকভাবে দল প্রতিষ্ঠার মাত্র দুই বছর পর পিঁয়েরে ওয়াকিয়ার্স নামীয় এক সাংবাদিক দলের ডাকনাম দ্য রেড ডেভিলস নামে আখ্যায়িত করেন। ১৯০৬ সালে ফ্রান্সের বিপক্ষে ৫-০ ও ৫-০ এবং নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৩-২ গোলে জয়ের ফলেই পিঁয়েরে এ নামকরণ করেছিলেন।^[১৪] দলের জার্সির মূল রঙ লাল রাখা হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯১৫ থেকে ১৯১৮ সময়কালের মধ্যে জাতীয় দলের কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়।

সাফল্যগাঁথা

আন্তর্জাতিক ফুটবলে বেলজিয়ামের প্রধান সফলতা হচ্ছে ধারাবাহিকভাবে ছয়বার ফিফা বিশ্বকাপের বাছাই-পর্বে উত্তীর্ণ হয়ে চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করা। ১৯৮২ থেকে ২০০২ সালের মধ্যে তারা এ সাফল্য পায়। তন্মধ্যে ১৯৮৬ সালের ফিফা বিশ্বকাপে সেরা সাফল্য হিসেবে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছিল। এছাড়াও একবার ১৯৮০ সালে ইউরোপীয় রানার্স-আপ হয়েছিল দলটি। স্বাগতিক দল হিসেবে ১৯২০ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বেলজিয়াম দল স্বর্ণপদক লাভ করে। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বিষয়ের মধ্যে রয়েছে পূর্বতন চার শিরোপাধারী দলের বিপক্ষে জয়লাভ করা। ১৯৫৪ নালে পশ্চিম জার্মানিকে ২-০, ১৯৬৩ সালে ব্রাজিলকে ৫-১, আর্জেন্টনাকে ১-০ এবং ফ্রান্সকে ২০০২ সালে পরাজিত করা।^[১৫]

তথ্যসূত্র

↑ ^ক ^খ D., M.; Lagae, Bart (১৫ মে ২০১২)। "Marc Wilmots voorlopig interim-bondscoach"। De Standaard (Dutch ভাষায়)।
↑ M., Jan (৬ জুন ২০১২)। "Marc Wilmots is nieuwe bondscoach tot 2014"। De Standaard (Dutch ভাষায়)।
↑ "Kompany blijft kapitein - Vermaelen ontgoocheld"। Gazet Van Antwerpen (Dutch ভাষায়)। ১০ নভেম্বর ২০১১।
↑ ^ক ^খ ^গ "Belgium – Record International Players"। RSSSF। ১৫ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৩।
↑ "FIFA/Coca-Cola World Ranking"। FIFA।
↑ "World Football Elo Ratings"।
↑ ^ক ^খ "World Football Elo Ratings: Belgium"। World Football Elo Ratings web site and Advanced Satellite Consulting। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৩।
↑ Van Uytvange, Koen (১১ জুলাই ২০১২)। "Vital Borkelmans wordt assistent-bondscoach"। Het Nieuwsblad (Dutch ভাষায়)।
↑ M., Jan (১৫ মে ২০১২)। "Leekens verlaat Rode Duivels voor Club Brugge"। De Standaard (Dutch ভাষায়)।
↑ "Belgium v France − a 109-year-old rivalry"। UEFA। ১৩ আগস্ট ২০১৩।
↑ "History of FIFA - Foundation"। FIFA.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪।
↑ Hubert, Christian (১৯৮০)। Les diables rouges (French ভাষায়)। Brussels: Arts & voyages। পৃষ্ঠা 13। আইএসবিএন 978-28-016-0046-7।
↑ Hubert, Christian (১৯৮০)। Les diables rouges (French ভাষায়)। Brussels: Arts & voyages। পৃষ্ঠা 12। আইএসবিএন 978-28-016-0046-7।
↑ Guldemont, Henry; Deps, Bob (১৯৯৫)। 100 ans de football en Belgique: 1895–1995, Union royale belge des sociétés de football association (French ভাষায়)। Brussels: Vif। পৃষ্ঠা 65। আইএসবিএন 90-5466-151-8।
↑ "Belgium - List of International Matches"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৩।

