শেষ অঙ্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
বানান ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
[[পাহাড়ী সান্যাল]] - স্যার হরপ্রসাদ |
[[পাহাড়ী সান্যাল]] - স্যার হরপ্রসাদ |
||
এছাড়া অন্যান্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন [[শর্মিলা ঠাকুর]], উৎপল দত্ত, জীবেন বোস প্রমুখ |
এছাড়া অন্যান্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন [[শর্মিলা ঠাকুর]], উৎপল দত্ত, জীবেন বোস প্রমুখ<ref name=":0" /> |
||
== কাহিনী == |
== কাহিনী == |
||
ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। |
ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। সুধাংশু তার বাকদত্তা সোমার সাথে দেখা করতে থাকে নিয়মিত। পূর্বের স্ত্রী কল্পনা আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার পরে বিখ্যাত সম্পত্তিশালী ব্যক্তি স্যার হরপ্রসাদের মেয়ের সাথে তার বিবাহ হচ্ছে। বিবাহ বাসরে সুরেন উকিল হঠাৎ একটি মেয়েকে সাথে করে এনে জানান প্রথম স্ত্রী কল্পনা বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিবাহ আইনত অসিদ্ধ। যদিও সুধাংশু দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে ও জানায় নতুন মেয়েটি জাল কল্পনা। কিন্তু সুধাংশুর ঘর থেকে একদম প্রথমে চুরি হওয়া কিছু গয়না, কল্পনা বলে দাবী করা মেয়েটির কাছে পাওয়া যায়। আদালতে সাক্ষ্য ও জেরায় সুরেন উকিল প্রমান করতে সক্ষম হন যে কল্পনা মারা গেছে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমান সুধাংশুর হাতে নেই। এমতাবস্থায় সুধাংশু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে ও বুঝতে পারে তার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি মৃতা কল্পনার দাদা দেবেন সেনকেও তার করে ডেকে পাঠানো হয়। তার বাকদত্তা সোমাকে বিশ্বাস করাতে সে সবকিছু খুলে বলতে চায়। তার অতীতে লুকিয়ে থাকা গুপ্ত রহস্য।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://m.imdb.com/title/tt0363996/|title=Sesh Anka (1963)|last=|first=|date=|website=imdb.com|publisher=|access-date=২৬ মার্চ,২০১৭}}</ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১৮:০৭, ২৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শেষ অঙ্ক | |
---|---|
পরিচালক | হরিদাস ভট্টাচার্য |
প্রযোজক | কল্পনা মুভিজ প্রাইভেট লিমিটেড |
কাহিনিকার | রাজ কুমার মৈত্র |
শ্রেষ্ঠাংশে | উত্তমকুমার তরুণ কুমার বিকাশ রায় |
দেশ | ভারত |
ভাষা | বাংলা |
শেষ অঙ্ক একটি বাংলা রহস্য চলচ্চিত্র। এই ছবিটি হরিদাস ভট্টাচার্যের পরিচালনায় ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়। সংগীত পরিচালনা করেন পবিত্র মুখোপাধ্যায়।
অভিনয়
কমল মিত্র - সুরেন উকিল
উত্তম কুমার - সুধাংশু
বিকাশ রায় - মিঃ সমাদ্দার
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় - কল্পনা/ লতা
তরুণ কুমার - দেবেন সেন
পাহাড়ী সান্যাল - স্যার হরপ্রসাদ
এছাড়া অন্যান্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন শর্মিলা ঠাকুর, উৎপল দত্ত, জীবেন বোস প্রমুখ[১]
কাহিনী
ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। সুধাংশু তার বাকদত্তা সোমার সাথে দেখা করতে থাকে নিয়মিত। পূর্বের স্ত্রী কল্পনা আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার পরে বিখ্যাত সম্পত্তিশালী ব্যক্তি স্যার হরপ্রসাদের মেয়ের সাথে তার বিবাহ হচ্ছে। বিবাহ বাসরে সুরেন উকিল হঠাৎ একটি মেয়েকে সাথে করে এনে জানান প্রথম স্ত্রী কল্পনা বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিবাহ আইনত অসিদ্ধ। যদিও সুধাংশু দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে ও জানায় নতুন মেয়েটি জাল কল্পনা। কিন্তু সুধাংশুর ঘর থেকে একদম প্রথমে চুরি হওয়া কিছু গয়না, কল্পনা বলে দাবী করা মেয়েটির কাছে পাওয়া যায়। আদালতে সাক্ষ্য ও জেরায় সুরেন উকিল প্রমান করতে সক্ষম হন যে কল্পনা মারা গেছে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমান সুধাংশুর হাতে নেই। এমতাবস্থায় সুধাংশু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে ও বুঝতে পারে তার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি মৃতা কল্পনার দাদা দেবেন সেনকেও তার করে ডেকে পাঠানো হয়। তার বাকদত্তা সোমাকে বিশ্বাস করাতে সে সবকিছু খুলে বলতে চায়। তার অতীতে লুকিয়ে থাকা গুপ্ত রহস্য।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "Sesh Anka (1963)"। imdb.com। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ,২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)