প্রেমাঙ্কুর আতর্থী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
অ আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ |
||
৩৮ নং লাইন: | ৩৮ নং লাইন: | ||
প্রেমাঙ্কুরের সাহিত্যিক অবদান রম্যরস, ঘটনাবৈচিত্র্য ও রোমাঞ্চ দ্বারা ঐশ্বর্যমণ্ডিত। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনা হলো: ''আনারকলি'' (১৯২৫), ''বাজিকর'' (১৯২৯), ''চাষার মেয়ে'' (১৯২৪), ''তখত তাউস, মহাস্থবির জাতক'' (৩ খণ্ড, ১৯৪৪-৫৪) ইত্যাদি। |
প্রেমাঙ্কুরের সাহিত্যিক অবদান রম্যরস, ঘটনাবৈচিত্র্য ও রোমাঞ্চ দ্বারা ঐশ্বর্যমণ্ডিত। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনা হলো: ''আনারকলি'' (১৯২৫), ''বাজিকর'' (১৯২৯), ''চাষার মেয়ে'' (১৯২৪), ''তখত তাউস, মহাস্থবির জাতক'' (৩ খণ্ড, ১৯৪৪-৫৪) ইত্যাদি। |
||
১৯৬৪ সালের ১৩ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয়।<ref>সংসদ বাঙ্গালি চরিতাভিধান-চতুর্থ সংস্করণ-প্রথম খন্ড-অঞ্জলি বসু |
১৯৬৪ সালের ১৩ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয়।<ref>সংসদ বাঙ্গালি চরিতাভিধান-চতুর্থ সংস্করণ-প্রথম খন্ড-অঞ্জলি বসু {{আইএসবিএন|81-85626-65-0}}</ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
২২:৩০, ৭ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রেমাঙ্কুর আতর্থী | |
---|---|
জন্ম | ১ জানুয়ারি, ১৮৯০ |
মৃত্যু | ১৩ অক্টোবর, ১৯৬৪ |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
নাগরিকত্ব | ভারত |
পরিচিতির কারণ | কথাশিল্পী, সাংবাদিক, চলচ্চিত্র নির্মাতা |
প্রেমাঙ্কুর আতর্থী (জন্ম: ১ জানুয়ারি,১৮৯০ - মৃত্যু: ১৩ অক্টোবর,১৯৬৪) ছিলেন কথাশিল্পী, সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা।[১] ১৮৯০ সালের ১ জানুয়ারি ফরিদপুরে তাঁর জন্ম। পিতা মহেশচন্দ্র আতর্থী ছিলেন ব্রাহ্মসমাজের একজন প্রচারক ও লেখক। শৈশবকাল থেকেই প্রেমাঙ্কুর কলকাতায় বসবাস করেন। সেখানে ব্রাহ্ম বিদ্যালয়ে তাঁর প্রথম অধ্যয়ন শুরু হয়। পরে একে একে ডাফ স্কুল, কেশব একাডেমী, সিটি স্কুল এবং ব্রাহ্ম বয়েজ বোর্ডিং অ্যান্ড ডে স্কুলে তিনি পড়াশুনা করেন। কিন্তু কোথাও স্থায়িভাবে অধ্যয়ন করা তাঁর পক্ষে সম্ভব হয় নি। তবে প্রাতিষ্ঠানিক উচ্চশিক্ষা লাভ করা সম্ভব না হলেও নিজ চেষ্টায় তিনি দেশ-বিদেশের সাহিত্য ও অন্যান্য বিষয়ে গভীর পাণ্ডিত্য অর্জন করেন।
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
প্রেমাঙ্কুর ছিলেন বাল্যকাল থেকেই কল্পনাপ্রবণ ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়। তাই শিক্ষালাভে ব্যর্থ হয়ে তিনি পালিয়ে বোম্বাই যান এবং ওস্তাদ করমতুল্লার নিকট সেতারবাদন শেখেন। কিছুকাল পরে কলকাতায় ফিরে তিনি চৌরঙ্গীর একটি ক্রীড়া সামগ্রীর দোকানে চাকরি করেন। সেখানে কিছুদিন কাজ করার পর তিনি সংবাদপত্রের সঙ্গে যুক্ত হন এবং বৈকালী, যাদুঘর, হিন্দুস্তান, ভারতবর্ষ , সংকল্প, নাচঘর ও ভারতী পত্রিকায় কাজ করেন। আকাশবাণীর বাংলা মুখপত্র বেতারজগৎ-এর তিনিই ছিলেন প্রথম সম্পাদক।
কর্মজীবন
প্রেমাঙ্কুর পুনর্জন্ম নামে একটি বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন। পরে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালনাও করেন। প্রথমে লাহোরের একটি চলচ্চিত্র প্রতিষ্ঠানে এবং পরে কলকাতার নিউ থিয়েটার্স লিমিটেডে তিনি চিত্র পরিচালনা করেন। তাঁর পরিচালিত ছবিগুলির মধ্যে রয়েছে দেনা পাওনা, কপালকুণ্ডলা, দিকশূল, ভারত কী বেটী, সুধার প্রেম, ইহুদী কী লড়কী । এগুলির মধ্যে দেনা পাওনা প্রথম সবাক বাংলা চলচ্চিত্র।
প্রেমাঙ্কুরের সাহিত্যিক অবদান রম্যরস, ঘটনাবৈচিত্র্য ও রোমাঞ্চ দ্বারা ঐশ্বর্যমণ্ডিত। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনা হলো: আনারকলি (১৯২৫), বাজিকর (১৯২৯), চাষার মেয়ে (১৯২৪), তখত তাউস, মহাস্থবির জাতক (৩ খণ্ড, ১৯৪৪-৫৪) ইত্যাদি।
১৯৬৪ সালের ১৩ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয়।[২]
তথ্যসূত্র
- ↑ Encyclopedia of Indian film article on Atorthy "Encyclopedia of Indian film article on Atorthy"
|url=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ সংসদ বাঙ্গালি চরিতাভিধান-চতুর্থ সংস্করণ-প্রথম খন্ড-অঞ্জলি বসু আইএসবিএন ৮১-৮৫৬২৬-৬৫-০
বহিঃসংযোগ
বাংলাপিডিয়ায় প্রেমাঙ্কুর আতর্থী
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |