বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Anik Sarker (আলোচনা | অবদান)
→‎অনুষদ: উইকিসংযোগ
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বাংলাদেশী বিদ্যালয়, ইংরেজি নামের প্রয়োজন নেই। সমস্যা? জানান
৫৯ নং লাইন: ৫৯ নং লাইন:
}}
}}


'''বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট''' ({{lang-en|Barisal Polytechnic Institute}}) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অন্যতম পুরাতন ও বৃহত্তম সরকারি বহুমুখী কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি [[বরিশাল]] শহরের আলেকান্দা - পলিটেকনিক রোডে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ প্রতিষ্ঠানটি [[বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড|বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের]] অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পরিচালনা করে থাকে।
'''বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অন্যতম পুরাতন ও বৃহত্তম সরকারি বহুমুখী কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি [[বরিশাল]] শহরের আলেকান্দা - পলিটেকনিক রোডে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ প্রতিষ্ঠানটি [[বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড|বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের]] অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পরিচালনা করে থাকে।


== ইতিহাস==
== ইতিহাস==
বাংলাদেশে প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সরকার ৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্যতম। <ref name="shikkha"/> অন্য চারটি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সিলেট, রংপুর, বগুড়া ও পাবনায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন [[তড়িৎ প্রকৌশল]], [[পুরকৌশল]] ও [[শক্তি প্রকৌশল]] - এ তিনটি প্রযুক্তি অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৪টি প্রযুক্তি অনুষদ চালু করে। এগুলো যথাক্রমে [[কম্পিউটার প্রকৌশল]], [[ইলেকট্রনিক্স]], [[যন্ত্র প্রকৌশল |মেকানিক্যাল]] এবং ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল।
বাংলাদেশে প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সরকার ৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্যতম। <ref name="shikkha"/> অন্য চারটি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সিলেট, রংপুর, বগুড়া ও পাবনায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন [[তড়িৎ প্রকৌশল]], [[পুরকৌশল]] ও [[শক্তি প্রকৌশল]] - এ তিনটি প্রযুক্তি অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৪টি প্রযুক্তি অনুষদ চালু করে। এগুলো যথাক্রমে [[কম্পিউটার প্রকৌশল]], [[ইলেকট্রনিক্স]], [[যন্ত্র প্রকৌশল|মেকানিক্যাল]] এবং ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল।
[[File:Polytechnic Brisal (2).jpg|thumb|বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একাডেমিক ভবন ও পুকুর]]
[[File:Polytechnic Brisal (2).jpg|thumb|বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একাডেমিক ভবন ও পুকুর]]



২০:১১, ৭ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
চিত্র:Barisal Polytechnic Institute.png
নীতিবাক্য
প্রযুক্তির জন্য এসো প্রবৃদ্ধির জন্য বেড়িয়ে যাও
ধরনসরকারি
স্থাপিত১৯৬২ (1962)
অধ্যক্ষড. প্রকৌশলী মো: নুরুল ইসলাম[১]
শিক্ষার্থী২৬০০[১]
অবস্থান
আলেকান্দা
, ,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে
সংক্ষিপ্ত নামBPI
ওয়েবসাইটwww.bpi.edu.bd
মানচিত্র

বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের অন্যতম পুরাতন ও বৃহত্তম সরকারি বহুমুখী কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি বরিশাল শহরের আলেকান্দা - পলিটেকনিক রোডে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স পরিচালনা করে থাকে।

ইতিহাস

বাংলাদেশে প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার প্রত্যয়ে ১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তান সরকার ৫টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অন্যতম। [১] অন্য চারটি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সিলেট, রংপুর, বগুড়া ও পাবনায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন তড়িৎ প্রকৌশল, পুরকৌশলশক্তি প্রকৌশল - এ তিনটি প্রযুক্তি অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে আরও ৪টি প্রযুক্তি অনুষদ চালু করে। এগুলো যথাক্রমে কম্পিউটার প্রকৌশল, ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল এবং ইলেক্ট্রোমেডিকেল প্রকৌশল।

বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একাডেমিক ভবন ও পুকুর

অবকাঠামো

বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গন ও মাঠ

শিক্ষা কার্যক্রম

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে বর্তমানে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু রয়েছে। কারিগরি শিক্ষার পাশাপাশি প্রত্যেক প্রযুক্তির ছাত্র-ছাত্রীদের আবশ্যিকভাবে পাঠ্য বাংলা, ইংরেজি, গণিত, পদার্থ, রসায়ন, ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান, শারীরিক শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে পাঠদানের জন্য একটি অকারিগরি শিক্ষা বিভাগ রয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের সকালে ও দুপুরে দুই শিফটে পাঠদান করা হয়।

অনুষদ

ছাত্রাবাস

দুটি ছাএাবাস এবং একটি ছাএীনিবাস আছে।

তথ্যসূত্র

  1. "কারিগরি শিক্ষাকে আরো জনপ্রিয় ও বিকশিত করতে হবে - প্রকৌশলী মীর মো: মোশাররফ হোসেন"। সাপ্তাহিক শিক্ষা বিচিত্রা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