সাটিরপাড়া কে.কে. ইন্সটিটিউশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
পরিবর্ধন করা হলও |
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
||
৩১ নং লাইন: | ৩১ নং লাইন: | ||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
{{Reflist}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:নরসিংদী জেলার স্কুল]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নরসিংদী জেলার স্কুল]] |
১৯:১৯, ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সাটিরপাড়া কে কে ইন্সটিটিউশন | |
---|---|
অবস্থান | |
তথ্য | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯০১ |
ইআইআইএন | ১১২৬৭১ |
সাটিরপাড়া কে কে ইন্সটিটিউশন নরসিংদী জেলার একটি বিখ্যাত স্কুল। বর্তমানে এখানে মোট শিক্ষক- শিক্ষিকা আছেন ৪২ জন। বর্তমানে এর স্কুল ও কলেজ ২ টি শাখাই আছে। ২০১২ সাল থেকে এখানে কলেজ চালু হয়। বর্তমানে এর স্কুল পর্যায়ে ৩০০০ ছাত্র এবং কলেজ পর্যায়ে ২০০ ছাত্র আছে। এটি প্রায় ৩০ একর জায়গা নিয়ে অবস্থিত।
ইতিহাস
সাটিরপাড়া স্কুল ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটির প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন ললিতমোহন রায়।[১]
স্বদেশী আন্দোলনে অবদান
এই স্কুল থেকে যেসব ছাত্র গুরুত্বপূর্ণ তাদের একজন হচ্ছেন ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। তিনি স্বদেশী আন্দোলনের সময় সেখানকার ছাত্র ছিলেন। সেসময় এখানে দুজন শিক্ষক ছিলেন মহিম চন্দ্র নন্দী এবং শীতল চক্রবর্তী। মহিম চন্দ্র নন্দী বিলাতী লবণ ফেলার অপরাধে ঢাকা জেলে বন্দি ছিলেন কিছুদিন। ১৯০৯ সালে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী প্রথমবার জেল থেকে ছাড়া পেলে জেলগেটে শীতল চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ২৬, ৪৬-৪৭।