পাদটীকা

↑ Note that this match is not considered to be a full international by the English FA, and does not appear in the records of the England team

বহিঃসংযোগ

Royal Belgium Football Association
Footbel.be website – Belgian national team news website
Footbel.be/National team statistics page/
The Red Devils Archive
RSSSF archive of results 1904–
RSSSF archive of most capped players and highest goalscorers
RSSSF archive of coaches 1904–
IFFHS Archive:1904–1910

টেমপ্লেট:Belgium national football team টেমপ্লেট:Olympics Men's Football Winners টেমপ্লেট:Football in Belgium table cells

টেমপ্লেট:National sports teams of Belgium

স্বীকৃতি
পূর্বসূরী ১৯১২ যুক্তরাজ্য	অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ১৯২০ (প্রথম শিরোপা)	উত্তরসূরী ১৯২৪ উরুগুয়ে
পূর্বসূরী ১৯৯৮ জাপান	কিরিন কাপ চ্যাম্পিয়ন ১৯৯৯ (প্রথম শিরোপা, যৌথভাবে)	উত্তরসূরী ২০০০ স্লোভাকিয়া

[DS150512A-1] ক ^খ D., M.; Lagae, Bart (১৫ মে ২০১২)। "Marc Wilmots voorlopig interim-bondscoach"। De Standaard (Dutch ভাষায়)।

[DS060612-2] M., Jan (৬ জুন ২০১২)। "Marc Wilmots is nieuwe bondscoach tot 2014"। De Standaard (Dutch ভাষায়)।

[GVA101111-3] "Kompany blijft kapitein - Vermaelen ontgoocheld"। Gazet Van Antwerpen (Dutch ভাষায়)। ১০ নভেম্বর ২০১১।

[appearancesandgoals-4] ক ^খ ^গ "Belgium – Record International Players"। RSSSF। ১৫ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৩।

[FIFArank-5] "FIFA/Coca-Cola World Ranking"। FIFA।

[6] "World Football Elo Ratings"।

[Elo180813-7] ক ^খ "World Football Elo Ratings: Belgium"। World Football Elo Ratings web site and Advanced Satellite Consulting। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০১৩।

[HN110712-9] Van Uytvange, Koen (১১ জুলাই ২০১২)। "Vital Borkelmans wordt assistent-bondscoach"। Het Nieuwsblad (Dutch ভাষায়)।

[DS150512B-10] M., Jan (১৫ মে ২০১২)। "Leekens verlaat Rode Duivels voor Club Brugge"। De Standaard (Dutch ভাষায়)।

[UEFABelFra1904-11] "Belgium v France − a 109-year-old rivalry"। UEFA। ১৩ আগস্ট ২০১৩।

[12] "History of FIFA - Foundation"। FIFA.com। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪।

[HUB1980-13-13] Hubert, Christian (১৯৮০)। Les diables rouges (French ভাষায়)। Brussels: Arts & voyages। পৃষ্ঠা 13। আইএসবিএন 978-28-016-0046-7।

[HUB1980-14] Hubert, Christian (১৯৮০)। Les diables rouges (French ভাষায়)। Brussels: Arts & voyages। পৃষ্ঠা 12। আইএসবিএন 978-28-016-0046-7।

[15] Guldemont, Henry; Deps, Bob (১৯৯৫)। 100 ans de football en Belgique: 1895–1995, Union royale belge des sociétés de football association (French ভাষায়)। Brussels: Vif। পৃষ্ঠা 65। আইএসবিএন 90-5466-151-8।

[results-16] "Belgium - List of International Matches"। RSSSF। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৩।

[8] Note that this match is not considered to be a full international by the English FA, and does not appear in the records of the England team

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[note ১]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

[১৩]

[১৪]

[১৫]

