জগৎ (জীববিদ্যা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Ripan Mondal (আলোচনা | অবদান) বিষয়বস্তু বাদ দিয়েছি। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Ripan Mondal (আলোচনা | অবদান) নতুন তথ্য যোগ করেছি। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Biological classification}} '''রাজ্য''' ( Kingdom ) হচ্ছে জীববিদ্যার একটি বিশেষ শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যার দ্বিতীয় বৃহত্তম ট্যক্সনমিক ধাপ যা [[ডোমেইন (জীববিদ্যা)|ডোমেইনের]] নিচে ও [[পর্ব (জীববিদ্যা)|পর্বের]] উপরে অবস্থান করে। |
{{Biological classification}} '''রাজ্য''' ( Kingdom ) হচ্ছে জীববিদ্যার একটি বিশেষ শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যার দ্বিতীয় বৃহত্তম ট্যক্সনমিক ধাপ যা [[ডোমেইন (জীববিদ্যা)|ডোমেইনের]] নিচে ও [[পর্ব (জীববিদ্যা)|পর্বের]] উপরে অবস্থান করে। |
||
সভ্যতার শুরু থেকে এপর্যন্ত জীবজগতকে শ্রেণিবিন্যাস করার জন্য বহু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুরুতে শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি বিজ্ঞানসম্মত ছিল না। তখন শ্রেণিবিন্যাস ছিল মূলত আমাদের প্রয়োজন ভিত্তিক। যেমনঃ খাদ্য, আশ্রয় এবং পোষাকের জন্য। [[অ্যারিস্টটল]] সর্বপ্রথম কিছুটা বিজ্ঞানসম্মত ভিত্তির উপর শ্রেণীবিন্যাস করার উদ্যোগ নেন। তিনি কিছু সাধারণ অঙ্গসংস্থানগত (morphological) বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে উদ্ভিদদের তিনটি বিভাগে ভাগ করেন - বৃক্ষ (trees), গুল্ম (shrubs) এবং লতা (herbs)। তিনি প্রাণীদের দুটি বিভাগে ভাগ করেন - লাল রক্তযুক্ত প্রাণী এবং লাল রক্তবিহীন প্রাণী। |
|||
ক্যারোলাস লিনিয়াসের সময়ে উদ্ভিদ রাজ্য এবং প্রাণী রাজ্য - এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস গঠিত হয়। এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস বিংশ শতক পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু, এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি প্রোক্যারিওট এবং ইউক্যারিওটদের, এককোষী এবং বহুকোষীদের, সালোকসংশ্লেষকারী (সবুজ শৈবাল) এবং ক্লোরোফিলবিহীন পরভোজী (ছত্রাক) জীবদের পৃথক করেনি। |
|||
জগতকে পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে ৷ যথা: |
|||
১৷মনেরা |
১৷মনেরা |
||
০৬:১৪, ২২ জুন ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
রাজ্য ( Kingdom ) হচ্ছে জীববিদ্যার একটি বিশেষ শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যার দ্বিতীয় বৃহত্তম ট্যক্সনমিক ধাপ যা ডোমেইনের নিচে ও পর্বের উপরে অবস্থান করে।
সভ্যতার শুরু থেকে এপর্যন্ত জীবজগতকে শ্রেণিবিন্যাস করার জন্য বহু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুরুতে শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি বিজ্ঞানসম্মত ছিল না। তখন শ্রেণিবিন্যাস ছিল মূলত আমাদের প্রয়োজন ভিত্তিক। যেমনঃ খাদ্য, আশ্রয় এবং পোষাকের জন্য। অ্যারিস্টটল সর্বপ্রথম কিছুটা বিজ্ঞানসম্মত ভিত্তির উপর শ্রেণীবিন্যাস করার উদ্যোগ নেন। তিনি কিছু সাধারণ অঙ্গসংস্থানগত (morphological) বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে উদ্ভিদদের তিনটি বিভাগে ভাগ করেন - বৃক্ষ (trees), গুল্ম (shrubs) এবং লতা (herbs)। তিনি প্রাণীদের দুটি বিভাগে ভাগ করেন - লাল রক্তযুক্ত প্রাণী এবং লাল রক্তবিহীন প্রাণী। ক্যারোলাস লিনিয়াসের সময়ে উদ্ভিদ রাজ্য এবং প্রাণী রাজ্য - এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস গঠিত হয়। এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস বিংশ শতক পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু, এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি প্রোক্যারিওট এবং ইউক্যারিওটদের, এককোষী এবং বহুকোষীদের, সালোকসংশ্লেষকারী (সবুজ শৈবাল) এবং ক্লোরোফিলবিহীন পরভোজী (ছত্রাক) জীবদের পৃথক করেনি। জগতকে পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে ৷ যথা: ১৷মনেরা
২৷প্রোটিস্টা
৩৷ফাংগি
৪৷প্লান্টি
৫|অ্যানিম্যালিয়া