প্রবোধকুমার সান্যাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পৃষ্ঠা যোগ ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
তথ্য ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
== প্রারম্ভিক জীবন == |
== প্রারম্ভিক জীবন == |
||
তার পিতার নাম ছিল রাজেন্দ্রলাল সান্যাল। তিনি কলকাতায় জন্ম গ্রহন করেন। ছোটবেলায় পিতৃমাত্ত্রিহীন হলে মাতুলালয় এ মানুষ হন। শিক্ষা সম্পুর্ন করেন কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুল ও সিটি কলেজে। মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবরণ করেছিকেন। জীবিকার জন্যে নানা পেশা অবলম্বন করেছেন। ১৯২৭ সালে সেনাবাহিনী তে কেরানীর কাজ নিয়ে উত্তর পশ্চিম ভারতের দুর্গম এলায় যান। এচগাড়া ডাক বিভাগে, ছাপাখানায়, মাছের ভেড়িতে, কাজ করেছেন। |
|||
তার পিতার নাম |
|||
== সাহিত্যজীবন == |
== সাহিত্যজীবন == |
||
৮ নং লাইন: | ৮ নং লাইন: | ||
== ভ্রমন == |
== ভ্রমন == |
||
তিনি এশিয়া ইউরোপ আমেরিকা ও রাশিয়ার বহু অঞ্চকে যান। তার অভিজ্ঞতা তাকে ভ্রমণকাহিনী লিখতে সাহায্য করেছিল। পরিব্রাজক কেকগক হিসেবে বাংকা সাহিত্যে তার স্তগান অনন্য। হিমালয়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দীর্ঘদিন কাটিয়েছেন। ১৯৭৮ খৃষ্টাব্দে উত্তর মেরুতেও তিনি গিয়েছেন ৭২ বছর বয়েসে। |
|||
== রচনা == |
== রচনা == |
০৬:৪৪, ১ মে ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রবোধকুমার সান্যাল একজন খ্যাতনামা বাঙালি সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও পরিব্রাজক। কল্লোল লেখক গোষ্ঠীর জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
তার পিতার নাম ছিল রাজেন্দ্রলাল সান্যাল। তিনি কলকাতায় জন্ম গ্রহন করেন। ছোটবেলায় পিতৃমাত্ত্রিহীন হলে মাতুলালয় এ মানুষ হন। শিক্ষা সম্পুর্ন করেন কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুল ও সিটি কলেজে। মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবরণ করেছিকেন। জীবিকার জন্যে নানা পেশা অবলম্বন করেছেন। ১৯২৭ সালে সেনাবাহিনী তে কেরানীর কাজ নিয়ে উত্তর পশ্চিম ভারতের দুর্গম এলায় যান। এচগাড়া ডাক বিভাগে, ছাপাখানায়, মাছের ভেড়িতে, কাজ করেছেন।
সাহিত্যজীবন
তার প্রথম গল্প মার্জনা কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি কল্লোল গোষ্ঠীর একজন নিয়মিত লেকগক হিসেবে পরিচিত হন। প্রথম উপন্যাস যাযাবর। মহাপ্রস্তগানের পথে ভ্রমণকাহিনী টি বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্তগান অধিকার করেছিল।
ভ্রমন
তিনি এশিয়া ইউরোপ আমেরিকা ও রাশিয়ার বহু অঞ্চকে যান। তার অভিজ্ঞতা তাকে ভ্রমণকাহিনী লিখতে সাহায্য করেছিল। পরিব্রাজক কেকগক হিসেবে বাংকা সাহিত্যে তার স্তগান অনন্য। হিমালয়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দীর্ঘদিন কাটিয়েছেন। ১৯৭৮ খৃষ্টাব্দে উত্তর মেরুতেও তিনি গিয়েছেন ৭২ বছর বয়েসে।