@@ ২৭ নং লাইন: / ২৭ নং লাইন: @@
 | pattern_la2=_belg16a|pattern_b2=_belg16away|pattern_ra2=_belg16a|pattern_sh2=|pattern_so2=_belg16a
 | leftarm2=ade9fc|body2=ade9fc|rightarm2=ade9fc|shorts2=000000|socks2=ade9fc
-| First game         = {{Flagicon|BEL}} বেলজিয়াম [[Évence Coppée Trophy|৩-৩]] {{fb-rt|FRA}} <br> ([[ব্রাসেলস]], [[বেলজিয়াম]]; ১ মে ১৯০৪)
+| First game         = {{পতাকা আইকন|BEL}} বেলজিয়াম [[Évence Coppée Trophy|৩-৩]] {{fb-rt|FRA}} <br> ([[ব্রাসেলস]], [[বেলজিয়াম]]; ১ মে ১৯০৪)
-| Largest win        = {{Flagicon|BEL}} বেলজিয়াম ৯-০ {{fb-rt|ZAM}} <br>([[ব্রাসেলস]], [[বেলজিয়াম]]; ৪ জুন ১৯৯৪) <br> {{Flagicon|BEL}} বেলজিয়াম ১০-১ {{fb-rt|SMR}} <br> ([[ব্রাসেলস]], [[বেলজিয়াম]]; ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০১)
+| Largest win        = {{পতাকা আইকন|BEL}} বেলজিয়াম ৯-০ {{fb-rt|ZAM}} <br>([[ব্রাসেলস]], [[বেলজিয়াম]]; ৪ জুন ১৯৯৪) <br> {{পতাকা আইকন|BEL}} বেলজিয়াম ১০-১ {{fb-rt|SMR}} <br> ([[ব্রাসেলস]], [[বেলজিয়াম]]; ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০১)
-| Largest loss       = {{Flagicon|ENG}} [[England national amateur football team|ইংল্যান্ড অ্যামেচার্স]] ১১-২ বেলজিয়াম {{Flagicon|BEL}} <br> ([[লন্ডন]], [[ইংল্যান্ড]]; ১৭ এপ্রিল ১৯০৯){{#tag:ref|Note that this match is not considered to be a full international by the [[The Football Association|English FA]], and does not appear in the records of the [[England national football team|England team]]|group="note"}}
+| Largest loss       = {{পতাকা আইকন|ENG}} [[England national amateur football team|ইংল্যান্ড অ্যামেচার্স]] ১১-২ বেলজিয়াম {{পতাকা আইকন|BEL}} <br> ([[লন্ডন]], [[ইংল্যান্ড]]; ১৭ এপ্রিল ১৯০৯){{#tag:ref|Note that this match is not considered to be a full international by the [[The Football Association|English FA]], and does not appear in the records of the [[England national football team|England team]]|group="note"}}
 | World cup apps     = ১২
 | World cup first    = ১৯৩০
@@ ৫৮ নং লাইন: / ৫৮ নং লাইন: @@
 == বহিঃসংযোগ ==
-{{commons category|Belgium national football team|বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল}}
+{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Belgium national football team|বেলজিয়াম জাতীয় ফুটবল দল}}
 * [http://www.belgianfootball.be/en/homepage-b Royal Belgium Football Association]
 * [http://www.belgian-team.be/ Footbel.be website] –  Belgian national team news website

