শেষ অঙ্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অভিনয় ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
কাহিনী ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৫ নং লাইন: | ১৫ নং লাইন: | ||
== কাহিনী == |
== কাহিনী == |
||
ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। সুধাংশুর বাকদত্তার সাতগে বিবাহ ঠিক। পূর্বের স্ত্রী ককল্পনা আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার পরে বিখ্যাত সম্পত্তিশালী ব্যক্তির মেয়ের সাথে তার বিবাহ হচ্ছে। বিবাহ বাসরে সুরেন উকিল একটি মেয়েকে সাথে করে এনে জানান প্রথম স্ত্রী কল্পনা বেঁচে থাকতে দ্বতোত বিবাহ অসিদ্ধ। যদিও সুধাংশু দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে ও জানায় নতুন মেয়েটি জাল কল্পনা। আদালতে সাক্ষ্য ও জেরায় সুরেন উকিল প্রমান করতে সক্ষম হন যে কল্পনা মারা গেছে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমান সুধাংশুর হাতে নেই। এমতাবস্থায় সুধাংশু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে ও বুঝতে পারে তার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি মৃতা কল্পনার দাদা দেবেন সেনকেও তার করে ডেকে পাঠানো হয়। তার বাকদত্তাকে বিশ্বাস করাতে সে সবকিছু খুলে বলতে চায়। তার অতীতে লুকিয়ে থাকা গুপ্ত রহস্য। |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১৭:৪৯, ২৬ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শেষ অঙ্ক একটি বাংলা রহস্য চলচ্চিত্র। এই ছবিটি হরিদাস ভট্টাচার্য পরিচালনায় ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়। সংগীত পরিচালনা করেন পবিত্র মুখোপাধ্যায়।
অভিনয়
কমল মিত্র - সুরেন উকিল
উত্তম কুমার - সুধাংশু
বিকাশ রায় - মিঃ সমাদ্দার
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় - কল্পনা/ লতা
তরুণ কুমার - দেবেন সেন
এছাড়া অন্যান্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন পাহাড়ী সান্যাল, শর্মিলা ঠাকুর, উৎপল দত্ত প্রমুখ
কাহিনী
ছবির শুরুতে দেখা যায় সুধাংশুর বাড়িতে গোপনে এক ব্যক্তি প্রবেশ করে আলমারির কিছু জিনিস বেছে বেছে হাতিয়ে নেয়। সুধাংশুর বাকদত্তার সাতগে বিবাহ ঠিক। পূর্বের স্ত্রী ককল্পনা আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার পরে বিখ্যাত সম্পত্তিশালী ব্যক্তির মেয়ের সাথে তার বিবাহ হচ্ছে। বিবাহ বাসরে সুরেন উকিল একটি মেয়েকে সাথে করে এনে জানান প্রথম স্ত্রী কল্পনা বেঁচে থাকতে দ্বতোত বিবাহ অসিদ্ধ। যদিও সুধাংশু দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে ও জানায় নতুন মেয়েটি জাল কল্পনা। আদালতে সাক্ষ্য ও জেরায় সুরেন উকিল প্রমান করতে সক্ষম হন যে কল্পনা মারা গেছে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমান সুধাংশুর হাতে নেই। এমতাবস্থায় সুধাংশু মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে ও বুঝতে পারে তার বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি মৃতা কল্পনার দাদা দেবেন সেনকেও তার করে ডেকে পাঠানো হয়। তার বাকদত্তাকে বিশ্বাস করাতে সে সবকিছু খুলে বলতে চায়। তার অতীতে লুকিয়ে থাকা গুপ্ত রহস্য।