হলদিয়া বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৭ নং লাইন: ২৭ নং লাইন:


==অবস্থান==
==অবস্থান==
হলদিয়া বন্দর সমুদ্র সমতল থেকে ৮ মিটার উচ্চতায় এবং ২১.২০ উত্তর ও ৮৮.০০ পূর্বে অবস্থিত। এই বন্দর পূর্ব মেদিনীপুরে অবস্থিত।
হলদিয়া বন্দর সমুদ্র সমতল থেকে ৮ মিটার উচ্চতায় এবং ২১.২০ উত্তর ও ৮৮.০০ পূর্বে অবস্থিত। এই বন্দর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার [[তমলুক মহকুমা]]য় অবস্থিত।বন্দরটি [[হুগলি নদী]] ও [[হলদি নদী]]র মিলন স্থানে হুগলি হুগলি নদীর পশ্চিম উপকূলে গড়ে উঠেছে।বন্দরটি [[কলকাতা]] মহানগর থেকে নদী বা জলপথে ৯০ কিলোমিটার দূরে এবং [[বঙ্গোপসাগর]] থেকে নদী পথে ৪০ কিলোমিটার অভ্যান্তরে অবস্থিত।
==পশ্চাৎভূমি==

==ইতিহাস==
==ইতিহাস==
==পরিকাঠামো==
==পরিকাঠামো==

১৮:৪৮, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হলদিয়া বন্দর
পাখির চোখে হলদিয়া বন্দর
অবস্থান
দেশ ভারত
অবস্থানহলদিয়া,পশ্চিমবঙ্গ
স্থানাঙ্ক২১°১২′ উত্তর ৮৮°০০′ পূর্ব / ২১.২০° উত্তর ৮৮.০০° পূর্ব / 21.20; 88.00
বিস্তারিত
চালু১৯৬৭
পরিচালনা করেকলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ
মালিকজাহাজ মন্ত্রক ,ভারত সরকার
পোতাশ্রয়ের ধরনকৃত্রিম নদী বন্দর
উপলব্ধ নোঙরের স্থান১২
জেটি
জেনারেল ম্যানেজারঅমল দত্ত
প্রতাশ্রয়ের গভীরতা৮ মিটার (২৬ ফু)
পরিসংখ্যান
বার্ষিক কার্গো টন৩৪ মিলিওন টন (২০১৫-২০১৬)
বার্ষিক কন্টেইনারের আয়তন১ লক্ষ TEUs

হলদিয়া বন্দর বা হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স গড়ে উঠেছে হলদি নদী ও হুগলি নদীর মিলন স্থলে। এই বন্দরটি তৈরি করা হয়েছে কলকাতা বন্দর এর সহযোগি বন্দর হিসাবে। তাই একে বন্দর না বলে ডক কমপ্লেক্স বলা হয়।[১] হলদিয়া বন্দর বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের একক বৃহত্তম বন্দর। কলকাতা বন্দরের সহযোগে হলদিয়া বন্দর হল ভারতের পাঞ্চম বৃহত্তম পণ্যবাহী বন্দর এবং তৃতীয় বৃহত্তম (২০১৫-২০১৬) কন্টেইনার বন্দর।বন্দরটির পণ্য খালাসের ক্ষমতা বছরে ৪৬ মিলিয়ন টন।

অবস্থান

হলদিয়া বন্দর সমুদ্র সমতল থেকে ৮ মিটার উচ্চতায় এবং ২১.২০ উত্তর ও ৮৮.০০ পূর্বে অবস্থিত। এই বন্দর পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক মহকুমায় অবস্থিত।বন্দরটি হুগলি নদীহলদি নদীর মিলন স্থানে হুগলি হুগলি নদীর পশ্চিম উপকূলে গড়ে উঠেছে।বন্দরটি কলকাতা মহানগর থেকে নদী বা জলপথে ৯০ কিলোমিটার দূরে এবং বঙ্গোপসাগর থেকে নদী পথে ৪০ কিলোমিটার অভ্যান্তরে অবস্থিত।

পশ্চাৎভূমি

ইতিহাস

পরিকাঠামো

বন্দরটিতে ১২ টি বার্থ ও হুগলি নদীতে ৩ টি তেল জেটি ও ৩ টি বার্জ জেটি রয়েছে।

আমদানি রপ্তানি

বন্দরটির প্রধান আমদানি দ্রব্য হল পেট্রোলিয়াম, রাসায়নিক দ্রব্য,যন্ত্রাংশ। রপ্তানি দ্রব্য হল-কয়লা, আকরিক লোহা, ইস্পাত প্রভৃতি। ২০১৪-২০১৫ সালে বন্দরটি ৩৩ মিলিওযন টন পণ্য পরিবহন করেছে।

সম্প্রসারন

সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে হলদিয়া বন্দরে ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ হতে চলেছে। বন্দরের নতুন করে পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্যই পিপিপি মডেলে চারটি বার্জ জেটি তৈরি করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের বার্জ জেটিগুলি বেশ বড় মাপের তৈরি করা হবে। এই জেটিগুলির মাধ্যমে বাল্ক জাতীয় এবং লিকুইড জাতীয় কার্গো পরিবহণ করা যাবে।

হলদিয়া বন্দরের লকগেটের ওপর চাপ কমাতেই এই উদ্যোগ। বন্দরের লকগেট দুর্বল হয়ে পড়ায় এবং নাব্যতা সমস্যার জন্য বার্জ জেটি তৈরি হচ্ছে। আউটার টার্মিনাল-১ ও আউটার টার্মিনাল-২ তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বার্জ জেটি আর ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে স্বয়ংক্রিয় ফ্লোটিং ক্রেন তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার পর দক্ষিণ ভারতের বোথরা শিপিং এজেন্সি বরাত পেয়েছে।

হলদি নদী ও হুগলী নদীর পাড় বরাবর নতুন চারটি বার্জ জেটি তৈরিতে উদ্যোগী হয়েছে। এগুলিকেই বলা হচ্ছে আউটার টার্মিনাল। ৪১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সবচেয়ে বড় আউটার টার্মিনাল তৈরি হতে চলেছে। এই টার্মিনালটি তৈরি হবে হলদিয়া ভবনের ঠিক বিপরীতে। পাশাপাশি শালুকখালিতে ১৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে লিকুইড কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ের বার্জ তৈরি হচ্ছে। ৪১৩ কোটি টাকার আউটার টার্মিনালের কাজ পেতে টেন্ডারে যোগ দিয়েছে দু’টি গোষ্ঠী।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "অচলাবস্থা কাটার মুখে হলদিয়া বন্দর, শুরু পণ্য খালাস"। সংগ্রহের তারিখ ২৪-০৯-২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)