দে স আন্তর্জাতিক ফুটবল
ফিফা ফেডারেশন দল প্রতিযোগিতা বিশ্বকাপ অনূর্ধ্ব-২০ অনূর্ধ্ব-১৭ অলিম্পিক যুব অলিম্পিক ইউনিভার্সিয়াড বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং দ্য বেস্ট ফিফা ফুটবল পুরস্কার সময়রেখা
আফ্রিকা	ক্যাফ – আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স অনূর্ধ্ব-২৩ অনূর্ধ্ব-২০ অনূর্ধ্ব-১৭ আফ্রিকান নেশন্স চ্যাম্পিয়নশিপ আঞ্চলিক (সিইসিএএফএ, সিইএমএসি, সিওএসএএফএ, ডব্লিউএএফইউ) আন্তঃমহাদেশীয় (ইউএএফএ, এফএসি)
এশিয়া	এএফসি – এশিয়ান কাপ অনূর্ধ্ব-২৩ অনূর্ধ্ব-২০ অনূর্ধ্ব-১৭ অনূর্ধ্ব-১৪ আঞ্চলিক (আসিয়ান, ইএএফএফ, সাফ, সিএএফএ, ডব্লিউএএফএফ) আন্তঃআঞ্চলিক (এএফএফ–ইএএফএফ) আন্তঃমহাদেশীয় (ইউএএফএ, এফএসি)
ইউরোপ	উয়েফা – ইউরো অনূর্ধ্ব-২১ অনূর্ধ্ব-১৯ অনূর্ধ্ব-১৭ নেশনস লীগ
উত্তর আমেরিকা, মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবীয়	কনকাকাফ – গোল্ড কাপ অনূর্ধ্ব-২০ অনূর্ধ্ব-১৭ অনূর্ধ্ব-১৫ নেশনস লীগ
ওশেনিয়া	ওএফসি – নেশন্স কাপ অনূর্ধ্ব-১৯ অনূর্ধ্ব-১৬
দক্ষিণ আমেরিকা	কনমেবল – কোপা আমেরিকা অনূর্ধ্ব-২০ অনূর্ধ্ব-১৭ অনূর্ধ্ব-১৫
ফিফা-বহির্ভূত	কনিফা – কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপ কনিফা ইউরোপীয় ফুটবল কাপ আইআইজিএ – দ্বীপ গেমস নতুন ফেডারেশনের দক্ষিণ আমেরিকান বোর্ড (সিএসএএনএফ) ওয়ার্ল্ড ইউনিটি ফুটবল এলায়েন্স (ডব্লিউইউএফএ)
অন্যান্য	আফ্রিকান গেমস এশিয়ান গেমস মধ্য আমেরিকা মধ্য আমেরিকা ও ক্যারিবীয় পূর্ব এশীয় গেমস ফ্রঁকোফনি গেমস ভারতীয় মহাসাগর দ্বীপপুঞ্জ ইসলামিক সলিডারিটি গেমস লুসফোনি গেমস ভূমধ্যসাগরীয় গেমস প্যান আমেরিকান গেমস প্যান আরব গেমস প্রশান্ত মহাসাগরীয় গেমস দক্ষিণ এশীয় গেমস দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় গেমস পশ্চিম এশীয় গেমস
আরও দেখুন ভূগোল কোড শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড়/ক্লাব নারী ফুটবল

দে স ইউরোপের জাতীয় ফুটবল দল (উয়েফা)
সক্রিয়	আলবেনিয়া অ্যান্ডোরা আর্মেনিয়া অস্ট্রিয়া আজারবাইজান বেলারুশ বেলজিয়াম বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা বুলগেরিয়া ক্রোয়েশিয়া সাইপ্রাস চেক প্রজাতন্ত্র ডেনমার্ক ইংল্যান্ড এস্তোনিয়া ফারো দ্বীপপুঞ্জ ফিনল্যান্ড ফ্রান্স জর্জিয়া জার্মানি জিব্রাল্টার গ্রিস হাঙ্গেরি আইসল্যান্ড ইসরায়েল ইতালি কাজাখস্তান লাতভিয়া লিচটেনস্টেন লিথুয়ানিয়া লুক্সেমবার্গ মেসিডোনিয়া মাল্টা মলদোভা মন্টেনিগ্রো নেদারল্যান্ডস উত্তর আয়ারল্যান্ড নরওয়ে পোল্যান্ড পর্তুগাল আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্র রোমানিয়া রাশিয়া স্যান ম্যারিনো স্কটল্যান্ড সার্বিয়া স্লোভাকিয়া স্লোভেনিয়া স্পেন সুইডেন সুইজারল্যান্ড তুরস্ক ইউক্রেন ওয়েলস
বিলুপ্ত	চেকোস্লোভাকিয়া পূর্ব জার্মানি আয়ারল্যান্ড (১৮৮২-১৯৫০) সারল্যান্ড সোভিয়েত ইউনিয়ন (সিআইএস) যুগোস্লাভিয়া